শন আরভিন

জিম্বাবুয়ীয় ক্রিকেটার
(Sean Ervine থেকে পুনর্নির্দেশিত)

শন মাইকেল আরভিন (ইংরেজি: Sean Ervine; জন্ম: ৬ ডিসেম্বর, ১৯৮২) হারারে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক জিম্বাবুয়ীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০১ থেকে ২০০৪ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে জিম্বাবুয়ের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

শন আরভিন
২০০৯ সালের ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি প্রতিযোগিতায় শন আরভিন (ডানে) ও ডমিনিক কর্ক (বামে)
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
শন মাইকেল আরভিন
জন্ম (1982-12-06) ৬ ডিসেম্বর ১৯৮২ (বয়স ৪১)
হারারে, জিম্বাবুয়ে
ডাকনামসিয়াক, স্লাগ
উচ্চতা৬ ফুট ১ ইঞ্চি (১.৮৫ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার
সম্পর্কআরএম আরভিন (পিতা), এনবি আরভিন (কাকা), ক্রেগ আরভিন (ভ্রাতা), রায়ান আরভিন (ভ্রাতা)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৫৭)
২২ মে ২০০৩ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ বনাম বাংলাদেশ
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৬৭)
১০ অক্টোবর ২০০১ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ ওডিআই১৪ মার্চ ২০০৪ বনাম বাংলাদেশ
ওডিআই শার্ট নং১৪
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০১সিএফএক্স একাডেমি
২০০১/০২ - ২০০৩/০৪মিডল্যান্ডস
২০০৫ - ২০০৮হ্যাম্পশায়ার (জার্সি নং ৭)
২০০৬/০৭ - ২০০৭/০৮ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া
২০০৯/১০সাউদার্ন রক্স
২০১০/১১মাউন্টেনিয়ার্স
২০১১/১২ - ২০১২/১৩মাতাবেলেল্যান্ড তুস্কার্স
২০১১/১২ - ২০১২/১৩দূরন্ত রাজশাহী
২০১৭কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্স
২০১৮ডার্বিশায়ার (ধারকৃত)
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতাটেস্টওডিআইএফসিএলএ
ম্যাচ সংখ্যা৪২২২৯২৫১
রানের সংখ্যা২৬১৬৯৮১১,৩৯০৫,৭১৬
ব্যাটিং গড়৩২.৬২২৫.৮৫৩৬.১৫২৯.৯২
১০০/৫০০/৩১/২২২/৫৭৭/২৭
সর্বোচ্চ রান৮৬১০০২৩৭*১৬৭*
বল করেছে৫৭০১,৬৪৯২০,৪৫২৭,৫৬৪
উইকেট৪১২৮০২০৬
বোলিং গড়৪৩.১১৩৮.০৭৪২.৫০৩৪.৪০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং৪/১৪৬৩/২৯৬/৮২৫/৫০
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং৭/–৫/–১৯৬/–৭৭/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৬ জুন ২০২০

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর জিম্বাবুয়ীয় ক্রিকেটে মিডল্যান্ডস ও সাউদার্ন রক্স; বাংলাদেশী ক্রিকেটে ব্রাদার্স ইউনিয়ন ও দূরন্ত রাজশাহী; ইংরেজ ক্রিকেটে হ্যাম্পশায়ার, পাকিস্তানি ক্রিকেটে কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্স এবং অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। বামহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন শন আরভিন

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট

২০০০-০১ মৌসুম থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত শন আরভিনের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। জিম্বাবুয়ের হারারে এলাকায় শন আরভিনের জন্ম।

জিম্বাবুয়ীয় ঘরোয়া ক্রিকেটে স্বল্পকালীন সময়ের জন্য গঠিত সিএফএক্স একাডেমি দলে খেলতে শুরু করেন। এরপর, মিডল্যান্ডস দলে খেলেন। মার্চ, ২০০১ সালে লোগান কাপে সিএফএক্সের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার।[১]

কাউন্টি ক্রিকেটে অংশগ্রহণ

২০০৫ সালে জিম্বাবুয়ে ত্যাগ করার পর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে হ্যাম্পশায়ার ও অস্ট্রেলীয় ঘরোয়া ক্রিকেটে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। এ পর্যায়ে তিনি ঘোষণা করেন যে, তিনি আর জিম্বাবুয়ের জাতীয় দলে খেলবেন না। হ্যাম্পশায়ার ও ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে সুন্দর ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের পর তিনি ঘোষণা করেন যে, ইংল্যান্ড কিংবা অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খেলার চেষ্টা চালাচ্ছেন।[২][৩]

অস্ট্রেলিয়ায় তিনি কম সফলতার স্বাক্ষর রাখেন ও ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া দলে স্বীয় স্থান ধরে রাখতে পারেননি।[৪] তবে, হ্যাম্পশায়ারের পক্ষে কাউন্টি ক্রিকেটে নিয়মিতভাবে খেলায় অংশ নিয়ে যাচ্ছিলেন।[২] জিম্বাবুয়ের পক্ষে আর না খেলার কথা ঘোষণা করার পর আইরিশ পাসপোর্টধারী হিসেবে বিদেশে খেলোয়াড়ের কোটা ইংল্যান্ডে কাউন্টি ক্রিকেটে অংশ নেন।[৫]

স্বর্ণালী সময়

হ্যাম্পশায়ারে অবস্থানকালে সর্বাধিক সফলতম সময় অতিবাহিত করেছিলেন তিনি। এ পর্যায়ে হ্যাম্পশায়ার দল তাদের ইতিহাসের স্বর্ণালী সময় অতিক্রম করে। সাতটি ট্রফি জয় করতে সমর্থ হয়েছিল। শেন ওয়ার্নের অধিনায়কত্বে তাৎক্ষণিক সফলতার স্বাক্ষর রাখেন। চ্যাম্পিয়নশীপে দলটি রানার্স-আপ হয়। ২০০৫ সালে সিএন্ডজি কাপে সেমি-ফাইনালে সেঞ্চুরির সন্ধান পান। এছাড়াও ফাইনালে ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেছিলেন। তার দল নব অধ্যায়ের সূচনা করে।

২০০৯ ও ২০১০ সালেও তার দল শিরোপা জয় করে। তন্মধ্যে, ২০১০ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় সমারসেটের বিপক্ষে অপরাজিত ২৩৭ রান তুলেছিলেন। ৬ নম্বরের নীচের অবস্থানে নেমে এটি সর্বোচ্চ সংগ্রহ হিসেবে বিবেচিত হয় ও ২০১২ সালে একদিনের খেলায় দ্বি-শতক করেন। ২০১৪ সালেও এ ধারা অব্যাহত রাখেন। ৪৫.০৫ গড়ে চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় রান তুলেন ও হ্যাম্পশায়ারকে উত্তরণ ঘটান। ২০১৫ ও ২০১৬ সালেও রান তুলে হ্যাম্পশায়ারকে অবনমনের হাত থেকে রক্ষা করতে সচেষ্ট হন। অবশ্য শেষের বছরে ইসিবি’র সহযোগিতায় ডারহামকে ঐ স্থানে নিয়ে আসা হয়। ২০০৮ সালে ব্যাসিংস্টোকে ডারহামের বিপক্ষে ব্যক্তিগত সেরা ইনিংস অপরাজিত ৮৪ রান তুলেন। তবে, জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় ধাবিত হলেও পরাজিত হয় তার দল।

২০০৯ সালের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের আসরে শন আরভিন ৪১.৬০ গড়ে ৮৩২ রান তুলেছিলেন। এ প্রতিযোগিতায় তিনি হ্যাম্পশায়ারের চতুর্থ সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হন।[১][৬] ২০০৯ সালের ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি প্রতিযোগিতায় আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে অপরাজিত ১৬৭ করে লিস্ট এ ক্রিকেটে তিনি তার সর্বোচ্চ সংগ্রহ করেন। পরবর্তীতে হ্যাম্পশায়ারের শিরোপা বিজয়ী দলের সদস্য ছিলেন। চূড়ান্ত খেলায় তারা সাসেক্সকে ৬ উইকেটে পরাজিত করে।

কাউন্টি ক্রিকেটে ১৪ বছর অতিবাহিত করেন। ২০১৮ মৌসুমের শেষদিকে ডার্বিশায়ারের পক্ষে কর্জকৃত খেলোয়াড় হিসেবে দুইটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে পাঁচটিমাত্র টেস্ট ও বিয়াল্লিশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন শন আরভিন। ২২ মে, ২০০৩ তারিখে লর্ডসে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৪ তারিখে বুলাওয়েতে সফরকারী বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ের পক্ষে ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছিলেন তিনি। তবে, জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট ইউনিয়নের সাথে আর্থিক বিষয়ে মতানৈক্যের কারণে বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠা খেলোয়াড়দের সাথে যোগ দেন। এরপর, মে, ২০০৪ সালে দেশ ত্যাগ করে নতুন জীবনের সন্ধানে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান। পরবর্তীতে ইংল্যান্ডে চলে যান। সেখানে হ্যাম্পশায়ারের পক্ষে ২০০৫ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত একাধারে খেলতে থাকেন।

অক্টোবর, ২০০১ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জিম্বাবুয়ের সদস্যরূপে ওডিআই অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় শন আরভিনের। ২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন ও ঐ বছরের শেষদিকে ইংল্যান্ড সফরে অংশ নেন। এ পর্যায়ে তিনি প্রকৃতমানের আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় হিসেবে তার পরিপক্কতা লাভের কথা জানান দেন। তিনি তার শেষ তিন টেস্ট ইনিংসের প্রত্যেকটিতে অর্ধ-শতরান করেছিলেন। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৫৩ এবং বাংলাদেশের বিপক্ষে ৮৬ ও ৭৪ রান সংগ্রহ করেছিলেন।

সব মিলিয়ে ৪২টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছিলেন তিনি। প্রায় ২৬ গড়ে ৬৯৮ রান তুলেন। পাশাপাশি, ৪১ উইকেট পেয়েছিলেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০০৩-০৪ মৌসুমের ভিবি সিরিজে নিজস্ব সেরা আন্তর্জাতিক খেলা উপহার দেন। অ্যাডিলেড ওভালে ভারতের বিপক্ষে জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় নেমে দূর্ভাগ্যজনকভাবে ১০০ রানে রান আউটের শিকারে পরিণত হন।[৭] স্টুয়ার্ট কার্লাইলের সাথে যে-কোন উইকেট জুটিতে জিম্বাবুয়ের পক্ষে ওডিআইয়ে ২০২ রানে সর্বোচ্চ সংগ্রহ গড়েন।[৭]

জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট ইউনিয়নের সাথে আর্থিক সংঘাতে জড়িয়ে পড়া ১৫জন বিদ্রোহী খেলোয়াড়ের অন্যতম ছিলেন। ২০০৪ সালে দেশত্যাগ করেন।[৮] ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের পক্ষে খেলার সম্ভাবনা জাগ্রত হয়। ঐ প্রতিযোগিতায় তাকে দলের সদস্য করা হয় ও প্রাথমিক আলোচনায় অগ্রগতি হয়। কিন্তু, হ্যাম্পশায়ার কর্তৃপক্ষের সাথে আর্থিক চুক্তির প্রশ্নে এ সিদ্ধান্তে তাকে ভাবত হয় ও নাম প্রত্যাহার করে নেন।[৯][১০]

অবসর

খেলোয়াড়ী জীবনের শেষদিকে জিম্বাবুয়ে ফিরে আসেন ও ২০১০ সালের ঘরোয়া আসরে সাউদার্ন রক্সের পক্ষে খেলেন। প্রথমবারের মতো দ্বি-শতক করেন। এ পর্যায়ে স্বীয় ভ্রাতা ক্রেগ আরভিনের সাথে ১৭৮ রানের জুটি গড়েছিলেন। এরপর, মাউন্টেনিয়ার্স ও মাতাবেলেল্যান্ড তুস্কার্সের প্রতিনিধিত্ব করেন।[১][১১] সাউদার্ন রক্সের পক্ষে অভিষেক ঘটিয়ে ২০৮ ও ১৬০ রান তুলেন। এ সময়ে তার সংগৃহীত দুটি ইনিংস প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছিল।[১২] ঐ একই বছরের শেষদিকে হ্যাম্পশায়ারের সদস্যরূপে সমারসেটের বিপক্ষে অপরাজিত ২৩৭ রান সংগ্রহ করেন।

সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সালে সকল স্তরের ক্রিকেট থেকে নিজের অবসর গ্রহণের কথা ঘোষণা করেন তিনি।[১৩] ২০১৮ মৌসুম শেষে পেশাদারী পর্যায়ের ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণ করেন। হ্যাম্পশায়ারের পক্ষে খেলার সুযোগ সীমিত হয়ে পড়ায় তিনি কর্জকৃত খেলোয়াড় হিসেবে ডার্বিশায়ারের পক্ষে খেলেন। তবে, মাত্র দুই খেলায় অংশগ্রহণের পরই অবসর নেন।[১৪]

ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর গল্ফ খেলার দিকে মনোনিবেশ ঘটান। এমইএনএ গল্ফ ট্যুরে অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যেই তিনি গল্ফ খেলাকে বেছে নেন।[১৫] বর্তমানে তিনি মিনস্টার ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে শনিবারের খেলায় অংশ নিচ্ছেন। কেন্টের ক্লাব পর্যায়ে দ্বিতীয় বিভাগে এক চুক্তিতে তার গল্ফ খেলার ব্যয়বাবদ £৩০,০০০ পাউন্ড-স্টার্লিং ধার্য্য করা হয়।

ব্যক্তিগত জীবন

শন আরভিনের পিতা ররি আরভিন ও কাকা নীল আরভিন - উভয়েই ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমের ক্যাসল বোল প্রতিযোগিতায় রোডেশিয়া বি দলের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন।[১৬][১৭] তার আরেক কাকা গর্ডন ডেন ১৯৬০-এর দশকে রোডেশিয়া ও ইস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে খেলেছেন।[১৮] তার পিতামহ আলেকজান্ডার ডেন ১৯৩৬ সালে সফররত অস্ট্রেলিয়া একাদশের বিপক্ষে রোডেশিয়ার সদস্যরূপে একটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন।[১৯]

তার ভ্রাতা ক্রেগ আরভিন জিম্বাবুয়ের পক্ষে টেস্ট, ওডিআই ও টি২০আইয়ে অংশ নিয়েছেন। ২০১৩ সালের শেষদিকে আঠারো মাসের জন্যে ক্রেগ আরভিন জিম্বাবুয়ে ত্যাগ করেন। তবে, পরবর্তীকালে ঠিকই তিনি জাতীয় দলে পুনরায় অংশ নিতে পেরেছিলেন।[২০] তাদের আরেক ভাই রায়ান আরভিন ২০০৯-১০ মৌসুমে জিম্বাবুয়ে ঘরোয়া পর্যায়ের সীমিত ওভারের ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন।[২১]

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী