বোথনিয়া লাইন

বোথনিয়া লাইন (সুইডীয়: Botniabanan) হল উত্তর সুইডেনের একটি উচ্চগতি সম্পন্ন রেলপথ। ১৯০ কিমি (১২০ মা) দৈর্ঘ্যসম্পন্ন এই পথটি ক্র্যামফোরস বিমানবন্দর থেকে ওর্নস্কোল্ডসভিক হয়ে উমিয়া পর্যন্ত যায়। এখানে ২৫০ কিমি/ঘ (১৬০ মা/ঘ) গতিসম্পন্ন ট্রেনও চলতে পারে, তবে২০০ কিমি/ঘ (১২০ মা/ঘ) এর বেশি গতিতে কোন ট্রেনই চলতে পারে না।

বোথনিয়া লাইন
ওর্নস্কোল্ডসভিক-এর ওপরকার সেতু
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
স্থিতিউন্মুক্ত
মালিকবোটনিয়াব্যানান এবি
অঞ্চলসুইডেন
বিরতিস্থল
  • ক্র্যামফোরস বিমানবন্দর
  • উমিয়া
পরিষেবা
ধরনউচ্চ-গতি রেলপথ
ব্যবস্থাসুইডীয় রেলপথ
পরিচালকসুইডীয় পরিবহন প্রশাসন
ইতিহাস
চালু২৯শে আগস্ট, ২০১০
কারিগরি তথ্য
রেলপথের দৈর্ঘ্য১৯০ কিমি (১২০ মা)
বৈশিষ্ট্যযাত্রীবাহী ও মালবাহী
ট্র্যাক গেজ১,৪৩৫ মিলিমিটার (৪ ফুট   ইঞ্চি)
চালন গতি২৫০ কিমি/ঘ (১৬০ মা/ঘ) (রেলপথ)
২০০ কিমি/ঘ (১২০ মা/ঘ) (ট্রেনসমূহ)

ভূমিকা

২০১০ সালের আগস্টে এর কাজ শেষ হয়,[১] এবং বোথনিয়া লাইন সুইডীয় রেলপথ ব্যবস্থার সাথে আরও উচ্চগতির ১৯০ কিলোমিটার (১২০ মা) যোগ করে। ২৫০ কিমি/ঘ (১৬০ মা/ঘ) গতির ট্রেনধারণে সক্ষম এই পথই দেশের উচ্চতম গতিসম্পন্ন ট্রেন। ক্র্যামফোরস বিমানবন্দর থেকে ওর্নস্কোল্ডসভিক হয়ে উমিয়া পর্যন্ত এর যাত্রাপথের দৈর্ঘ্য এবং এতে ১৪০টি সেতু ও ২৫ কিমি টানেল আছে।

সুইডীয় রাষ্ট্রের ৯১% ও ক্র্যামফোরস, ওর্নস্কোল্ডসভিক, নর্ডম্যালিং ও উমিয়ার সরকারের ৯% মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান বোটনিয়াব্যানান এবি এর নির্মাণকাজ শেষ করে। ১৯৯৯ সালে এর কাজ শুরু হয় এবং ২০০৫ সালের শেষের দিকে অর্ধেক কাজ শেষ হয়। ২০১০ সালের এর কাজ শেষ হবার পর এটি সুইডীয় পরিবহন প্রশাসন-এ যুক্ত হয়। যখন বোটনিয়াব্যানান এবি এর ব্যয় ২০৫০ সালের দিকে (অনুমিত) উঠিয়ে আনতে পারবে, এর মালিকানা রেলপথ প্রশাসনিক দপ্তরের নিকটে চলে যাবে।

ধারণা করা হয় যে বোথনিয়া লাইন সড়ক পরিবহন ব্যবস্থা ই৪ এর সাথে প্রতিদ্বন্দিতা করবে যা বর্তমানে মালবাহী ভারি পরিবহনের প্রধান ব্যবস্থা।

২০১০ সালের আগস্টে যাত্রীপরিবহন শুরু হয়, কিন্তু তখন কেবল উমিয়া থেকে ওর্নস্কোল্ডসভিকই যাওয়া হত। আডালসব্যানান-এর সর্বশেষ আধুনিকায়নের অর্থ হল ২০১২-এর এপ্রিলের আগে ওর্নস্কোল্ডসভিকের দক্ষিণে যাত্রা শুরু হবে না। এর পরবর্তী তারিখ ছিল আগস্ট, ২০১১ কিন্তু ইআরটিএমএস সংকেত সিস্টেম ইনস্টলেশন-জনিত সমস্যার ফলে এটি বাতিল করা হয়।

উদ্দেশ্য

উত্তর সুইডেনের সমুদ্রের উপকূল হয়ে কিছুটা রাস্তা দীর্ঘসময় প্রয়োজন ছিল, এর অন্যতম কারণ কম গতির ফলে বিদ্যমান প্রধান লাইনের ক্ষমতার অভাব, বক্রতা এবং অধিক ঢাল। বোথনিয়া লাইন ঐ অঞ্চলের মানুষের যাতায়াতও বৃদ্ধি করে, উমিয়া থেকে ওর্নস্কোল্ডসভিক যাবার যাত্রার সময় প্রায় ৪০-৫০ মিনিট কমিয়ে দেয়। এটি কম্যুটার ট্রেনের জন্যও উপযুক্ত যা একই দিকে ৬টি ট্রেন চলার সক্ষমতা রাখে।

রেলপথের মান

এটি একটি একক লাইন (দ্বিতীয় ট্র্যাকের জন্য একটি অন্যান্য বিধানসহ) এবং প্রায় ২২টি পক্ষাবলম্বন লুপ রয়েছে। এর সর্বোচ্চ অক্ষীয় ওজন ১২০ কিমি/ঘণ্টা (মালবাহী ট্রেন) ও ২৫০ কিমি/ঘণ্টা (যাত্রীবাহী ট্রেন) গতিতে ২৫ টন ধারণে সক্ষম (সব নতুন লাইন হিসাবে, বাঁধের উদ্দেশ্যে ট্রাফিক সামঞ্জস্যজনিত সময় থাকতে হবে)। বক্রতার ব্যসার্ধ ৩,২০০ মিটার বা তার বেশি, শুধুমাত্র ওর্নস্কোল্ডসভিক-এর স্থান ছাড়া (নিচে প্রায় ৬০০ মিটার) এবং কিছু স্থান ২,০০০ ও ২,৫০০ মিটারের মাঝে। এর সর্বোচ্চ গ্রেড হল ১%

প্রাকৃতিক রিজার্ভেশন এলাকা মাধ্যমে বিলম্বিত প্রসারণ

২০০৮ সালে রেলপথের মধ্যখান পরিবহনের জন্য প্রস্তুত হয় এবং ২০০৯ সালের অক্টোবর নাগাদ উত্তরাংশ ছাড়া সবখানে যাত্রা শুরুও হয়ে যায়। উমিয়ার নিকটবর্তী উত্তরাংশ ২০১০ সালের আগস্টের পূর্ব পর্যন্ত উমে নদীর ওপরকার সেতুর পরিবেশগত বিপর্যয়ের আশঙ্কায় করা মামলা চলায় কাজের মুখ দেখেনি। এই অঞ্চল সংরক্ষিত প্রকৃতি হিসেবে পরিচিত এবং পরিবেশবিদ ও প্রতিবেশী দেশেরা এর সম্পর্কে খুবই স্পর্শকাতর। এর বিকল্প স্থানটি উমিয়া বিমানবন্দরের নিকটে অবস্থিত হওয়ায় নিরাপত্তার কথা বলে ও বিমানবন্দরের ও নদীর নিচে টানেল খোঁড়ার কাজটি ব্যয়বহুল হওয়ায় তা বাদ দিতে হয়। আরো দক্ষিণের পথ গোটা রেলপথকেই আরো দীর্ঘ করে তুলবে ও খরচ বাড়াবে। এই বিতর্কের মূল অংশ ছিল যে সংরক্ষিত প্রকৃতির কাজ রেলপথ গড়ে ওঠার পড়ে করা হোক।

রেলপথের কাজ শেষ হবার পূর্বে কোন যাত্রীবাহী পরিবহন চালু ছিল না কারণ বৃহত্তম শহর উমিয়া রেলপথের সাথে সংযুক্ত ছিল না এবং কিছু মালবাহী পরিবহন ব্যবস্থা শেষ হওয়া পথ ব্যবহার করত।

সময়, দূরত্ব এবং গড় গতি

ই৪-এর সমান্তরালে রেলপথ।
ওভান্সজোর নিকটাবর্তী পথ।
সংযোগসময়দূরত্বগড় গতি
ওর্নস্কোল্ডসভিক-উমিয়া০:৪০১১২ কিমি১৬৫ কিমি/ঘণ্টা (আন্তঃশহর)
ক্র্যামফোরস-ওর্নস্কোল্ডসভিক০:৩৫৮৬ কিমি১৫০ কিমি/ঘণ্টা (আন্তঃশহর)
সুন্ডসভল্ল-উমিয়া২:২০৩০০ কিমি১৩০ কিমি/ঘণ্টা
ওর্নস্কোল্ডসভিক-উমিয়া০:৫৫১১২ কিমি১২০ কিমি/ঘণ্টা (আঞ্চলিক)
স্টকহোম-উমিয়া৫:৪০৬৮০ কিমি১২০ কিমি/ঘণ্টা

রেলপথটি নিজেই ২৫০ কিমি/ঘণ্টা গতির মাত্রাধারণ করে। যখন এর গতি ২০০ কিমি/ঘণ্টা হয়, এটি পৃথিবীর উচ্চতম-গতিসম্পন্ন একক-পথের রেলপথ হয়। এর ট্রেনসমূহ প্রথম কয়েক বছর ১৮০-২০০ কিমি/ঘণ্টা গতিতে চলে যা ভবিষ্যতে আরো বৃদ্ধি পাবে।

২০০৮ সালের অক্টোবরে সাক্ষরকৃত রাষ্ট্রসমূহের মালিকানাধীন ট্রান্সিটিও লিজিং কোম্পানি আলস্টম, কোরাডিয়া ট্রেনসমূহ কেনার জন্য চুক্তি করে।[২] এই ট্রেনসমূহ ২০১১ সালে পাঠানো হয় এবং তাদের উচ্চ গতি মাত্র ১৮০ কিমি/ঘণ্টা। স্টকহোম থেকে দূরে যাবার ট্রেনসমূহ, এসজে ট্রেনসমূহ এক৫৫ ২০০ কিমি/ঘণ্টা গতিতে যায়। যদিও সরবরাহকারীরা শীতকালে ২০০ কিমি/ঘণ্টা এর চেয়ে বেশি গতির নিশ্চয়তা দিতে পারে না, এখানের সুইডীয় আবহাওয়ায় এই গতিতে চলার কোনপ্রকার অভিজ্ঞতা এর নেই। "গ্রোনা টাগেট" নামক এক গবেষণা প্রকল্প শুধুমাত্র এর জন্যই চালানো হচ্ছে।

বোথনিয়া লাইনই সুইডেনের প্রথম সিগন্যালিং সিস্টেম ইআরটিএমএস (লেভেল ২) সম্পন্ন এবং ২৮৯ কিমি/ঘণ্টা গতিতে বোথনিয়া লাইনের দক্ষিণে পরীক্ষিত।[৩] বর্তমানে সুইডীয় সিগন্যালিং ও এর এটিপি নিরাপত্তা সিস্টেম (এটিসি - অটোমেটিক ট্রেন কন্ট্রোল) শুধুমাত্র ২১০ কিমি/ঘণ্টা গতিতে চলার জন্যই অনুমোদিত।

১৬ই অক্টোবর, ২০০৮-এ রেলপথের অংশগুলো মালবাহী ট্রেনের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে,[৪] কিন্তু ম্যানুয়াল ট্রেন সুরক্ষা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে।

কোন আলস্টম ট্রেন আগস্ট, ২০১০-এ; এর শুরুর সময়ে দেয়া হয়নি কারণ এর সরবরাহের সময় ছিল নিম্নে ২বছর। দক্ষিণ সুইডেনের জন্য উমিয়া-ওর্নস্কোল্ডসভিক ট্রাফিকের একটি ধরন রেজিনাকে ভাড়া করা হয়েছিল যার সর্বোচ্চ গতি ছিল ২০০ কিমি/ঘণ্টা। সুন্ডসভল্ল থেকে ও এর দিকে ট্রেনের যাতায়াত ২০১২-এর শরতে শুরু হয়। এসজি স্টকহোম-নার্ভিক ও গোটেবর্গ-লুলিয়া রুটে এবং রাত্রে ল্যাংসেলে-মেল্লানসেল-ওর্নস্কোল্ডসভিক-উমিয়া রুটে ২০১০-এর আগস্ট থেকে যাতায়াত করে। কিন্তু তারা প্রায়ই "ইআরটিএমএস"জনিত সমস্যার পুরানো লাইন বরাবর পুনর্নির্দেশিত হয়েছে।

স্টেশন

উমিয়া সিতে পথ শেষ হবে
সেপ্টেম্বর, ২০১০-এ পূর্ব উমিয়া

প্রকল্পানুযায়ী ট্রেনগুলো থামবেঃআডাল পথেঃ

  • সুন্ডসভল্ল কেন্দ্রীয় ৩১৯.৩৯১ কিমি
  • টিমরা ২৯৫.৬৮১ কিমি
  • হার্নোস্যান্ড ২৪৮.০৫১ কিমি
  • ক্র্যামফোরস ২০৮.৩৬৬ কিমি
  • ক্র্যামফোরস বিমানবন্দর (১-২ কিমি হাঁটার ব্যবধানের জন্য বিমানবন্দরে বাস চলাচল করে)

বোথনিয়া লাইনেঃ

  • ওর্নস্কোল্ডসভিক কেন্দ্রীয় ১১৫.৪০২ কিমি
  • ওর্নস্কোল্ডসভিক উত্তর ১১২.৯৮৬ কিমি
  • হুসাম ৯০.৩১৩ কিমি
  • নর্ডম্যালিং ৫৮.১০৯ কিমি
  • হর্নেফোরস ৩৪.৮৫৬ কিমি
  • পূর্ব উমিয়া স্টেশন ২.০১৬ কিমি
  • কেন্দ্রীয় উমিয়া স্টেশন ০ কিমি

বড় স্টেশনে থামার ক্ষেত্রে কিছু ট্রেন অগ্রাধিকার পাবে।

সবচেয়ে বেশি ব্যবহার্য স্টেশন পূর্ব উমিয়াতে কারণ এটি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রধান হাসপাতাল থেকে হাঁটার ব্যবধানে অবস্থিত। কেন্দ্রীয় উমিয়া ২০১০-২০১১ সালে পুনর্নিমানের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে।

আডালসব্যানান

অ্যাঙ্গারম্যানালভেন-এর ওপরকার সেতু

আডালসব্যানান রেলপথে অবস্থিত ক্র্যামফোরস বিমানবন্দরের কাছে বোথনিয়া লাইন সমাপ্ত হয়। এই পথটি ল্যাংসেলে-ক্র্যামফোরস-হার্নোস্যান্ড-সুন্ডসভল্ল পর্যন্ত যায়। সুন্ডসভল্লর সাথে সংযুক্ত পথের দূরত্ব ১০১ কিমি। ১৮৯০-১৯২৫ সালের দিকে এই রেলপথ নির্মিত হয়েছিল। পথটি অধিক বক্র এবং এর অবস্থা ভাল নয়। এটি মালবাহী ট্রেনই বহন করে থাকে এবং স্বল্প পরিমাণে যাত্রীবাহী রেল। উচ্চগতির উপযুক্ত করবার জন্য আডালসব্যানান-এর অবস্থা উন্নীত করা হবে যা ১০০-১৬০ কি.মি./ঘণ্টা গতিতে চলা যানও ধারণ করতে সক্ষম হবে। এর উত্তর হার্নোস্যান্ডের দিকে (মোট ২৯  কিমি) রাস্তা নতুন পথের সাথে পরিবর্তিত হবে যা বোথনিয়া লাইনের মত একই মানেই তৈরি। ২০১১ সালে এর কাজ শেষ হবে। এর প্রাক্তন পথ রেখে দেয়ার উদ্দেশ্য হল নতুন পথ একই স্থানে তৈরি করলে তুলনামূলক কম কষ্ট ও ব্যয় করতে হয় তবে একেবারে নতুন পথের জন্য খরচের পরিমাণটা বেড়ে যায় যেমনটা বোথনিয়া লাইনের ক্ষেত্রে হয়েছে। আডালসব্যানান-এর উন্নয়নের খরচ প্রায় ৬ বিলিয়ন এসইকে হবে।

পুরাতন প্রধান পথ

পুরাতন ও প্রধান রেলপথ থেকে উত্তর সুইডেন (ব্র্যাকে-বোডেন, "স্ট্যামব্যানান জেনোম ওভ্রে নরল্যান্ড") ১৮৮০-১৮৯৫ সালের দিকে নির্মিত হয়। এটি সামুদ্রিক উপকূল থেকে প্রায় ৩০-১০০ কিলোমিটার ভিতরের দিকে ছিল যেন সামরিক হামলা (বিমান তখন ছিল না) এড়ানো সম্ভব হয়। এটা খুব বাঁকা এবং অপেক্ষাকৃত খাড়া ছিল। এটি মালবাহী রেলের জন্য খোলা থাকবে এবং সম্ভবত কিছু যাত্রীবাহী রেলের জন্যও, যেমন ওস্টেরসান্ড-ব্র্যাকে-ল্যাংসেলে-ক্রামফোরস বিমান-উমিয়া।

উত্তর বোথনিয়া লাইন

উত্তর বোথনিয়া লাইন (নরবোটনিয়াব্যানান) হল উমিয়ার উত্তরে লুলিয়ার দিকে বোথনিয়া লাইনের প্রসারণ। এর দূরত্ব প্রায় ২৭০ কিমি, যা বোথনিয়া লাইনের চেয়ে বড়। এর প্রাথমিক নির্মাণকাজ সফল হয়েছে এবং পরিকল্পিত প্রকল্পের কাজ চলছে। এর সাথে রয়েছে একটি রুটের পছন্দ যা নির্মিত হবে। ২০২০ সালের দিকে এর কাজ শুরু হবার কথা ভাবা হচ্ছে তবে এরচেয়ে কিছুটা দেরীও হতে পারে।

উত্তর বোথনিয়া লাইন ও বোথনিয়া লাইন উভয়ের কাজ শেষ হলে অবিলম্বে ঘন এবং ভারী মালবাহী ট্রাফিক চলাচলজনিত খরচ হ্রাস পাবে। বাসের সাথে তুলনায় যাতায়াতের সময় কমে যাবে; উদাহরণস্বরূপ, সুন্দসবল্ল-উমিয়া থেকে যাতায়াতের সময় অন্তত ১.৫ ঘণ্টা হ্রাস করা হবে।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী