২৪ (২০১৬-এর চলচ্চিত্র)

বিক্রম কুমার কর্তৃক ২০১৬ চলচ্চিত্র

২৪ একটি ২০১৬ সালের ভারতীয় তামিল ভাষার বিজ্ঞান কল্পকাহিনীর গোয়েন্দা চলচ্চিত্র,[৪] যা বিক্রম কুমার দ্বারা লিখিত এবং পরিচালিত। সময়ে যাত্রা করার ধারণার উপর ভিত্তি করে, চলচ্চিত্রটির মূখ্য ভূমিকায় রয়েছেন তিনটি চরিত্রে অভিনেতা সুরিয়া, সঙ্গে প্রধান ভূমিকায় অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু, নিথিয়া মেনেন এবং সরন্না পোনভান্নান।

২৪
চলচ্চিত্র পোস্টার
পরিচালকবিক্রম কুমার
প্রযোজকসুরিয়া
রচয়িতাবিক্রম কুমার
শ্রেষ্ঠাংশেসুরিয়া
সামান্থা রুথ প্রভু
নিথিয়া মেনেন
সরন্না পোনভান্নান
সুরকারসঙ্গীতকার:
এ আর রহমান
পটভূমির হিসাব:
এ আর রহমান
কুতুব-ই-ক্রিপা
চিত্রগ্রাহকতির্রু
কিরন ডিওহান্স[১]
সম্পাদকপ্রাউইন পুদি
প্রযোজনা
কোম্পানি
পরিবেশকএরোস ইন্টারনেশনাল[২]
স্টুডিও গ্রীণ
মুক্তি৬ মে ২০১৬
স্থিতিকাল১৬৪ মিনিট
দেশ ভারত
ভাষাতামিল
নির্মাণব্যয়₹৭০ কোটি<[৩]
আয়₹১২৫ কোটি[৩]

২০০৯ সালে চলচ্চিত্রটির উন্নতির সময়ে, চলচ্চিত্রটির মূল মূখ্য চরিত্রের ভূমিকায় বিক্রম এবং ইলিয়েনা ডি ক্রুজ-এর থাকার কথা ছিল। কিন্তু, ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালে, পরিবর্তিত কাহিনীর অস্বীকার করায় পরিচালক, প্র‍যোজক এবং অভিনেতার মতামতের বিভিন্নতার জন্য এই প্রকল্পটিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। আগস্ট ২০১৪ সালে, সুরিয়া চলচ্চিত্রটিতে প্রযোজনা এবং অভিনয় করতে রাজি হয়ে যান, সঙ্গে এপ্রিল ২০১৫ সালে মুম্বইয়ে প্রধান আলোকচিত্ৰবিদ্যা শুরু হয়, যা পরবর্তীতে নাশিক, গোরেগাঁও এবং পুনেতে চলতে থাকে। সেপ্টেম্বর ২০১৫-এর শেষের দিকে, পোল্যান্ডে চলচ্চিত্রটির দ্বিতীয় চিত্রগ্রহণের ধাপ সম্পন্ন হয়। চিত্রগ্রহণ পুরোপুরি সম্পূর্ণ হয় নভেম্বর ২০১৫-এর চেন্নাইতে

২ডি এন্টারটেইনমেন্ট দ্বারা প্রযোজিত, এই চলচ্চিত্রটির চিত্রগ্রহণ করেছেন এস. তির্রু। সাউণ্ডট্রেক এবং চলচ্চিত্রটির ফিল্ম স্কোর এ আর রহমান দ্বারা রচিত, সঙ্গে গানগুলি লেখা হয়েছে ভাইরামুথু এবং মদন কার্কি দ্বারা। এই চলচ্চিত্রেটি একইসাথে একই শিরনামে তেলুগু সংস্করণে ৬ মে, ২০১৬-তে মুক্তি পায়।[৫]

এই চলচ্চিত্রটি ৬৪শ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার থেকে দুইটি পুরস্কার অর্জন করে - সেরা চলচ্চিত্র-শিল্প এবং সেরা প্রযোজন পরিকল্পনা। তার উপর, সুরিয়া ক্রিটিক্স সেরা অভিনেতার পুরস্কার এবং ৬৪শ ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন।[৬]

সারসংক্ষিপ্ত

ড. সেথুরামান (সুরিয়া) একজন নামকরা বিজ্ঞানী এবং ঘড়ি-নির্মাতা যিনি তার স্ত্রী প্রিয়া (নিথিয়া মেনেন) এবং নবজাত পুত্র মনির সাথে একটি পরীক্ষাগার সহ জমিদদার বাড়িতে জীবনযাপন করতেন। জানুয়য়ারির ১৯৯০-তে, তিনি একটি ঘড়ি আবিষ্কার করেন যার সাহায্যে একজন ব্যক্তি সময়কে সর্বোচ্চ ২৪ ঘণ্টার জন্য আগে এবং পিছনে ভ্রমণ করতে পারে। তার খারাপ যমজ ভাই অ্যাটরেয়া (সুরিয়া) তার থেকে ঘড়িটি নেওয়ার চেষ্টা করেন এবং এই প্রক্রিয়ায় প্রিয়াকে হত্যা করেন। সেথুরামান মনিকে নিয়ে পালিয়ে যান এবং একটি ট্রেনে উঠে পড়েন।অ্যাটরেয়ার সেখানে পৌঁছানো পূর্বে, তিনি মনিকে একজন যাত্রী নাম সত্যাবামার (সরন্না পোনভান্নান) হাতে তুলে দেন এবং তার ছেলেকে বাঁচানোর জন্য সনির্বন্ধ মিনতি করেনন। অ্যাটরেয়া সেথুরামানকে হত্যা করেন এবং পালানোর চেষ্টায় গম্ভীরভাবে আহত হন।সত্যাবামার বাবা (গিরীশ কারণাধ) তার মনিকে বাঁচানোর সিদ্ধান্তের বিপক্ষে, এবং তার সেথুরামানকে দেওয়া প্রতিজ্ঞার মান রাখতে তিনি তাকে (মনি) নিয়ে চেন্নাই চলে যান।

২৬ বছর পর, মনি (সুরিয়া) একজন ঘড়ি-নির্মাতা হয়ে উঠে যে সত্যাবামাকে নিজের জৈবিক মা হিসেবে মানে। পক্ষাঘাতগ্রস্ত অ্যাটরেয়া অচেতনাবস্থা থেকে জেগে উঠে এবং ঘড়িটিকে খোঁজার সিদ্ধান্ত নেন; তিনি আশা করে যে তিনি আবার ১৯৯০-তে যাবেন এবং নিজেকে সেই ঘটনা থেকে বাঁচাবেন।ঘটনার ক্রমানুসারে, মনি সেথুরামানের ঘড়িটি খুঁজে পায় এবং এর শক্তি সমন্ধে জানতে পারেন। এটি ব্যবহার করে, তিনি তার মক্কেল সত্যা (সামান্থা রুথ প্রভু), যিনি সত্যাবামার স্থানীয় জায়গা গোপালসমুদ্রম থেকে; খুশি করতে সক্ষম হয়। অ্যাটরেয়ার কাছের সহায়তাকারী মিথরান (অজয়) একটি বিজ্ঞাপন দেন যা বিশ্লেষণ করে যে সেথুরামানের ঘড়িটি যে ব্যক্তি খুঁজে পাবে তাকে পাঁচ কোটি টাকা দেওয়া হবে। মনির মতো, অনেকেই এই ঘড়ির নকল বানান এবং জমা দেন। কিন্তু অ্যাটরেয়া মনির নির্ভুল নকশার তৈরিকরণ ধরতে পারেন এবং তাকে হত্যা করেন, যার ফলে তিনি ঘড়িটি দখল করতে সক্ষম হন।

অ্যাটরেয়া বিস্মিত হয়ে যায় যখন তিনি জানতে পারেন যে এই ঘড়ির সাহায্যে তিনি শুধুমাত্র ২৪ ঘণ্টা আগে এবং পিছনে ভ্রমণ করতে পারেন এবং মনিকে পুনর্জীবিত করার সিদ্ধান্ত নেন। মিথরান ঘড়িটিকে মনির ডান হাতে পড়িয়ে দেন এবং চলে যান।মনি পরের সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং বিস্মিত হয়ে যায় দেখে যে সে ঘড়িটি বাম হাতে পড়ে ছিল। সে আগের রাতে ভ্রমণ করে যায় এবং গোপনতার সাথে মিথরানকে অনুসরণ করে। অ্যাটরেয়া এই ব্যাপারটি অনুমান করতে পারে এবং মিথরানের সাহায্যের সাথে তিনি মনিকে বোকা বানাতে সক্ষম হয় যে তিনিই সেথুরামান যিনি অ্যাটরেয়া থেকে বেঁচে যায় পক্ষাঘাতগ্রস্ত হিসেবে। মনি সত্যাবামা থেকে জানতে পারে যে সেথুরামান তাকে রেলগাড়িতে ছেড়ে যায় এবং অন্য কামরাতে অ্যাটরেয়ার সাথে মুখোমুখি হন।

মনি সত্যাবামার সাথে গোপালসমুদ্রম যায় এবং তার বিচ্ছিন্ন পরিবারের সাথে একজন হন। তিনি এখানে এসে এটাও জানতে পারে যে, সত্যা হল সত্যাবামার ভাগ্নী এবং এই মানিকজোড় প্রেমে পড়ে। অ্যাটরেয়া মিথরানের সাথে সেখানে পৌঁছায় এবং মনিসহ সকলকে বোঝায় যে তিনিই সেথুরামান এবং সেই অ্যাটরেয়া মারা যান। সত্যা অ্যাটরেয়ার পরিচয় সমন্ধে জানতে পারে এবং তা মনির কাছে প্রকাশ করার চেষ্টা করে। কিন্তু অ্যাটরেয়া সিঁড়ি থেকে পড়ে যেতে সক্ষম হন এবং বাস্তবতার অজ্ঞাত, মনি সময়ের পিছনে ভ্রমণ করেন এবং তাকে রক্ষা করেন। সত্যা অ্যাটরেয়ার পরিচয় সম্পর্কে ভুলে যায় এবং ধারণা করে যে তিনি সেথুরামান।

মনি মিথরান থেকে জানতে পারে যে তার বাবা খুবই শীঘ্রই মারা যাবেন এবং তার ইচ্ছা যে ১৯৯০-তে সময়ে পিছনে ভ্রমণ করে গিয়ে প্রিয়াকে একবার অন্তিম বারের মতো তাকে দেখতে। মনি ঘড়িটিকে কিছুটা পরিবর্তন করে এবং পরীক্ষা করেন, যাতে অ্যাটরেয়ার পরিচয়ের সত্যতা প্রকাশিত হয়।সে অ্যাটরেয়ার সাথে কৌশল করে যাতে প্রিয়ার মৃত্যুর দিন এবং সময় সম্পর্কে জানতে পারে এবং তাকে একটি নকল ঘড়ি দেন। মনি আসল ঘড়ি ব্যবহার করে সময়ের পিছনে ১৯৯০-তে ভ্রমণ করে এবং অ্যাটরেয়া আসল ব্যবহার করা ঘড়িটি ছুঁয়ে তার সাথে যোগ দেন।

জানুয়ারি ১৯৯০-তে, সেথুরামান এবং প্রিয়া তাদের শিশুর হাতের ঘড়িটি দেখে পরিবর্তনটি লক্ষ্য করে। প্রথমে উৎফুল্ল হলেও,সেথুরামান বিপদ আন্দাজ করে; তিনি অনুভব করে যে সে শিশুবয়সে হিসাবে ফিরে এসেছে যখন সে কথা বলার উপযুক্ত হবে তারা হয়তো নাও বেঁচে থাকতে। অ্যাটরেয়া, এখন তরুণ এবং সুস্থ, ঘড়িটি খুঁজতে সেথুরামানের উপর আক্রমণ করেন। সেথুরামান এবং প্রিয়া মনিকে নিয়ে পালিয়ে যান, এবং অ্যাটরেয়া ঘটনাক্রমে মিথরানকে মেরে ফেলে।প্রিয়া এবং মনি একটি কক্ষে লুকিয়ে যান যদিও সেথুরামান অ্যাটরেয়ার সাথে বাগানে মুখোমুখি হন। সেথুরামান সময়কে থামিয়ে দেন এবং অ্যাটরেয়াকে একটি বন্দুকের গুলির সামনে শুয়ে দেন, এইভাবে তাকে হত্যা করেন। তিনি তারপর প্রিয়া এবং মনিকে নিয়ে পালিয়ে যান এবং সেই একই রেলগাড়িতে উঠে পরেন। তাদের সত্যাবামার সাথে দেখা হয়ে যায় এবং সেথুরামান গোপালসমুদ্রমে তার বাবার দ্বারা নির্মিত বিদ্যালয়ে বাচ্চাদের বিজ্ঞান পড়াতে রাজি হয়ে যান।

অভিনয়ে

  • সুরিয়া তিনটি ভূমিকায় যা হল
    • ড.সেথুরামান, একজন বিজ্ঞানী যিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সময়ে যাত্রার ঘড়ি আবিষ্কার করেন
    • অ্যাটরেয়া, সেথুরামানের যমজ যিনি ঘড়িটি নিজের জন্য পেতে চান
    • মানিকন্দন সেথুরামান "মানি" ওরফে সুব্রামনি, সেথুরামানের ছেলে
  • সামান্থা রুথ প্রভু - সত্যাবামা ওরফে সত্যা (হিন্দি সংস্করণে ডাব করা চলচ্চিত্রে সন্ধ্যাভারতি ওরফে সন্ধ্যা), যিনি হলেন মানির কৌতূহলী প্রেমিকা
  • নিথিয়া মেনেন - প্রিয়া সেথুরামান, সেথুরামানের স্ত্রী
  • সরন্না পোনভান্নান - সত্যাবামা, মনির গ্রহণকারী মা
  • অজয় - মিথরান, অ্যাথরেয়ার সহযোগী
  • গিরীশ কারণাধ - সত্যার দাদা / দাদু
  • মোহন ভি. রমন - সত্যার বাবা
  • সুধা - সত্যার মা
  • সোত্থান - সরাভনন, মনির বন্ধু
  • চারলে - রেদ্দিয়ার
  • আপ্পুকুত্তি - রেদ্দিয়ারের কর্মী
  • হারশ ভর্ধন - কালাই, পাহারাদার যিনি অ্যাথরেয়ার কাছে কাজ করেন
  • নটরাজন বালকৃষ্ণ - সত্যার চাচা / কাকা
  • টি এস রন্জনাথান - সত্যার চাচা / কাকা

প্রযোজনা

মুক্তি

চলচ্চিত্রটি একটি আনুমানিক বিশ্বব্যাপি ১৯৫০-২০০০ পর্দায় মুক্তি দেওয়া হয়।[৭] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পর্দা গণনা ২৬৭ ছিল, সঙ্গে ৫ মে ২০১৬-তে বিশেষ নাটকীয় প্রথমাভিনয় অনুষ্ঠিত হয়।[৮] অন্ধ্রপ্রদেশ এবং তেলঙ্গানার রাজ্যগুলি তাদের মধ্যে ৪২৫-এর চেয়ে বেশি পর্দা ভাগাভাগি করে নেয়।[৭]

বিপণন

ক্রিয়েটিভ মাংকী গেমস দ্বারা তৈরি একটি গেম যার শিরোনাম ২৪: অ্যাটরেয়া রান ১ মে ২০১৬-তে অ্যাপ্লিকেশন বিতরণকারী প্ল্যাটফর্ম আইটিউনস স্টোর এবং গুগল প্লের মাধ্যমে মুক্তি পায়।[৯]

সমালোচনামূলক প্রতিক্রিয়া

ভারত
বিদেশে

বক্স অফিস

২৪-এর বিশ্বব্যাপি খোলার সপ্তাহান্তে এটি আনুমানিক  ৫০ কোটি (US$ ৬.১১ মিলিয়ন) আয় করে, বাহুবলী: দ্য বিগিনিং-এর পরে একটি দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্রের জন্য দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তিন দিনের সপ্তাহান্ত।[১০]

ভারত

প্রথম সপ্তাহান্তের শেষ দিকে, চলচ্চিত্রটি ভারতে  ৫০ কোটি (US$ ৬.১১ মিলিয়ন)-এর কাছাকাছি আয় করে,[১১] সঙ্গে তেলুগু সংস্করণ থেকে আসা রাজস্ব আয়ের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ।[১০]  ১৭ কোটি (US$ ২.০৮ মিলিয়ন)-তে, তেলঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে আসা উদ্বোধনী সপ্তাহান্তের সময়ে তামিল নাড়ুর থেকে আসা সংগ্রহের সমান।[১২]

বিদেশে

চলচ্চিত্রটি যুক্তরাষ্ট্রে ১৬১ পর্দায় তিন দিনে $১ মিলিয়ন চেয়েও বেশি আয় করে। সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং অস্ট্রেলিয়াতে, একই সময়ে চলচ্চিত্রটি যথাক্রমে $২,০০,০০০ এবং এউডি১,৮৭,০০০ আয় করে।[১১][১৩]

চলচ্চিত্রটি মুক্তির ৮ দিনে থেকে ₹১০০ কোটি সংগ্রহ করে।[৩]

ধারাবাহিকতা

চলচ্চিত্রের ট্রেইলার, টিজার এবং প্রথম দেখার পোস্টারের বৈশিষ্ট্যে সুরিয়াকে একজন প্যারাগ্লাইডার হিসেবে। যাইহোক, প্যারাগ্লাইডিং অনুক্রমগুলি সময় সীমাবদ্ধতার সময় চলচ্চিত্র সম্পাদক দ্বারা সরিয়ে ফেলা হয়।[১৪] একটি সাক্ষাৎকারে, সম্পাদক বলেছেন যে প্যারাগ্লাইডিং হল মনির (সুরিয়া দ্বারা অভিনীত চরিত্র) শখ এবং মনির একটি উদ্বোধনী দৃশ্যে বৈশিষ্ট্য করার কথা ছিল।[১৪] পরবর্তীতে, তিনি বর্ণনা দেন যে বাদ দেওয়া দৃশ্যটি চলচ্চিত্রের দ্বিতীয় অংশে বৈশিষ্ট্য করা হবে; ২৪ ডেকোডেড হিসেবে পরিকল্পিত।[১৪]

আইনগত সমস্যা

শিরোনাম ২৪ একটি আইনগত তীব্র দ্বন্দ্ব-তে ছিল যখন অনিল কাপুর প্রযোজনা সংস্থা ২ডি এন্টারটেইনমেন্টের বিরুদ্ধে একটি মামলা করার পরিকল্পনা করেন যেহেতু চলচ্চিত্রটির আধিকারিক দৃশ্য এবং লোগো মার্কিন টিভি ধারাবাহিক ২৪-এর সাথে দেখতে একরকম, যা কাপুর ২০থ সেঞ্চুরি ফক্স ইন্টারন্যাশনাল টিভি থেকে পুনর্করণ অধিকার নিয়ে আনেন।[১৫] কাপুর চার বছরের প্রসারিত একটি পর্যায়ের জন্য ১৯২ পর্বের অধিকারগুলি আরো দশ বছরের জন্য অনুষ্ঠিত করেন। তার আইনজীবীরা মামলাটি সংরক্ষিত করেন, নির্দেশন করে যে কাপুর একটি কথাশিল্প বিন্যাসের জন্য সর্বোচ্চ অনুমতিপ্রাপ্ত কারবারের মধ্যে একটি রাখেন।[১৫] সুরিয়া এবং তার প্রযোজনা সংস্থা ২ডি এন্টারটেইনমেন্টের বিরুদ্ধে একটি আইনগত মামলার পরিকল্পনা করা হয় কিন্তু এপ্রিল ২০১৫-তে ঠিক হয়ে যায়।[১৬]

পুরস্কার এবং মনোনয়ন

এডিসন পুরস্কার

  • মনোনীত, বছরের সেরা প্রধান নায়ক - সুরিয়া
  • বিজয়ী, বছরের সেরা নায়ক – ২৪ (২০১৬-এর চলচ্চিত্র)
  • বিজয়ী, বছরের সেরা খলনায়ক – ২৪ (২০১৬-এর চলচ্চিত্র)

জি সিনেমালু পুরস্কার

৬৪তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ

  • বিজয়ী, ক্রিটিক্স সেরা অভিনেতার পুরস্কার - ২৪

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী