গ্রুপ পর্ব এবং সুপার এইটে ফলাফল নির্ধারণের জন্যে নিম্নবর্ণিত পয়েন্ট বরাদ্দ রাখা হয়েছে:
ফলাফল
পয়েন্ট
জয়
২ পয়েন্ট
ফলাফল না হলে
১ পয়েন্ট
পরাজয়
০ পয়েন্ট
যদি টাই হয়, তাহলে বোল-আউটের মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারণ করা হবে। এ প্রক্রিয়াটি প্রতিযোগিতার সবগুলো খেলার জন্যেই প্রযোজ্য হবে।[২] পুরো প্রতিযোগিতায় একটি খেলার ফলাফল নির্ধারিত হয় বোল-আউটের মাধ্যমে। ১৪ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ম্যাচটি হয়েছিল গ্রুপ ডি-এর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে।(স্কোরকার্ড)
প্রত্যেক গ্রুপ ও সুপার এইট পর্বে দলের শীর্ষস্থান নির্ধারণে নিম্নবর্ণিত শর্তাদি রাখা হয়েছে:[৩]
সর্বোচ্চসংখ্যক পয়েন্ট সংগ্রহ
সমান হলে, সর্বাধিক জয়
তারপরও সমান হলে, সর্বোচ্চ নেট রান রেট
তারপরও সমান হলে, সর্বনিম্ন বোলিং স্ট্রাইক রেট
তারপরও সমান হলে, একে-অপরের বিরুদ্ধে জয়-পরাজয়ের হিসাব।
ক্রিস গেইল প্রথম ব্যক্তি হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃত টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সেঞ্চুরি করেন। এছাড়াও তিনি টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক ১০ ছক্কা হাঁকান।
টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে প্রথম উইকেট জুটিতে ক্রিস গেইল ও ডেভন স্মিথ সর্বোচ্চ ১৪৫ রান করেন।
টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ নিজেদের অতিরিক্ত রান প্রদানের রেকর্ড ভাঙ্গে। ৪ লেগ-বাই, ২৩ ওয়াইড ও একটি নো-বল দিয়ে সর্বোচ্চ ২৮ রান প্রদান করে।
শীর্ষস্থানীয় টুয়েন্টি২০ খেলায় শ্রীলঙ্কা’র ৬ উইকেটে ২৬০ রান সংগ্রহ দলগত পর্যায়ে সর্বোচ্চ সংগ্রহ। এছাড়াও তারা সর্বোচ্চ রানের ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড গড়ে।
খেলার ফলাফলে শ্রীলঙ্কা ও নিউজিল্যান্ড সুপার এইট পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।
যুবরাজ সিং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মাত্র ১২ বলে দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন। পূর্বতন সেরা ছিল মোহাম্মদ আশরাফুলের, ২০ বলে। ক্রিকেটে সকল স্তরে চতুর্থ এবং টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় স্টুয়ার্ট ব্রডের এক ওভারে ৬টি ছক্কা হাঁকান।
প্রতিযোগিতায় কোন টেস্ট দলের বিপক্ষে সর্বোচ্চ দলীয় রান।
তিন দলে পয়েন্ট সমান থাকায় উচ্চ নেট রান রেটের কারণে নিউজিল্যান্ড ও ভারত সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা খেলার ফলাফলে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।