বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল

জাতীয় ক্রীড়া দল
(Bangladesh national cricket team থেকে পুনর্নির্দেশিত)

বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জাতীয় ক্রিকেট দল হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে। তারা টাইগার্স বা বাংলার বাঘ নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (সংক্ষেপে বিসিবি) এই দল পরিচালনা করে থাকে। বাংলাদেশ আইসিসি'র টেস্টএকদিনের আন্তর্জাতিক মর্যাদাপ্রাপ্ত স্থায়ী সদস্য দেশগুলোর অন্তর্ভুক্ত। ১০ম টেস্টখেলুড়ে দেশ হিসেবে ভারতের বিপক্ষে ২০০০ সালে ঢাকায় বাংলাদেশ নিজেদের প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলে। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বপ্রথম আত্মপ্রকাশ করে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে। সেবারের টুর্নামেন্টে ৪ ম্যাচের ২ টি ম্যাচে তারা জয়লাভ করে এবং বাকি ২ টি ম্যাচে পরাজয় বরণ করে। এর সাত বছর পর ১৯৮৬ সালের ৩১ মার্চ এশিয়া কাপে ক্রিকেটে তারা তাদের সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচটি খেলে পাকিস্তানের বিপক্ষে। ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ আইসিসি ট্রফি জেতে এবং এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। বিশ্বকাপে তারা পাকিস্তান এবং স্কটল্যান্ডকে পরাজিত করে।

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল
ডাকনামবাংলার বাঘ, টাইগার্স
সংঘবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড
কর্মীবৃন্দ
অধিনায়কনাজমুল হোসেন শান্ত [১]
কোচচণ্ডিকা হাথুরুসিংহা
ইতিহাস
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি২০০০
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল
আইসিসি মর্যাদাসহযোগী সদস্য (১৯৭৭)
পূর্ণ সদস্য (২০০০)
আইসিসি অঞ্চলএশিয়া
আইসিসি র‍্যাংকিংবর্তমান[৬]সেরা
টেস্ট৯ম৮ম(১ মে ২০১৮)[২]
ওডিআই৮ম৬ষ্ঠ(২৫ মে ২০১৭)[৩]
টি২০আই৯ম৪র্থ (২২ জুলাই ২০১২)[৪][৫]
টেস্ট
প্রথম টেস্টব.  ভারত বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা; ১০–১৩ নভেম্বর ২০০০
সর্বশেষ টেস্টব.  নিউজিল্যান্ড শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ঢাকা; ৬–৯ ডিসেম্বর ২০২৩
টেস্টম্যাচজয়/পরাজয়
মোট[৭]১৪০১৯/১০৩
(১৮ ড্র)
বর্তমান বছর[৮]৩/১ (০ ড্র)
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ উপস্থিতি২ (২০১৯-২০২১ সালে সর্বপ্রথম)
সেরা ফলাফল৯ম (২০১৯-২০২১, ২০২১-২৩)
একদিনের আন্তর্জাতিক
প্রথম ওডিআইব.  পাকিস্তান ডি সোয়েসা স্টেডিয়াম, মোরাতুয়া; ৩১ মার্চ ১৯৮৬
সর্বশেষ ওডিআইব.  নিউজিল্যান্ড স্যাক্সটন ওভাল, নেলসন; ২০ ডিসেম্বর ২০২৩
ওডিআইম্যাচজয়/পরাজয়
মোট[৯]৪৩৪১৫৬/২৬৮
(০ সমতা, ১০ ফলাফল বিহীন)
বর্তমান বছর[১০]৩১১০/১৮
(০ সমতা, ৩ ফলাফলবিহীন)
বিশ্বকাপ উপস্থিতি৭ (১৯৯৯ সালে সর্বপ্রথম)
সেরা ফলাফলকোয়ার্টার ফাইনাল (২০১৫)
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব উপস্থিতি৬ (১৯৭৯ সালে সর্বপ্রথম)
সেরা ফলাফলচ্যাম্পিয়ন্স (১৯৯৭)
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক
প্রথম টি২০আইব.  জিম্বাবুয়ে শেখ আবু নাসের স্টেডিয়াম, খুলনা; ২৮ নভেম্বর ২০০৬
সর্বশেষ টি২০আইব.  শ্রীলঙ্কা সিলেট স্টেডিয়াম, সিলেট; ৬ই মার্চ ২০২৪
টি২০আইম্যাচজয়/পরাজয়
মোট[১১]১৫৮৫৯/৯৫
(০ সমতা, ৪ ফলাফলবিহীন)
বর্তমান বছর[১২]১৪১০/৩(০ সমতা, ১ ফলাফলবিহীন)
টি২০ বিশ্বকাপ উপস্থিতি৮ (২০০৭ সালে সর্বপ্রথম)
সেরা ফলাফল২য় রাউন্ড (২০০৭, ২০১৪, ২০১৬, ২০২১)

টেস্ট কিট

ওডিআই কিট

টি২০আই কিট

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ অনুযায়ী


১৯৯৭ সাল থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আইসিসি ওয়ানডে খেলুড়ে দেশ হিসেবে ওয়ানডে খেলে আসছে। ২০০০ সালের ২৬ জুন তারা দশম টেস্ট খেলুড়ে দেশ হিসেবে আইসিসি'র সদস্যপদ লাভ করে। ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তারা মোট ১১৯ টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে এবং ১৪ টি ম্যাচে জয়লাভ করে। তারা সর্বপ্রথম টেস্ট জেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। পরবর্তী টেস্ট দু'টো জিতে তারা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে । এপ্রিল, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ আইসিসি র‍্যাংকিং অনুযায়ী টেস্টে ৯ম, ওডিআইয়ে ৭ম এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের রেটিংয়ে ৯ম স্থানে অবস্থান করছে।

ওডিআই মর্যাদা প্রাপ্তি: ১৯৯৭ সালে
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি: ২০০০ সালে

ইতিহাস

শুরুর পথচলা (১৯৭৯-১৯৯৯)

বাংলাদেশ ১৯৭৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সহযোগী সদস্যে পরিণত হয়। পরবর্তীতে রাকিবুল হাসানের নেতৃত্বে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ আত্মপ্রকাশ করে। ৪ ম্যাচের ২ টিতে জয়লাভ করে এবং ২ টিতে তারা হেরে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। গাজী আশরাফ হোসেন লিপু'র নেতৃত্বে এশিয়া কাপে ক্রিকেটে ১৯৮৬ সালের ৩১শে মার্চ বাংলাদেশ সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেটে পাকিস্তানের বিপক্ষে অংশগ্রহণ করে।

১৯৮৬ সালের এশিয়া কাপে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখে। এটা সেই দলের ছবি।

আয়োজক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ১৯৮৮ সালের এশিয়া কাপে অংশগ্রহণ করে। এটাই ছিল বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগিতা। ভয়াবহ বন্যা সত্ত্বেও বাংলাদেশ আয়োজক হিসেবে সফলতার পরিচয় দেয়। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের পর বাংলাদেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম জয়ের দেখা পায় ১৯৯৮ সালে। দীর্ঘ ২২ খেলায় হারের পর মোঃ রফিকের অসাধারণ নৈপুণ্যে (৭৭ রান ও ৩টি উইকেট) কেনিয়ার বিপক্ষে ভারতে অনুষ্ঠিত খেলায় বাংলাদেশ এই জয়লাভ করে।[১৩] আতহার আলী খান-মোহাম্মদ রফিক জুটি ১৩৭ রান গড়েছিল। আতহার আলী খান করেন ৪৭ রান।[১৪] পরবর্তীতে অক্টোবর মাসে আইসিসি নক-আউট ট্রফি আয়োজন করে বাংলাদেশ যেখানে সকল টেস্ট খেলুড়ে দল এই একদিনের আন্তর্জাতিক নক-আউট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জেতার মাধ্যমে বাংলাদেশ ১৯৯৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পায় এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার নিয়মিত সদস্য পদ লাভ করে। প্রথমবার বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেই বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় বাংলাদেশ। দলের অসাধারণ ফিল্ডিং এবং খালেদ মাহমুদের ব্যক্তিগত বোলিং (৩/৩১) নৈপুণ্যে বাংলাদেশ ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপজয়ী পাকিস্তানকে ৬২ রানে পরাজিত করে। ম্যাচ সেরা বিবেচিত হন খালেদ মাহমুদ। স্কটল্যান্ড এবং পাকিস্তানকে হারানোর পরও বাংলাদেশ বিশ্বকাপের পরবর্তী রাউন্ডে যেতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু এই জয় বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক টেস্ট দলের সদস্য হতে সহায়তা করে।

টেস্ট দল হিসাবে প্রথম পর্যায় (২০০০-২০০৩)

২০০০ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ক্রিকেট দল নাইমুর রহমানের অধিনায়কত্বে প্রথম আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেট অঙ্গনে পা রাখে। ভারতের বিপক্ষে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেই ম্যাচে অভিষেক টেস্টেই সেঞ্চুরি (১৪৫) করে অস্ট্রেলিয়ার চার্লস ব্যানারম্যান ও জিম্বাবুয়ের ডেভিড হটনের পাশে নাম লেখান আমিনুল ইসলাম। অধিনায়ক নাইমুর রহমানের ১৩২ রানে ৬ উইকেট অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসে কোনো বোলারের সেরা বোলিং। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশ ৯ উইকেটে হেরে যায়। পরবর্তীতে ২০০১ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কলম্বোর এসএসসিতে অভিষেক টেস্টে ১৭ বছর ৬১ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়েন মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০০৩ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে করাচি টেস্টে প্রথমবারের মতো প্রথম ইনিংসে লিড নেয় বাংলাদেশ। মুলতানে তৃতীয় ও শেষ টেস্টে জিততে জিততে ১ উইকেটে হেরে বসে তারা। এই সিরিজে বাংলাদেশের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাট্রিক করে অলোক কাপালি। টানা ২১ টেস্ট হারার পর হাবিবুল বাশারের নেতৃত্বে ২০০৪ সালে জিম্বাবুয়ে সফরে ২য় টেস্টে ড্র করতে সমর্থ হয় বাংলাদেশ যদিও খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৩দিন খেলা বন্ধ থাকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০০৪ সালে সেন্ট লুসিয়া টেস্টে তিন ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরির কল্যাণে প্রথম নিজেদের কৃতিত্বে ড্র করে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে হাবিবুল বাশার ও মোহাম্মদ রফিকের পর দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন খালেদ মাসুদ। চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম জয় পায় বাংলাদেশ ২০০৫ সালে। ম্যাচ সেরা হন এনামুল হক জুনিয়র। সিরিজের অপর টেস্টটিও অমীমাংসিতভাবে শেষ হয়। টেস্ট ইতিহাসে প্রথম সিরিজ জয়ের স্বাদ পায় বাংলাদেশ। ২০০৬ সালে প্রথম ইনিংসে ১৫৮ রানের লিড নিয়ে ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩ উইকেটে পরাজয় হয় বাংলাদেশের। ২০০৯ সালে দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট জয় বাংলাদেশের। শীর্ষস্থানীয় সব খেলোয়াড় ধর্মঘটে যাওয়ায় নতুন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দুই টেস্টেই জয় পায় বাংলাদেশ।

পরিচালনা পরিষদ

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সর্বোচ্চ ক্রীড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে রয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড[১৫] খেলার মাঠ নির্ধারণ, দলের সফর, দল পরিচালনা ও ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়ন বৃদ্ধি ঘটানোই এ সংস্থার প্রধান উদ্দেশ্য। এছাড়াও, দলের স্পন্সরশীপের বিষয়েও বোর্ড দায়বদ্ধ। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংস্থাটি বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড নামে পরিচিত ছিল।[১৬] ১৯৭৬ সালে সংস্থার খসড়া গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা হয়।[১৭] জানুয়ারি, ২০০৭ সালে বোর্ড কর্তৃপক্ষ ‘কন্ট্রোল’ শব্দটি বিলুপ্ত করে।[১৮] বাংলাদেশ সরকার বিসিবি’র সভাপতি নিয়োগ করে থাকেন।[১৯] বর্তমান বিসিবি সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাজমুল হাসান

২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সাল পয্রন্ত টেলিযোগাযোগ কোম্পানি গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষ পুরুষ ও মহিলাদের জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে কাজ করছে। তারা ২০০৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে ৳১৫১.৫ মিলিয়ন টাকা দেশের ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়নে বিনিয়োগ করে। বর্তমানে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজ পুরুষ ও মহিলা জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে কাজ করছে। [২০]

২০০৬ সালে বিসিবি কর্তৃপক্ষ কিশোর ও অনভিজ্ঞতাসম্পন্ন খেলোয়াড়দের জন্য একটি একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে।[২১] জাতীয় খেলোয়াড়দেরকে উৎসাহিত করার জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ করা হয় ও ম্যাচ ফি প্রদান করা হয়। ২০০৫ সালে প্রতি টেস্টে মাথাপিছু $১,০০০ মার্কিন ডলার ও একদিনের আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণের জন্য $৫০০ মার্কিন ডলার প্রদান করে।[২২]

টুর্নামেন্ট ইতিহাস

ক্রিকেট বিশ্বকাপ

ক্রিকেট বিশ্বকাপ রেকর্ড
বছরপর্বঅবস্থানখেলেছেজয়হারটাইএনআর
১৯৭৫যোগ্য নয়
১৯৭৯যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৮৩যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৮৭যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৯২যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৯৬যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৯৯পর্ব ১৯/১২
২০০৩পর্ব ১১৩/১৪
২০০৭দ্বিতীয় পর্ব৭/১৬
২০১১পর্ব ১৯/১৪
২০১৫কোয়ার্টার-ফাইনাল৭/১৪
২০১৯গ্রুপ পর্ব০৮/১০
২০২৩গ্রুপ পর্ব০৮/১০
মোট৫১১৬৩২

আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপ

টি২০ বিশ্বকাপ রেকর্ড
বছরপর্বঅবস্থানখেলেছেজয়হারটাইএনআর
২০০৭পর্ব ২৮/১২
২০০৯পর্ব ১৯/১২
২০১০পর্ব ১৯/১২
২০১২পর্ব ১৯/১২
২০১৪পর্ব ২১০/১০
২০১৬পর্ব ২১০/১০
২০২১পর্ব ২১২/১২
২০২২পর্ব ২৯/১৬
মোট৮/৮৮ম৩৩২৫

এশিয়া কাপ

এশিয়া কাপ রেকর্ড
বছরপর্বঅবস্থানখেলেছেজয়হারটাইএনআর
১৯৮৪যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৮৬প্রথম পর্ব৩/৩
১৯৮৮প্রথম পর্ব৪/৪
১৯৯০–৯১প্রথম পর্ব৩/৩
১৯৯৫প্রথম পর্ব৪/৪
১৯৯৭প্রথম পর্ব৪/৪
২০০০প্রথম পর্ব৪/৪
২০০৪দ্বিতীয় পর্ব৪/৬
২০০৮দ্বিতীয় পর্ব৪/৬
২০১০প্রথম পর্ব৪/৪
২০১২রানার্স আপ২/৪
২০১৪প্রথম পর্ব৫/৫
২০১৬রানার্স আপ২/৫
২০১৮রানার্স আপ২/৬
২০২২প্রথম পর্ব৫/৬
২০২৩দ্বিতীয় পর্ব৩/৬
মোটরানার্স-আপ (৩বার)৫১১২৩৯

মাল্টি স্পোর্টস ইভেন্টস

মাল্টিস্পোর্টস ইভেন্টস
বছরপর্বঅবস্থানখেলেছেজয়হারটাইএনআর
১৯৯৮ কমনওয়েলথ গেমসপর্ব ১১৪/১৬
২০১০ এশিয়ান গেমসচ্যাম্পিয়ন্স১/৯
২০১০ দক্ষিণ এশীয় গেমসচ্যাম্পিয়ন্স১/৫
২০১৪ এশিয়ান গেমস৩য়৩/১০
২০১৮ এশিয়ান গেমস-------
২০১৯ দক্ষিণ এশীয় গেমসচ্যাম্পিয়ন্স১/৫
২০২২ এশিয়ান গেমস৩য়-

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

বছরপর্বচূড়ান্ত অবস্থান
১৯৯৮যোগ্য নয়
২০০০প্রাথমিক বাছাই পর্ব১০তম স্থান
২০০২গ্রুপ/পুল স্টেজ - প্রথম রাউন্ড১১তম স্থান
২০০৪গ্রুপ/পুল স্টেজ - প্রথম রাউন্ড১১তম স্থান
২০০৬প্রাথমিক বাছাই পর্ব৯তম স্থান
২০০৯যোগ্যতা অর্জন করেনি
২০১৩যোগ্যতা অর্জন করেনি
২০১৭সেমি ফাইনাল৪র্থ স্থান

অন্যান্য প্রধান টুর্নামেন্ট

এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপ
  • ২০০১/০২: প্রথম পর্ব
এসিসি ট্রফি
  • ১৯৯৬: বিজয়ী
  • ১৯৯৮: বিজয়ী
  • ২০০০: না, আইসিসির পূর্ণ সদস্য
অস্ট্রাল-এশিয়া কাপ
  • ১৯৮৬: অংশগ্রহণ করেনি
  • ১৯৯০: প্রথম পর্ব
  • ১৯৯৪: অংশগ্রহণ করেনি

দলের সদস্যবৃন্দ

ঢাকা'র শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলায় বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়েরা জিম্বাবুয়ে দলের উদ্বোধনী জুটি ভেঙ্গে আনন্দ প্রকাশ করছে।

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে, বিসিবি ২০২৩ মৌসুমের (জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত) কেন্দ্রীয় চুক্তির জন্য ২১ জন খেলোয়াড়ের তালিকা প্রকাশ করে। বিসিবি তিন ফরম্যাটের জন্য তিনটি ভিন্ন চুক্তির ব্যবস্থা করেছে। তবে চুক্তিতে গ্রেড সিস্টেম ২০২১ মরসুম থেকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। তিনটি ফরম্যাটের জন্য মাত্র ৪ জন খেলোয়াড়কে চুক্তি করা হয়েছিল। অপরদিকে টেস্ট এবং ওডিআইয়ের জন্য ২ জন, শুধুমাত্র ওডিআইয়ের জন্য ১ জন, টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টির জন্য ২ জন, ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টির জন্য ৪ জন, শুধুমাত্র টেস্টের জন্য ৫ জন এবং শুধুমাত্র টি-টোয়েন্টির জন্য ৫ জন খেলোয়াড়ের সাথে চুক্তি করা হয়েছিল।

এটি এমন খেলোয়াড়দের একটি তালিকা যারা বিসিবির সাথে কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ বা গত ১২ মাসে বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন বা সাম্প্রতিক টেস্ট, ওডিআই বা টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে নাম রাখা হয়েছে। অভিষেক না হওয়া খেলোয়াড়দেরও তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । (২৯ মার্চ ২০২৩ তারিখে আপডেট করা হয়েছে)

প্রতীকঅর্থ
শ/নসব ফরম্যাটে খেলোয়াড়ের শার্ট নম্বর
চুক্তিযে ফরম্যাটে খেলোয়াড়ের সাথে চুক্তি করা হয়েছে
ফর্মএকজন খেলোয়াড় সম্প্রতি যে বিশেষ ফরম্যাটে খেলেছে, তার পুরো ক্যারিয়ারে নয়
নামবয়সব্যাটিং স্টাইলবোলিং স্টাইলচুক্তিঘরোয়া দলক্লাব দলফর্মশ/নক্যাপশন
টেস্টওডিআইটি-টোয়েন্টি
ব্যাটসম্যান
জাকের আলী২৬ডাননাসিলেট বিভাগআবাহনী লিমিটেডটি-২০
ইয়াসির আলী২৮ডানডান- হাতি অফ স্পিননাচট্টগ্রাম বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই, টি-২০২৬
মুমিনুল হক৩২বামবামহাতি অর্থোডক্সহ্যাঁনাচট্টগ্রাম বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট
মাহমুদুল হাসান জয়২৩ডানহ্যাঁনাচট্টগ্রাম বিভাগআবাহনী লিমিটেডটেস্ট৭১
জাকির হাসান২৬ডানহ্যাঁনাসিলেট বিভাগরূপগঞ্জ টাইগার্সটেস্ট২১
তাওহীদ হৃদয়২৩ডাননারাজশাহী বিভাগশেখ জামাল ধানমন্ডিওডিআই, টি-২০৭৭
তামিম ইকবাল৩৫বামডান- হাতিঅফ স্পিনহ্যাঁনাচট্টগ্রাম বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই২৮ওডিআই (ক্যাপ্টেন)
নাজমুল হোসেন শান্ত২৬বামডান- হাতি অফ ব্রেকহ্যাঁনাহ্যাঁরাজশাহী বিভাগআবাহনী লিমিটেডটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৯৯
রনি তালুকদার৩৩ডাননাঢাকা বিভাগমোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবটি-২০৩৭
অলরাউন্ডার
সাকিব আল হাসান৩৭বামবামহাতি অর্থোডক্সহ্যাঁখুলনা বিভাগমোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৭৫টেস্ট, টি-২০ (ক্যাপ্টেন)
মাহেদী হাসান২৯ডানডান- হাতি অফ ব্রেকনাহ্যাঁখুলনা বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটি-২০৫৫
আফিফ হোসেন২৪বামডান- হাতি অফ ব্রেকনাহ্যাঁসিলেট বিভাগআবাহনী লিমিটেডওডিআই, টি-২০১৮
মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত২৮ডানডান- হাতি অফ ব্রেকনাহ্যাঁবরিশাল বিভাগআবাহনী লিমিটেডটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৩২
শামীম হোসেন২৩বামডান- হাতি অফ ব্রেকনাচট্টগ্রাম বিভাগরূপগঞ্জ টাইগার্সটি-২০২৯
মেহেদী হাসান মিরাজ২৬ডানডান- হাতি অফ স্পিনহ্যাঁখুলনা বিভাগশেখ জামাল ধানমন্ডিটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৫৩
মাহমুদুল্লাহ৩৮ডানডান- হাতি অফ ব্রেকনাহ্যাঁনাঢাকা মহানগরমোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবওডিআই৩০
উইকেটকিপার
লিটন দাস২৯ডানডান- হাতি অফ ব্রেকহ্যাঁরংপুর বিভাগআবাহনী লিমিটেডটেস্ট, ওডিআই, টি-২০১৬টেস্ট, ওডিআই (ভাইস ক্যাপ্টেন)
নুরুল হাসান৩০ডানহ্যাঁনাহ্যাঁখুলনা বিভাগশেখ জামাল ধানমন্ডিটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৮১টি-২০ (ভাইস ক্যাপ্টেন)
এনামুল হক৩১ডাননাখুলনা বিভাগআবাহনী লিমিটেডটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৬৬
মুশফিকুর রহিম৩৭ডানহ্যাঁনারাজশাহী বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই, টি-২০১৫
স্পিন বোলার
নাসুম আহমেদ২৯বামবামহাতি অর্থোডক্সনাহ্যাঁসিলেট বিভাগরূপগঞ্জ টাইগার্সওডিআই, টি-২০১০
রিশাদ হোসেন২১ডানডান- হাতি লেগ ব্রেকনারংপুর বিভাগখেলাঘরটি-২০
তাইজুল ইসলাম৩২বামবামহাতি অর্থোডক্সহ্যাঁনারাজশাহী বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই১২
সিম বোলার
খালেদ আহমেদ৩১ডানডানহাতি মিডিয়ামহ্যাঁনাসিলেট বিভাগমোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবটেস্ট১৪
তাসকিন আহমেদ২৯বামডানহাতি ফাস্ট বোলিংহ্যাঁঢাকা মহানগরমোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবটেস্ট, ওডিআই, টি-২০
এবাদত হোসেন৩০ডানডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামহ্যাঁনাসিলেট বিভাগশেখ জামাল ধানমন্ডিটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৫৮
শরিফুল ইসলাম২৩বামবামহাতি মিডিয়াম-ফাস্টনাহ্যাঁরাজশাহী বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৪৭
হাসান মাহমুদ২৪ডানডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামনাহ্যাঁচট্টগ্রাম বিভাগখেলাঘরওডিআই, টি-২০৯১
মুস্তাফিজুর রহমান২৮বামবামহাতি মিডিয়াম-ফাস্টনাহ্যাঁখুলনা বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৯০
রেজাউর রহমান রাজা২৪ডানডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামনাসিলেট বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট

২০২০ সালের জানুয়ারিতে, বিসিবি টেস্ট ক্রিকেটের পাশাপাশি ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টি ম্যাচের ফি ৭০% বৃদ্ধি করে।বর্তমানে একাদশে থাকা খেলোয়াড়রা প্রতিটি টেস্টের জন্য ৳ ৬ লাখ ( ইউএস $৬,৪০০) এবং প্রতিটি ওডিআইয়ের জন্য ৳ ৩ লাখ (ইউএস$৩,২০০) এবং প্রতিটি টি-টোয়েন্টির জন্য ৳ ২ লাখ (ইউএস$২,১০০) করে পান।[২৩]

কোচিং কর্মকর্তা

শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলনরত বাংলাদেশ দল

আন্তর্জাতিক দলের বিরুদ্ধে ফলাফল

টেস্ট ক্রিকেটে

বিপক্ষসময়কালম্যাচজয়পরাজয়টাইড্রশতকরা জয়প্রথম জয়
 আফগানিস্তান২০১৯-২০১৯৫০.০০১৭ জুন ২০২৩
 অস্ট্রেলিয়া২০০৩-২০১৭১৬.৬৭৩০ আগস্ট ২০১৭
 ইংল্যান্ড২০০৩-২০১৬১০১০.০০৩০ আক্টোবর ২০১৬
 ভারত২০০০-২০১৯১১০.০০
 আয়ারল্যান্ড-১০০%৭ এপ্রিল ২০২৩
 নিউজিল্যান্ড২০০১-২০১৯১৭১৩৫.৮৮৫ জানুয়ারী ২০২২
 পাকিস্তান২০০১-২০২০১১১০০.০০
 দক্ষিণ আফ্রিকা২০০২-২০২২১৪১২০.০০
 শ্রীলঙ্কা২০০১-২০২২২২১৭৪.১৬১৯ মার্চ ২০১৭
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ২০০২-২০২২২০১৪২০.০০১৩ জুলাই ২০০৯
 জিম্বাবুয়ে২০০১-২০২১১৮৫৩.৩৩১০ জানুয়ারি ২০০৫

ওয়ানডে ক্রিকেটে

বিপক্ষসময়কালম্যাচজয়পরাজয়ড্রএনআরশতকরা জয়প্রথম জয়
বনাম টেস্ট খেলুড়ে দেশ
 আফগানিস্তান২০১৪-২০২৪১৬১০৬২.৫০১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
 অস্ট্রেলিয়া১৯৯০-২০১৯২১১৯৫.০০১৮ জুন ২০০৫
 ইংল্যান্ড২০০০-২০২৩২৪১৯১৯.০৫১০ জুলাই ২০১০
 ভারত১৯৮৮-২০২২৩৯৩১১৪.২৮২৬ ডিসেম্বর ২০০৪
 আয়ারল্যান্ড২০০৭-২০২৩১৬১২৭৭.৭৮১৮ মার্চ ২০০৮
 নিউজিল্যান্ড১৯৯০-২০২১৩৮১০২৮২৮.৫৭৯ আক্টোবর ২০০৮
 পাকিস্তান১৯৮৬-২০১৯৩৭৩২১৩.৫১৩১ মে ১৯৯৯
 দক্ষিণ আফ্রিকা২০০২-২০২২২৪১৮২৫.০০৭ এপ্রিল ২০০৭
 শ্রীলঙ্কা১৯৮৬-২০১৯৫০৩৯১৫.২২২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৬
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ১৯৯৯-২০২২৪৪২১২১৫০.০০২৬ জুলাই ২০০৯
 জিম্বাবুয়ে১৯৯৭-২০২২৮০৫০৩০৬৪.১০১০ মার্চ ২০০৪
বনাম সহযোগী দেশ
 বারমুডা২০০৭-২০০৭১০০.০০২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৭
 কানাডা২০০৩-২০০৭৫০.০০২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭
 হংকং২০০৪-২০০৪১০০.০০১৬ জুলাই ২০০৪
 কেনিয়া১৯৯৭-২০০৬১৪৫৭.১৪১৭ মে ১৯৯৮
 নেদারল্যান্ডস২০১০-২০১১৫০.০০১৪ মার্চ ২০১১
 স্কটল্যান্ড১৯৯৯-২০১৫১০০.০০২৪ মে ১৯৯৯
 সংযুক্ত আরব আমিরাত২০০৮-২০০৮১০০.০০২৪ জুন ২০০৮
Statistics are correct as of  বাংলাদেশ v  নিউজিল্যান্ড at McLean Park, Napier, 3rd ODI, December. 23, 2023.[২৭]

টি-টুয়েন্টি ক্রিকেটে

বিপক্ষসময়কালম্যাচজয়পরাজয়ড্রএনআরশতকরা জয়প্রথম জয়
বনাম টেস্ট খেলুড়ে দেশ
 আফগানিস্তান২০১৪-২০২২৩৭.৫০১৬ মার্চ ২০১৪
 অস্ট্রেলিয়া২০০৭-২০২১১০৪০.০০℅৩ আগস্ট ২০২১
 ইংল্যান্ড২০২১-২০২১৭৫.০০℅৯ মার্চ ২০২৩
 ভারত২০০৯-২০১৯১১১০৯.০৯%৩ নভেম্বর ২০১৯
 আয়ারল্যান্ড২০০৯-২০১৬৭৫.০০℅১৮ জুলাই ২০১২
 নিউজিল্যান্ড২০১০-২০২১১৩১০২০.০০%১ সেপ্টেম্বর ২০২১
 পাকিস্তান২০০৭-২০২১১৫১৩১৩.৩৩℅২৪ এপ্রিল ২০১৫
 দক্ষিণ আফ্রিকা২০০৭-২০২১০.০০%
 শ্রীলঙ্কা২০০৭-২০২১১২৩৬.৩৬℅২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ২০০৭-২০২২১৬৩৫.৭১%১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭
 জিম্বাবুয়ে২০০৬-২০২২১৯১২৬৬.৩৩℅২৮ নভেম্বর ২০০৬
বনাম সহযোগী দেশ
 হংকং২০১৪-২০১৪০.০০%
 কেনিয়া২০০৭-২০০৭১০০.০০%১ সেপ্টেম্বর ২০০৭
   নেপাল২০১৪-২০১৪১০০.০০%১৮ মার্চ ২০১৪
 নেদারল্যান্ডস২০১২-২০১৬৬৬.৬৭%২৫ জুলাই ২০১২
 ওমান২০১৬-২০২১১০০.০০%১৩ মার্চ ২০১৬
 স্কটল্যান্ড২০১২-২০২১০.০০%
 সংযুক্ত আরব আমিরাত২০১৬-২০১৬১০০.০০%২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
পাপুয়া নিউগিনি  ২০২১-২০২১১০০.০০%২১ অক্টোবর ২০২১

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী