২০১৩ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর

অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল জুন থেকে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ড সফর করে। সফরে দলটি পাঁচটি টেস্ট ম্যাচ, পাঁচটি একদিনের আন্তর্জাতিক এবং দুইটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক খেলায় ইংল্যান্ড দলের মুখোমুখি হয়। তন্মধ্যে টেস্ট সিরিজটি ২০১৩ সালের অ্যাশেজ সিরিজ নামে অভিহিত হয়েছে।[১]

২০১৩ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর
 
 ইংল্যান্ডঅস্ট্রেলিয়া
তারিখ২৬ জুন, ২০১৩ – ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
অধিনায়কঅ্যালাস্টেয়ার কুক (টেস্ট)
ইয়ন মর্গ্যান (ওডিআই)
স্টুয়ার্ট ব্রড (টি২০আই)
মাইকেল ক্লার্ক (টেস্ট এবং ওডিআই)
জর্জ বেইলি (টি২০আই)
টেস্ট সিরিজ
ফলাফল৫ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড ৩–০ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রানইয়ান বেল (৫৬২)শেন ওয়াটসন (৪১৮)
সর্বাধিক উইকেটগ্রেম সোয়ান (২৬)রায়ান হ্যারিস (২৪)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড়ইয়ান বেল (ইংল্যান্ড) (কম্পটন-মিলার পদক)
রায়ান হ্যারিস (অস্ট্রেলিয়া)
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল৫ ম্যাচের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া ২–১ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রানজোস বাটলার (১৮২)মাইকেল ক্লার্ক (২০২)
সর্বাধিক উইকেটবেন স্টোকস (৬)ক্লিন্ট ম্যাককে (৭)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড়মাইকেল ক্লার্ক (অস্ট্রেলিয়া)
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল২ ম্যাচের সিরিজ ১–১ ব্যবধানে ড্র হয়
সর্বাধিক রানঅ্যালেক্স হেলস (১০২)অ্যারন ফিঞ্চ (১৬১)
সর্বাধিক উইকেটজেড ডানবাক (৬)ফাহাদ আহমেদ (৩)
জেমস ফকনার (৩)

দলের সদস্য

টেস্টওডিআইটি২০আই
 ইংল্যান্ড  অস্ট্রেলিয়া  ইংল্যান্ড[২]  অস্ট্রেলিয়া[৩]  ইংল্যান্ড  ইংল্যান্ড[৪]  অস্ট্রেলিয়া[৩]

পরবর্তীতে যোগ দেয়া হয়।

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

২০১৩ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার সফর শুরু হয়। এ গ্রুপে দলটি ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা দলের সাথে ছিল।[৫] কিন্তু দলটি ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার কাছে পরাভূত হয় এবং নিউজিল্যান্ডের সাথে বৃষ্টিবিঘ্নিত খেলায় পরিত্যক্ত হওয়ায় এক পয়েন্ট অর্জন করে।[৬] এরফলে অস্ট্রেলিয়া গ্রুপ-এ’র সর্বনিম্ন স্থানে অবস্থান করে ও প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৭]

প্রস্তুতিমূলক খেলা

প্রথম-শ্রেণী: সমারসেট ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ

২৬-২৯ জুন, ২০১৩
স্কোরকার্ড
বনাম
৩২০ (৮৬.১ ওভার)
ক্রিস জোন্স ১৩০ (২৩৯)
মিচেল স্টার্ক ৪/৩৩ (১৬.১ ওভার)
৩২১/৫ ডিঃ (৭৫.১ ওভার)
শেন ওয়াটসন ৯০ (৯৪)
ক্রেগ মেসেদে ২/৬৭ (১৭ ওভার)
২৬০ (৬৮ ওভার)
জেমস হিলড্রেথ ৭৫ (৯৫)
জেমস প্যাটিনসন ৩/৬১ (১৩ ওভার)
২৬৩/৪ (৬৩.৫ ওভার)
উসমান খাজা ৭৩ (১১৬)
জর্জ ডকরিল ৩/৭৮ (২১.৫ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া একাদশ ৬ উইকেটে বিজয়ী
কাউন্টি গ্রাউন্ড, টাউনটন

আম্পায়ার: মার্ক এগলেসটন (ইংল্যান্ড) ও ডেভিড মিলিন্স (ইংল্যান্ড)
  • সমারসেট টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

প্রথম-শ্রেণী: ওরচেস্টারশায়ার ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ

২-৫ জুলাই, ২০১৩
স্কোরকার্ড
বনাম
৩৯৬/৪ ডিঃ (৯৭.৩ ওভার)
শেন ওয়াটসন ১০৯ (১১১)
জ্যাক শান্ত্রী ১/৭১ (১৮ ওভার)
২৮৪ (৯২.১ ওভার)
নিক কম্পটন ৭৯ (১৮১)
জ্যাকসন বার্ড ৪/৪৮ (২৫ ওভার)
৩৪৪/৫ ডিঃ (৫৫ ওভার)
মাইকেল ক্লার্ক ১২৪ (৯৮)
জ্যাক শান্ত্রী ২/৬২ (১৩ ওভার)
২৭৪/৫ (৯৬ ওভার)
টম ফেল ৬২* (১২১)
জেমস ফকনার ২/২১ (১৭ ওভার)
খেলা ড্র
কাউন্টি গ্রাউন্ড, নিউ রোড, ওরসেস্টার

আম্পায়ার: ইসমাইল দাউদ (ইংল্যান্ড) ও পিটার হার্টলে (ইংল্যান্ড)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

প্রথম-শ্রেণী: সাসেক্স ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ

২৬-২৮ জুলাই, ২০১৩
স্কোরকার্ড
বনাম
৩৬৬/৫ডিঃ (৯৪.৪ ওভার)
স্টিভ স্মিথ ১০২* (১৬৫)
মন্টি পানেসার ৩/৭০ (২৪.৪ ওভার)
৩৬৮/৭ (১০০ ওভার)
জেমস টেলর ১২১* (২৫৩)
মিচেল স্টার্ক ২/৪৩ (১৮ ওভার)
১৫২/২ডিঃ (৪৪ ওভার)
এড কাউয়ান ৭৭* (১১০)
লুইস হ্যাটচেট ২/২৮ (১১ ওভার)
খেলা ড্র
কাউন্টি গ্রাউন্ড, হোভ

আম্পায়ার: জেফ ইভান্স (ইংল্যান্ড) ও জর্জ শাপ (ইংল্যান্ড)
  • অস্ট্রেলিয়ান্স টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • অ্যাশটন টার্নার (অস্ট্রেলিয়া) ও কলাম জ্যাকসনের (সাসেক্স) প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে।
  • প্রত্যেক ইনিংসের দৈর্ঘ্য ছিল সর্বোচ্চ ১০০ ওভার।

দুই-দিনের ক্রিকেট: ইংল্যান্ড লায়ন্স ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ

১৬-১৭ আগস্ট, ২০১৩
স্কোরকার্ড
বনাম
২৬৯/৭ডিঃ (৭৭ ওভার)
গ্যারি ব্যালেন্স ১০৪ (১৫৪)
নাথান লায়ন ৩/৮০ (২৫ ওভার)
২২৭/৬ (৬৮ ওভার)
শেন ওয়াটসন ৪৫ (৪৪)
বেন স্টোকস ২/২৭ (১৩ ওভার)
খেলা ড্র
কাউন্টি গ্রাউন্ড, নর্দাম্পটন

আম্পায়ার: বেঞ্জামিন ডেবেনহ্যাম (ইংল্যান্ড) ও জর্জ শার্প (ইংল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড লায়ন্স টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টি ও মন্দ আলোয় খেলা ২দিনে আনা হয়।

টেস্ট সিরিজ

প্রথম টেস্ট

১০-১৪ জুলাই
স্কোরকার্ড
বনাম
২১৫ (৫৯ ওভার)
জোনাথন ট্রট ৪৮ (৮০)
পিটার সিডল ৫/৫০ (১৪ ওভার)
২৮০ (৬৪.৫ ওভার)
অ্যাস্টন অ্যাগার ৯৮ (১০১)
জেমস অ্যান্ডারসন ৫/৮৫ (২৪ ওভার)
৩৭৫ (১৪৯.৫ ওভার)
ইয়ান বেল ৯৫* (২২৮)
মিচেল স্টার্ক ২/৬৬ (২৭ ওভার)
২৯৬ (১১০.৫ ওভার)
ব্র্যাড হাড্ডিন ৭১ (১৪৭)
জেমস অ্যান্ডারসন ৫/৭৩ (৩১.৫ ওভার)
ইংল্যান্ড ১৪ রানে বিজয়ী
ট্রেন্ট ব্রিজ, নটিংহাম

আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা)

ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জেমস অ্যান্ডারসন

দ্বিতীয় টেস্ট

১৮-২২ জুলাই
স্কোরকার্ড
বনাম
৩৬১ (১০০.১ ওভার)
ইয়ান বেল ১০৯ (২১১)
রায়ান হ্যারিস ৫/৭২ (২৬ ওভার)
১২৮ (৫৩.৩ ওভার)
শেন ওয়াটসন ৩০ (৪২)
গ্রেম সোয়ান ৫/৪৪ (২১.৩ ওভার)
২৪৯/৭ডিঃ (১১৪.১ ওভার)
জো রুট ১৮০ (৩৩৮)
পিটার সিডল ৩/৬৫ (২১ ওভার)
২৩৫ (৯০.৩ ওভার)
উসমান খাজা ৫৪ (১১৩)
গ্রেম সোয়ান ৪/৭৮ (৩০.৩ ওভার)
ইংল্যান্ড ৩৪৭ রানে বিজয়ী
লর্ড’স, লন্ডন

আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা)

ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জো রুট (ইংল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ৪র্থ ইংরেজ হিসেবে ইয়ান বেল অ্যাশেজে ধারাবাহিকভাবে তিন টেস্টে সেঞ্চুরি করেছেন।[৮]

তৃতীয় টেস্ট

১-৫ আগস্ট
স্কোরকার্ড
বনাম
৫২৭/৭ডিঃ (১৪৬ ওভার)
মাইকেল ক্লার্ক ১৮৭ (৩১৪)
গ্রেম সোয়ান ৫/১৫৯ (৪৩ ওভার)
৩৬৮ (১৩৯.৩ ওভার)
কেভিন পিটারসেন ১১৩ (২০৬)
মিচেল স্টার্ক ৩/৭৬ (২৭ ওভার)
১৭২/৭ডিঃ (৩৬ ওভার)
ডেভিড ওয়ার্নার ৪১ (৫৭)
টিম ব্রেসনান ২/২৫ (৬ ওভার)
৩৭/৩ (২০.৩ ওভার)
জো রুট ১৩* (৫৭)
রায়ান হ্যারিস ২/১৩ (৭ ওভার)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টি ও আলোকস্বল্পতায় চতুর্থ দিনে ৫৬ ওভার খেলা হয়।
  • পঞ্চম দিনে বৃষ্টির জন্য মাত্র ২০.৩ ওভার বোলিং হয় ও ১৬:৪০ ঘটিকায় খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।

চতুর্থ টেস্ট

৯-১৩ আগস্ট
স্কোরকার্ড
বনাম
২৩৮ (৯২ ওভার)
অ্যালাস্টেয়ার কুক ৫১ (১৬৪)
নাথান লিওন ৪/৪২ (২০ ওভার)
২৭০ (৮৯.৩ ওভার)
ক্রিস রজার্স ১১০ (২৫০)
স্টুয়ার্ট ব্রড ৫/৭১ (২৪.৩ ওভার)
৩৩০ (৯৫.১ ওভার)
ইয়ান বেল ১১৩ (২১০)
রায়ান হ্যারিস ৭/১১৭ (২৮ ওভার)
২২৪ (৬৮.৩ ওভার)
ডেভিড ওয়ার্নার ৭১ (১১৩)
স্টুয়ার্ট ব্রড ৬/৫০ (১৮.৩ ওভার)
ইংল্যান্ড ৭৪ রানে বিজয়ী
রিভারসাইড গ্রাউন্ড, চেস্টার-লি-স্ট্রিট

আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও টনি হিল (নিউজিল্যান্ড)

ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: স্টুয়ার্ট ব্রড (ইংল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড টসে বিজয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • মন্দ আলোয় দ্বিতীয় দিনে ৭৬.৪ ওভার খেলা হয়।
  • চতুর্থ দিন মধ্যাহ্নে বৃষ্টিজনিত কারণে খেলা দেরীতে শুরু হয়।

পঞ্চম টেস্ট

২১-২৫ আগস্ট
স্কোরকার্ড
বনাম
৪৯২/৯ ডিঃ (১২৮.৫ ওভার)
শেন ওয়াটসন ১৭৬ (২৪৭)
জেমস অ্যান্ডারসন ৪/৯৫ (২৯.৫)
৩৭৭ (১৪৪.৪ ওভার)
জো রুট ৬৮ (১৮৪)
জেমস ফকনার ৪/৫১ (১৯.৪ ওভার)
১১১/৬ ডিঃ (২৩ ওভার)
মাইকেল ক্লার্ক ২৮* (২৮)
স্টুয়ার্ট ব্রড ৪/৪৩ (১০ ওভার)
২০৬/৫ (৪০ ওভার)
কেভিন পিটারসেন ৬২ (৫৫)
রায়ান হ্যারিস ২/২১ (৫ ওভার)
ম্যাচ ড্র
ওভাল, লন্ডন

আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা)

ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির জন্যে ২য় দিনে খেলা দেরীতে আরম্ভ হয়।
  • বৃষ্টির জন্যে ৪র্থ দিনে খেলা হয়নি।
  • মন্দ আলোকের কারণে খেলা শেষ হবার চার ওভার পূর্বে শেষ হয়।
  • ইংল্যান্ডের পক্ষে সিমন কেরিগ্যান, ক্রিস উকস এবং অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে জেমস ফকনারের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
  • ৫ম দিনে ৪৪৭ রান সংগৃহীত হয় যা যে-কোন অ্যাশেজ টেস্টে সর্বাধিক রানের নতুন রেকর্ড।[৯]

টি২০আই সিরিজ

১ম টি২০আই

২৯ আগস্ট, ২০১৩
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
২৪৮/৬ (২০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
২০৯/৬ (২০ ওভার)
অ্যারন ফিঞ্চ (৬৩)
জেদ ডার্নব্যাচ ৩/৩৪ (৪ ওভার)
জো রুট ৯০* (৪৯)
মিচেল জনসন ২/৪১ (৪ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৩৯ রানে বিজয়ী
রোজ বোল, সাউদাম্পটন
আম্পায়ার: রব বেইলি (ইংল্যান্ড) ও টিম রবিনসন (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: অ্যারন ফিঞ্চ (অস্ট্রেলিয়া)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে টি২০ আন্তর্জাতিকে ফাহাদ আহমেদের অভিষেক ঘটে।
  • অ্যারন ফিঞ্চ টি২০ আন্তর্জাতিকে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস গড়েন।[১০]

২য় টি২০আই

৩১ আগস্ট, ২০১৩
১৪:৩০
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১৯৫/৫ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১৬৮/৯ (২০ ওভার)
ইংল্যান্ড ২৭ রানে বিজয়ী
রিভারসাইড গ্রাউন্ড, চেস্টার-লি-স্ট্রিট
আম্পায়ার: রব বেইলি (ইংল্যান্ড) ও মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: অ্যালেক্স হেলস (ইংল্যান্ড)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

ওডিআই সিরিজ

১ম ওডিআই

৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
১০:১৫
স্কোরকার্ড
খেলা পরিত্যক্ত
হেডিংলি, লিডস
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ (ইংল্যান্ড)
  • বৃষ্টির কারণে খেলা মাঠে গড়ায়নি।

২য় ওডিআই

৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
১০:১৫
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৩১৫/৭ (৫০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
২২৭ (৪৪.২ ওভার)
জোস বাটলার ৭৫ (৬৫)
ক্লিন্ট ম্যাককে ৩/৪৭ (৯.২ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

৩য় ওডিআই

১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
১৪:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
৫৯/৩ (১৫.১ ওভার)
জোনাথন ট্রট ২৮* (৪১)
এ্যাডাম ভোজেস ১/৩ (১.১ ওভার)
ফলাফল হয়নি
এজবাস্টন, বার্মিংহাম
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ১৫:৩৫-এ বৃষ্টি নামে ও ১৯:০৫-এ খেলা বাতিল করা হয়।

৪র্থ ওডিআই

১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
১০:১৫
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
২২৭ (৪৮.২ ওভার)
 ইংল্যান্ড
২৩১/৭ (৪৯.৩ ওভার)
জর্জ বেইলি ৮৭ (৯১)
জেমস ট্রেডওয়েল ৩/৫৩ (৮.২ ওভার)
জোস বাটলার ৬৫* (৪৮)
ক্লিন্ট ম্যাককে ৪/৩৯ (১০ ওভার)
ইংল্যান্ড ৩ উইকেটে বিজয়ী
সোফিয়া গার্ডেন্স, কার্ডিফ
আম্পায়ার: রব বেইলি (ইংল্যান্ড) ও এস রবি (ভারত)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জোস বাটলার (ইংল্যান্ড)

৫ম ওডিআই

১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
১৪:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
২৯৮ (৪৯.১ ওভার)
 ইংল্যান্ড
২৪৯ (৪৮ ওভার)
শেন ওয়াটসন ১৪৩ (১০৭)
বেন স্টোকস ৫/৬১ (১০ ওভার)
রবি বোপারা ৬২ (৬৬)
জেমস ফকনার ৩/৩৮ (৯ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৪৯ রানে বিজয়ী
রোজ বোল, সাউদাম্পটন
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও রব বেইলি (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে টস বিলম্বে হয় ও অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের ১০ম ওভারে ব্যাঘাত ঘটায়। কিন্তু ওভারের কোনরূপ ক্ষতি হয়নি।
  • ইংল্যান্ডের পক্ষে ক্রিস জর্দানের ওডিআই অভিষেক ঘটে।

সম্প্রচার ব্যবস্থা

দেশটেলিভিশন সম্প্রচার কর্তৃপক্ষ
 অস্ট্রেলিয়াজিইএম
 অস্ট্রেলিয়াফক্স স্পোর্টস
 যুক্তরাজ্যস্কাই স্পোর্টস
 ভারতস্টার ক্রিকেট
 পাকিস্তানপিটিভি স্পোর্টস
মধ্যপ্রাচ্যঅরবিট শো নেটওয়ার্ক
 দক্ষিণ আফ্রিকাসুপারস্পোর্ট

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী