মনরো নীতি

1823 সালে লাতিন আমেরিকান দেশ সম্পর্কিত মার্কিন বিদেশনীতি

মনরো নীতি ২ ডিসেম্বর, ১৮২৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ঘোষিত একটি বিশেষ পররাষ্ট্র নীতি। এ নীতি অনুসারে সমগ্র আমেরিকার (উত্তরদক্ষিণ উভয় আমেরিকায়) যে কোন বিষয়ে ইউরোপের কোন দেশের যেকোন ধরনের হস্তক্ষেপ বা কলোনি স্থাপন প্রক্রিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিকট অবৈধ হস্তক্ষেপ বলে বিবেচিত হবে এবং এ ধরনের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে দেশটি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।[১] একইভাবে যুক্তরাষ্ট্রও ইউরোপের দেশসমূহের কোন বিষয়ে বা তাদের কলোনিসমূহ সংক্রান্ত কোন হস্তক্ষেপ থেকে বিরত থাকবে। এমন এক সময়ে নীতিটি ঘোষিত হয়েছিল যখন কিউবাপুয়ের্তো রিকো বাদে সমগ্র দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন কলোনি স্প্যানিশ সাম্রাজ্য ও পর্তুগীজ সাম্রাজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে স্বাধীনতা লাভ করেছে। এ নীতির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্যের সহায়তায় আমেরিকাকে বহির্বিশ্বের হস্তক্ষেপ থেকে দূরে রাখতে এবং সেখানে তার একক কর্তৃত্ব বজায় রাখতে সচেষ্ট হয়েছিল।[২] যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জেমস মনরো এ নীতিটি ঘোষণা করেন বলে তার নামানুসারে এর নামকরণ হয়েছে মনরো নীতি।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী