২০১৩ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ

২০১৩-এ অনুষ্ঠিত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ১০ম আসর

২০১৩ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ (ইংরেজি: 2013 FIFA Club World Cup) ফিফা কর্তৃক আয়োজিত ক্লাব পর্যায়ের বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা। ২০১৩ সালের এ প্রতিযোগিতাটি ১১ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মরক্কোতে অনুষ্ঠিত হয়।[১][২] এবারের এ প্রতিযোগিতাটি হচ্ছে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ১০ম আসর। ফিফা’র ব্যবস্থাপনায় এ প্রতিযোগিতায় ছয়টি মহাদেশীয় কনফেডারেশনের চ্যাম্পিয়ন ক্লাবগুলো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। পাশাপাশি স্বাগতিক দেশের লীগ বিজয়ী দলও এতে অংশ নেয়।[৩]

২০১৩ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ মরক্কো ২০১৩
সৌজন্যে টয়োটা[১]
২০১৩ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ লোগো
বিবরণ
স্বাগতিক দেশমরক্কো
তারিখ১১-২১ ডিসেম্বর, ২০১৩
দল৭ (৬টি কনফেডারেশন থেকে)
মাঠ২ (২টি আয়োজক শহরে)
চূড়ান্ত অবস্থান
চ্যাম্পিয়নজার্মানি বায়ার্ন মিউনিখ (১ম শিরোপা)
রানার-আপমরক্কো রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা
তৃতীয় স্থানব্রাজিল অ্যাথলেটিকো মিনেইরো
চতুর্থ স্থানচীন গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে
পরিসংখ্যান
ম্যাচ
গোল সংখ্যা২৮ (ম্যাচ প্রতি ৩.৫টি)
দর্শক সংখ্যা২,৭৭,৩৩০ (ম্যাচ প্রতি ৩৪,৬৬৬ জন)
শীর্ষ গোলদাতাআর্জেন্টিনা দারিও কনকা
আর্জেন্টিনা সিজার দেলগাদো
ব্রাজিল রোনালদিনহো
মরক্কো মৌসিন লাজোর (প্রত্যেকেই ২ গোল)
সেরা খেলোয়াড়ফ্রান্স ফ্রাঙ্ক রিবেরি
← ২০১২

এবারের আসরের চূড়ান্ত খেলায় জার্মানির ব্রায়ার্ন মিউনিখ স্বাগতিক দেশের রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা ক্লাবকে ২-০ ব্যবধানে পরাভূত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।

স্বাগতিক দেশ

২০১৩ ও ২০১৪ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য চারটি দেশ নিলাম প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেছিল।[৪] দেশগুলো হচ্ছে -

অক্টোবর, ২০১১ সালে ফিফা জানায় যে - ইরান, দক্ষিণ আফ্রিকা ও সংযুক্ত আরব আমিরাত নিলাম প্রক্রিয়া থেকে নিজেদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছে। এরফলে মরক্কো একমাত্র প্রার্থী হিসেবে রয়েছে।[৫] পরবর্তীতে ১৭ ডিসেম্বর, ২০১১ তারিখে ফিফা আনুষ্ঠানিকভাবে মরক্কোকে স্বাগতিক দেশ হিসেবে ঘোষণা করে।[৬]

সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড

২ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ তারিখে কাসাব্ল্যাঙ্কায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিযোগিতার লোগো উন্মোচন করা হয়।[৭] ১৪-২৭ অক্টোবর, ২০১৩ তারিখের মধ্যে টিকেট পূর্বেই বিক্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়। ২৮ অক্টোবর, ২০১৩ তারিখে সরাসরি বিক্রয় করা শুরু হয়।[৮] ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ট্রফি প্রদর্শনের জন্য অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর, ২০১৩ সময়কালে ইউকোহামা থেকে সফর শুরু হয়। ইউকোহামাতেই ২০১২ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক দলের শহর প্রদক্ষিণ শেষে প্রতিযোগিতা শুরুর পূর্বে কাসাব্ল্যাঙ্কায় সফর শেষ হয়।[৯]

এবার নিয়ে ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয় বছরের মতো গোল-লাইন প্রযুক্তি এ প্রতিযোগিতায় ব্যবহৃত হচ্ছে।[১০] গোলকন্ট্রোল জিএমবিএইচ প্রতিষ্ঠানকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য অনুমতি দেয়া হয়েছে।[১১]

২০১৩ সালের ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ ও ২০১৩ সালের ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে ভ্যানিশিং স্প্রের সফল প্রয়োগের পর এ প্রতিযোগিতার রেফারীদেরকে ফ্রি কিকের জন্য দশ গজের দূরত্ব নির্ধারণে ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয়।[১২]

অংশগ্রহণকারী দল

গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে
অ্যাথলেটিকো মিনেইরো
রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা
২০১৩ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের দলগুলোর অবস্থান।
দলকনফেডারেশনযোগ্যতা নির্ধারণঅংশগ্রহণ
সেমি-ফাইনালে অংশগ্রহণ
অ্যাথলেটিকো মিনেইরোকনমেবল২০১৩ কোপা লিবার্টাডোরেস বিজয়ী১ম
বায়ার্ন মিউনিখউয়েফা২০১২ উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী১ম
কোয়ার্টার-ফাইনালে অংশগ্রহণ
গুয়াংঝু এভারগ্রান্দেএএফসি২০১৩ এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী১ম
আল-আহলিকাফ২০১৩ কাফ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী৫ম (পূর্বতন: ২০০৫, ২০০৬, ২০০৮, ২০১২)
মোন্তেররেইকনকাকাফ২০১২-১৩ কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী৩য় (পূর্বতন: ২০১১, ২০১২)
কোয়ার্টার-ফাইনালের প্লে-অফে অংশগ্রহণ
অকল্যান্ড সিটিওএফসি২০১২-১৩ ওএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী৫ম (পূর্বতন: ২০০৬, ২০০৯, ২০১১, ২০১২)
রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কাকাফ (স্বাগতিক)২০১২-১৩ বোতোলা বিজয়ী২য় (পূর্বতন: ২০০০)

মাঠ

২০১৩ সালে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের খেলা অনুষ্ঠানের জন্য মারাকেশ এবং আগাদির শহরকে নির্ধারণ করা হয়।[১৩]

মারাকেশআগাদির
মারাকেশ স্টেডিয়ামআদরার স্টেডিয়াম
৩১°৪২′২৪″ উত্তর ৭°৫৮′৫০″ পশ্চিম / ৩১.৭০৬৬৭° উত্তর ৭.৯৮০৫৬° পশ্চিম / 31.70667; -7.98056 (স্টেড ডি মারাকেচ)৩০°২৫′৩৮″ উত্তর ৯°৩২′২৬″ পশ্চিম / ৩০.৪২৭২২° উত্তর ৯.৫৪০৫৬° পশ্চিম / 30.42722; -9.54056 (স্টেড আদরার)
দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ৪৫,২৪০দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ৪৫,৪৮০

রেফারী

খেলার কর্মকর্তাগণ

মনোনীত খেলা পরিচালনাকারী কর্মকর্তাগণ হচ্ছেন[১৪] -

কনফেডারেশনরেফারীসহকারী রেফারী
এএফসি আলী আল-বাদাউই (আঘাতপ্রাপ্ত) সালেহ আল মারজৌকি (প্রত্যাহার)
মোহাম্মেদ আল মেহাইরি (প্রত্যাহার)
আলিরেজা ফাঘানি হাসান কামরানিফার
রেজা সোখানদন
কাফ বাকারি গাসামা অ্যাঙ্গেসম ওগবামারিয়াম
ফেলিসিয়েন কাবান্দা (আঘাতপ্রাপ্ত)
নিয়েন্ত আলিউম (সংরক্ষিত) ইভারিস্ট ম্যানকৌয়ান্দে (সংরক্ষিত)
পিটার এদিবি (সংরক্ষিত)
কনকাকাফ মার্ক গেইজার শন মার্ক হার্ড
জো ফ্লেচার
কনমেবল স্যান্দ্রো রিচ্চি ইমারসন ডি কারভালহো
মার্সেলো ভ্যান গাস্সে
উয়েফা কার্লোস ভেলাস্কো কারবাল্লো রবার্তো অ্যালোন্সো ফার্নান্দেজ
জোঁয়াও কার্লোস ইউস্তে জিম্যানেজ

দলের সদস্য

ফিফা কর্তৃক ঘোষিত ২৯ নভেম্বর, ২০১৩ তারিখের মধ্যে প্রত্যেক দলকে ২৩ সদস্যদের নাম ঘোষণা করতে হবে। তন্মধ্যে অবশ্যই ৩জন গোলরক্ষক থাকবে। আঘাতজনিত কারণে দলের প্রথম খেলা শুরুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পরিবর্তনযোগ্য।[৩]

সর্বমোট ৩১ দেশের খেলোয়াড়গণ সাতটি দলের সদস্যরূপে আছেন।[১৫]

খেলা

৯ অক্টোবর, ২০১৩ তারিখ স্থানীয় সময় ১৯:০০ ঘটিকায় মারাকেশের লা মামুনিয়া হোটেলে খেলার ড্র অনুষ্ঠিত হয়। কোয়ার্টার-ফাইনালের জন্য এএফসি, কাফ এবং কনকাকাফ - এ তিন অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন দলগুলোকে বন্ধনীতে রেখে সরাসরি কোয়ার্টার ফাইনালে খেলার সুযোগ দেয়া হয়।[১০][১৬][১৭]

যদি কোন কারণে স্বাভাবিক সময়ের মধ্যে খেলা ড্র হয়:[৩]

  • ফলাফল নির্ধারণে অতিরিক্ত সময় বরাদ্দ রাখা হয়েছে। অতিরিক্ত সময়ের পরও যদি ড্র থাকে, তাহলে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হবে।
  • ৩য় ও ৫ম স্থান নির্ধারণে কোনরূপ অতিরিক্ত সময় বরাদ্দ করা হবে না। এক্ষেত্রে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হবে।
প্লে-অফকোয়ার্টার-ফাইনালসেমি-ফাইনালফাইনাল
 ১১ ডিসেম্বর - আগাদির             
  রাজা কাসাব্লাঙ্কা  ১৪ ডিসেম্বর - আগাদির    
  অকল্যান্ড সিটি ১    রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা (অ.স.প.) 
১৮ ডিসেম্বর – মারাকেশ
   মোন্তেররেই ১  
  রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা 
    অ্যাথলেটিকো মিনেইরো ১ 
২১ ডিসেম্বর – মারাকেশ
  রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা ০
১৪ ডিসেম্বর - আগাদির
   বায়ার্ন মিউনিখ 
  গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে 
১৭ ডিসেম্বর - আগাদির
  আল-আহলি ০  
  গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে ০
৫ম স্থান নির্ধারণী৩য় স্থান নির্ধারণী
    বায়ার্ন মিউনিখ  
  মোন্তেররেই   অ্যাথলেটিকো মিনেইরো 
  আল-আহলি ১  গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে ২
১৮ ডিসেম্বর – মারাকেশ২১ ডিসেম্বর – মারাকেশ

পশ্চিম ইউরোপীয় সময় (ইউটিসি±০) অনুযায়ী

কোয়ার্টার ফাইনালে প্লে-অফ

রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা ২–১ অকল্যান্ড সিটি
লাজোর  ৩৯'
হাফিদি  ৯০+২'
প্রতিবেদনকৃষ্ণ  ৬৩'
আদরার স্টেডিয়াম, আগাদির
দর্শক সংখ্যা: ৩৪,৮৭৫
রেফারি: বাকারি গাসামা (গাম্বিয়া)

কোয়ার্টার ফাইনাল

গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে ২–০ আল-আহলি
এলকেসন  ৪৯'
কনকা  ৬৭'
প্রতিবেদন
আদরার স্টেডিয়াম, আগাদির
দর্শক সংখ্যা: ৩৪,৫৭৯
রেফারি: সান্দ্রো রিচ্চি (ব্রাজিল)

রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা ২–১ (অ.স.প.) মোন্তেররেই
চতিবি  ২৪'
গুহি  ৯৫'
প্রতিবেদনবসন্ত  ৫৩'
আদরার স্টেডিয়াম, আগাদির
দর্শক সংখ্যা: ৩৪,৫৭৯

সেমি-ফাইনাল

গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে ০–৩ বায়ার্ন মিউনিখ
প্রতিবেদনরিবেরি  ৪০'
মান্দজুকিচ  ৪৪'
গোতজে  ৪৭'
আদরার স্টেডিয়াম, আগাদির
দর্শক সংখ্যা: ২৭,৩১১
রেফারি: বাকারি গাসামা (গাম্বিয়া)

রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা ৩–১ অ্যাথলেটিকো মিনেইরো
লাজৌর  ৫১'
মৌতৌয়ালি  ৮৪' (পে.)
মাবিদে  ৯০+৪'
প্রতিবেদনরোনালদিনহো  ৬৩'
দর্শক সংখ্যা: ৩৫,২১৯
রেফারি: কার্লোস ভেলাস্কো কারবাল্লো (স্পেন)

৫ম স্থান নির্ধারণী খেলা

আল-আহলি ১–৫ মোন্তেররেই
মোতিয়েব  ৮'প্রতিবেদনকারদোজো  ৩'
দেলগাদো  ২২'৬৫'
লোপেজ  ২৭'
সুয়াজো  ৪৫' (পে.)
দর্শক সংখ্যা: ৩৫,২১৯
রেফারি: মার্ক গেইজার (যুক্তরাষ্ট্র)

৩য় স্থান নির্ধারণী খেলা

গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে ২–৩ অ্যাথলেটিকো মিনেইরো
মুরিকুই  ৯'
কনকা  ১৫' (পে.)
প্রতিবেদনতারদেল্লি  ২'
রোনালদিনহো  ৪৫+১'
লুয়ান  ৯০+১'

ফাইনাল

বায়ার্ন মিউনিখ ২–০ রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা
দান্তে  ৭'
থিয়াগো  ২২'
প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৩৭,৭৭৪
রেফারি: সান্দ্রো রিচ্চি (ব্রাজিল)

গোলদাতা

অবস্থানখেলোয়াড়ের নামদলগোলসংখ্যা
রোনালদিনহো অ্যাথলেটিকো মিনেইরো
দারিও কনকা গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে
সিজার দেলগাদো মোন্তেররেই
মৌসিন লাজৌর রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা
এমাদ মোতিয়েব আল-আহলি
দিয়েগো তারদেল্লি অ্যাথলেটিকো মিনেইরো
লুয়ান অ্যাথলেটিকো মিনেইরো
রয় কৃষ্ণ অকল্যান্ড সিটি
দান্তে বায়ার্ন মিউনিখ
মারিও গোটজে বায়ার্ন মিউনিখ
মারিও মান্দজুকিচ বায়ার্ন মিউনিখ
ফ্রাঙ্ক রিবেরি বায়ার্ন মিউনিখ
থিয়াগো আলকান্তারা বায়ার্ন মিউনিখ
এলকেনসন গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে
মুরিকুই গুয়াংঝু এভারগ্রান্দে
জোস মারিয়া বসন্ত মোন্তেররেই
নেরি কারদোজো মোন্তেররেই
লিওবার্দো লোপেজ মোন্তেররেই
হাম্বার্তো সুয়াজো মোন্তেররেই
চেমসেদিন চতিবি রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা
কৌকো গুয়েহি রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা
আব্দেল্লাহ হাফিদি রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা
ভিয়ান্নি মাবিদে রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা
মৌসিন মৌতৌয়ালি রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা

রাউন্ড-আপ

চূড়ান্ত অবস্থান

অবস্থান দলকনফেডারেশন খেলা জয় ড্র পরাজয় স্বপক্ষে গোল বিপক্ষে গোল পার্থক্য
বায়ার্ন মিউনিখউয়েফা+৫
রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কাকাফ+২
অ্যাথলেটিকো মিনেইরোকনমেবল−১
গুয়াংঝু এভারগ্রান্দেএএফসি−২
মোন্তেররেইকনকাকাফ+৩
আল-আহলিকাফ−৬
অকল্যান্ড সিটিওএফসি−১

মন্তব্য: ফুটবলের পরিসংখ্যানে অতিরিক্ত সময়েও জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয়। কোন কারণে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে জয়-পরাজয়ের নিষ্পত্তি ঘটলেও তা ড্র হিসেবে পরিগণিত হয়।

পুরস্কার

প্রতিযোগিতায় নিম্নবর্ণিত পুরস্কার প্রদান করা হয়:

সোনালী বলরোপ্য বলব্রোঞ্জ বল
ফ্রাঙ্ক রিবেরি
(বায়ার্ন মিউনিখ)
ফিলিপ লাম
(বায়ার্ন মিউনিখ)
মৌসিন লাজৌর
(রাজা কাসাব্ল্যাঙ্কা)
ফিফা ফেয়ার প্লে পুরস্কার
বায়ার্ন মিউনিখ

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী