সেভিং প্রাইভেট রায়ান

স্টিভেন স্পিলবার্গ পরিচালিত ১৯৯৮ সালের যুদ্ধবিষয়ক মার্কিন চলচ্চিত্র

সেভিং প্রাইভেট রায়ান (ইংরেজি: Saving Private Ryan সেইভ়িং প্রায়্‌ভ়েট্‌ রায়ান্‌ অর্থাৎ "সৈনিক রায়ানকে বাঁচানো") ১৯৯৮ সালে বিখ্যাত পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ নির্মিত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পটভুমিকায় একটি চলচ্চিত্র । এ চলচ্চিত্রটির মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন টম হ্যাঙ্কস

সেভিং প্রাইভেট রায়ান
সেভিং প্রাইভেট রায়ানের পোস্টার
পরিচালকস্টিভেন স্পিলবার্গ
প্রযোজকস্টিভেন স্পিলবার্গ
আয়ান ব্রাইস
মার্ক গর্ডন
গ্যারি লেভিনসন
রচয়িতারবার্ট রোড্যাট
শ্রেষ্ঠাংশেটম হ্যাঙ্কস
এডওয়ার্ড বার্নস
টম সিজমোর
ব্যারি পিপার
অ্যাডাম গোল্ডবার্গ
জিওভান্নি রিভিসি
ম্যাট ডেমন
ভিন ডিজেল
সুরকারজন উইলিয়াম্‌স
চিত্রগ্রাহকজানুস কামিন্‌স্কি
সম্পাদকমাইকেল কান
পরিবেশকড্রিমওয়ার্কস (যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা)
প্যারামাউন্ট পিকচার্স (অন্যত্র)
মুক্তিমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুলাই ২৪, ১৯৯৮
স্থিতিকাল১৭০ মিনিট
ভাষাইংরেজি
নির্মাণব্যয়$৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (নির্মাণ)
$২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রচারণা)
$৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (সর্বমোট)

কাহিনী

চলচিত্রটির প্রথম দৃশ্যে একজন অভীজ্ঞ ব্যক্তি তার পরিবারসহ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে নির্মিত ফ্রান্সের নরম্যান্ডি কবরস্থানে যায় এবং একটি কবরের উপর নুয়ে কাঁদতে থাকে। এরপরের দৃশ্যে দেখানো হয় ৬ জুন, ১৯৪৪ সালের দিনটির কথা। নরম্যান্ডি আক্রমনের শুরুর কথা। সেই দিনে আমেরিকার সৈন্যরা প্রস্তুত হচ্ছিল ওহামা সৈকতে নামার জন্য। কিন্তু তারা জার্মানির সৈন্যদের আক্রমনের স্বীকার হল। প্রচুর মেশিন গানের গুলি, ভারি অস্ত্রের গোলাগুলিতে ওহামা সৈকত রক্তে রঞ্জিত হল। কিন্তু, ক্যাপ্টেইন জন এইচ. মিলার তার কিছু সৈনরা বেঁচে গেল এবং জার্মান বাহীনিকে পরাস্ত করল। ওহামা সৈকতের যুদ্ধের শেষে কিছু মৃতদেহের ছবি চলচিত্রটিতে দেখানো হয় যেখানে একটি সৈনের মৃতদেহের পোশাকের পেছনে লেখা থাকে, 'এস. রায়ান'। এরই মধ্যে, ওয়াশিংটন ডি সি এর ইউ এস যুদ্ধ বিভাগে জেনারেল জর্জ মাশালকে জানানো হল রায়ান পরিবারের চার ভাইয়ের মধ্যে তিন ভাই মরে গেছে কিন্তু এক ভাই বেঁচে আছে। তিন ভাইয়ের মৃত্য সংবাদ তাদের মাকে জানানো হয়। আরো খবর নিয়ে জর্জ মার্শাল জানতে পারলেন চতুর্থ ভাইয়ের নাম জেমস ফ্রান্সিস রায়ান। যে নরম্যান্ডির আশে পাশে কোথাও যুদ্ধের জন্য নিয়োজিত আছে। মার্শাল তৎক্ষনাত তাকে খুঁজে বের করতে নির্দেশ দিলেন।জর্জ মার্শালের ঘোষণার তিন দিন পর জন এইচ. মিলারের উপর নির্দেশ এল রায়ান কে খুঁজে বের করার। মিলার তার কোম্পানির ছয় জনকে এ কাজের জন্য নির্বাচন করলেন। যাদের মধ্যে একজন মানচিত্রকার ছিলেন। যার নাম ছিল তিমোথি উফার। উফার ফ্রেন্স বা জার্মান উভয় ভাষাতেই কথা বলতে পারে। কিন্তু, একজন শুটারের গুলিতে ছয় সদস্যের দলের কাপার্য মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী