বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন

বাংলাদেশের একটি ছাত্র সংগঠন

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন বাংলাদেশের একটি ছাত্র গণ সংগঠন।[৩][৪] এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি ছাত্র সংগঠন। সংগঠনটি ১৯৫২ সালের ২৬শে এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[৫][৬] সংগঠনটি বিভিন্ন সময় বৈষম্যহীন, বিজ্ঞানভিত্তিক, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল ধারার শিক্ষানীতির জন্য আন্দোলন করে থাকে।[৩][৪] বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সংগঠনটির নিজস্ব গেরিলা বাহিনী ছিল। ১৯৭৩ সালের ১লা জানুয়ারি এই সংগঠনের মতিউল ও কাদের নামের দুজন কর্মী আমেরিকা দ্বারা ভিয়েতনাম আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ঢাকায় একটি সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলনের মিছিল চলাকালে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুবরণ করেন। এর ফলস্বরূপ ভিয়েতনাম সরকার মতিউল ও কাদেরকে ভিয়েতনামের জাতীয় বীরের মর্যাদা দিয়েছিল।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন
ছাত্র ইউনিয়ন
চেয়ারপার্সনদীপক শীল[১]
সাধারণ সম্পাদকমাহির শাহরিয়ার রেজা [১]
প্রতিষ্ঠা২৬ এপ্রিল, ১৯৫২
পূর্ববর্তীপূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন
সদর দপ্তর২ কমরেড মনি সিংহ সড়ক, পুরানা পল্টন, ঢাকা।
সংবাদপত্রজয়ধ্বনি
ব্রিগেড এবং উইংসপ্রীতিলতা ব্রিগেড [২]সাংস্কৃতিক ইউনিয়ন
ভাবাদর্শসমাজতন্ত্র
আন্তর্জাতিক অধিভুক্তিবিশ্ব গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন
স্লোগানঐক্য, শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি
দলীয় পতাকা
ওয়েবসাইট
www.bsu1952.org.bd
বাংলাদেশের রাজনীতি
রাজনৈতিক দল
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী রাজুর স্মরণে সন্ত্রাস বিরোধী ভাস্কর্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের বর্তমান কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ ৪১ জন সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত। এটি বাংলাদেশের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ছাত্র এবং যুব সংগঠনের সদস্য হিসাবে বিশ্বজুড়েও কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। অন্যান্য কার্যক্রমের মধ্যে এটি প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারিতে “জয়ধ্বনি” নামক সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পত্রিকা প্রকাশ করে থাকে। এটি প্রগতিশীল ছাত্র জোটভুক্ত সংগঠন।

ইতিহাস

ভাষা আন্দোলনের পটভূমিকায় ছাত্র আন্দোলন তথা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সম্মুখে যেসব নতুন সমস্যা ও প্রশ্নের দেখা দিয়েছিলো তা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহনের জন্য ১৯৫২ সালের এপ্রিল মাসে ঢাকায় একটি প্রাদেশিক সম্মেলন হয়। যেখানে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল শিক্ষার্থীদের একতাবদ্ধ করতে পারে এমন একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ গণ ছাত্র সংগঠন গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ফলে ১৯৫২ সালের ২৬ এপ্রিল ঐক্য, শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি -এ চার মূলনিতীকে ভিত্তি করে ঢাকার বার লাইব্রেরি হলে পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠিত হয়।[৪][৭][৮]

জন্মলগ্নে এ-ই সংগঠনের যুগ্ন আহ্বায়ক ছিলেন কাজী আনোয়ারুল আজিম ও সৈয়দ আব্দুস সাত্তার। এরপর ১৯৫২ সালের ডিসেম্বরে প্রথম সম্মেলনে মোহাম্মদ সুলতান সভাপতি ও মোহাম্মদ ইলিয়াস সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়। এই সম্মেলনেই সংগঠনের ঘোষনাপত্র ও গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা হয়। [৪][৯]

মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র ইউনিয়ন

১৯৭১ সালের ফেব্রুয়ারি পূর্বপাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের এক জরুরী কাউন্সিলে শাসনতন্ত্র সম্পর্কে ১৪ দফা দাবি প্রণয়ন করা হয়। এতে বলা হয়- "পাকিস্তানের যে মূল পাঁচটি ভাষাভাষী জাতির অবস্থান, উহাদের সকলকে পাকিস্তান ফেডারেশন হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া স্বতন্ত্র স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের অধিকার সহ পূর্ণ আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকার দিতে হইবে।"[১০][১১]

১৯৭১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউরোপে তৎকালীন চেকোস্লোভাকিয়ার (বর্তমানে স্লোভাকিয়ার রাজধানী ব্রাতিস্লভায়) অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ছাত্র ইউনিয়নের দশম কংগ্রেসে ছাত্র ইউনিয়ন বিশ্বের শতাধিক দেশের ছাত্র প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের জনগণের ন্যায্য দাবি ও সংগ্রামের কথা তুলে ধরে।[১২]

১৯৭১ সালের ১ মার্চ সংসদের অধিবেশন বাতিল করা হলে বায়তুল মোকারম মসজিদের কাছে বিক্ষোভ সমাবেশ ও ২রা মার্চ সারাদেশে হরতাল পালন করে সংগঠনটি। মার্চের শুরু থেকেই প্রতিদিন বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে ছাত্র-গণ সমাবেশ আয়োজন করে চলমান ঘটনাবলি ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জনগণকে ব্রিফিং করা হতো। ৭-ই মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণের পর থেকেই শোষণ মুক্ত পূর্ব বাংলা কায়েমের জন্য সম্ভাব্য দীর্ঘস্থায়ী সংগ্রামের প্রস্তুতি গ্রহণ করে ছাত্র ইউনিয়ন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে প্রতিদিন সকাল থেকে ছাত্র ইউনিয়ন কর্মীরা শুরু করে কুচকাওয়াজ ও সামরিক প্রশিক্ষণ। সেখানে ডামি রাইফেল দিয়ে অস্ত্র চালানো শেখানো হয়। সংগঠনের নারী কর্মীরাও এ প্রশিক্ষণে অংশ নেয়। প্রয়াত বিপ্লবী ও শহীদদের নামে আলাদা আলাদা ব্রিগেড গঠন করা হয়। এসব ব্রিগেডকে রাজনৈতিক দায়িত্ব দেওয়ার পাশাপাশি সামরিক কুচকাওয়াজের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। [১৩][১৪]

এছাড়াও ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে জেলা, থানা, প্রাথমিক শাখাসমূহকে সর্বাত্মক রাজনৈতিক প্রচার চালানো, জনগণের মধ্যে সংগ্রাম কমিটি ও গণবাহিনী গঠন করা, গ্রামে কৃষকের মধ্যে আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া ও গণবাহিনীর সমন্বয়ে নিয়মিত প্যারেড কার্যক্রম চালনা করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের নেতা আজিম, শুসীল সহ আরো কয়েজন পাকিস্তানি বাহিনীর গুলিতে শহিদ হন।[১৫][১৬]

১৯৭১ সালের ৬ মে দিল্লিতে বাঙালির মুক্তিসংগ্রাম নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করে ছাত্র ইউনিয়ন। সেখানে গণহত্যা ও প্রতিরোধ সংগ্রামের সামগ্রিক পরিস্থিতি তুলে ধরা হয় বিশ্ববাসীর কাছে যেটা সারা দুনিয়ায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর বাংলাদেশের পক্ষে এটাই ছিল এ ধরনের প্রথম সংবাদ সম্মেলন, যেখানে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়।স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি ও সার্বিক পরিস্থিতির বিবরণ দিয়ে ১০ মে, ১৯৭১, আন্তর্জাতিক ছাত্র ইউনিয়ন (IUS) এবং বিশ্ব গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন (WFDY) সহ বিশ্বের সকল আন্তর্জাতিক ছাত্র ও যুব সংগঠন এবং সকল দেশের ছাত্র ও যুব সংগঠনগুলোর কাছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সমর্থন ও সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানিয়ে চিঠি পাঠায় ছাত্র ইউনিয়ন। তারপর সারা বিশ্বের ছাত্র-যুব সংগঠনগুলো দ্রুত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সমর্থন জানিয়ে ব্যাপক তৎপরতা শুরু করেন। [১২][১৭]

ছাত্র ইউনিয়নের স্ব-উদ্যোগে যুদ্ধ পরিচালনা ও ব্যাবস্থাপনায় অংশ নিতে মে মাসেই ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টির সাথে বিশেষ গেরিলা বাহিনী গঠিত হয়। মে মাসের ২৮ তারিখে আসামের তেজপুরের নিকটবর্তী সালোনবাড়ি-র ক্যাম্পে এ-র প্রশিক্ষণ শুরু হয়। প্রশিক্ষণ শেষে ত্রিপুরার বেজক্যাম্প থেকেই অপারেশন প্ল্যানিং কমিটির পরিচালনায় দেশের ভেতর গেরিলাদের 'ইনডাকশনে'র কার্যক্রম ও গেরিলা অপারেশনসহ সামরিক তৎপরতা চালানো হয়। [১৬][১৮]

সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে এ-ই বিশেষ বাহিনী ছোট ছোট অপারেশন করতে থাকে। অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে অপারেশন সংখ্যা বাড়তে থাকে। রায়পুরা, মনোহরদী, শিবপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্রগ্রাম, বৃহত্তর বরিশাল প্রভৃতি এলাকায় একের পর এক সফল অভিযান পরিচালিত হয়। ১১ নভেম্বর কুমিল্লার সীমান্তবর্তী বেতিয়ারায় পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে গেরিলা বাহিনীর তুমুল যুদ্ধ হয়। এতে শহীদ হোন ছাত্র ইউনিয়ন নেতা নিজামউদ্দিন আজাদ, সিরাজুল মনির, শহীদুল্লাহ সাউদসহ ৯ জন গেরিলা যোদ্ধা। গেরিলা বাহিনীর একশনগুলাতে ছাত্র ইউনিয়নের যোদ্ধারা বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।[১৯][২০][২১]

নামকরণ

নেত্রকোনা শহরে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের পদযাত্রা

জন্মলগ্নে সংগঠনটির নাম ছিলো "পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন।" পরবর্তীতে ১৯৫২ সালের ডিসেম্বর মাসে সংগঠনটির প্রথম সম্মেলনে অবিভক্ত পাকিস্তানের দুই অঞ্চলের অর্থনীতি, সমাজচেতনা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য আলাদা হওয়ায় শুধু পূর্ব পাকিস্তান ভিত্তিক সংগঠন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং সংগঠনটির নাম "পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন" করা হয়। বাংলাদেশ স্বাধীনতার পরে সংগঠনটির নাম "বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন" রাখা হয়। [৭][২২][২৩] সংগঠনের নাম "বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন" ও ইংরেজিতে “Bangladesh Students' Union”, সংক্ষেপে বাংলায় "ছাত্র ইউনিয়ন" ও ইংরেজিতে “BSU” নামে অভিহিত করা হয়।[২৪]

নেতৃবৃন্দের তালিকা

ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সংসদের নেতৃবৃন্দের তালিকা:[২৫]

অনুক্রমসময়কালসভাপতিসাধারণ সম্পাদকতথ্যসূত্র
প্রথম১৯৫২কাজী আনোয়ারুল আজীম (যুগ্ম-আহ্বায়ক)সৈয়দ আব্দুস সাত্তার(যুগ্ম-আহ্বায়ক)
দ্বিতীয়১৯৫২-১৯৫৪মোহাম্মদ সুলতানমোহাম্মদ ইলিয়াস
তৃতীয়১৯৫৪-১৯৫৬আব্দুল মতিনগোলাম আরিফ টিপু
চতুর্থ১৯৫৬-১৯৫৭কাজী আনোয়ারুল আজীমএস এ বারী এ টি
পঞ্চম১৯৫৭-১৯৫৮আব্দুস সাত্তারশাহ আজিজ আক্কাস
ষষ্ঠ১৯৫৮-১৯৬২খ ম আলমগীরএ কে সা'দ উদ্দীন
সপ্তম১৯৬২-১৯৬৩আহমেদ জামান,জয়নাল আবেদিন খান (কার্যকরী)কাজী জাফর আহমেদ
অষ্টম১৯৬৩-১৯৬৫এ কে বদরুল হক বাচ্চু, পঙ্কজ ভট্টাচার্য (কার্যকরী)হায়দার আকবর খান রনো, নুরুল রহমান (কার্যকরী)
নবম১৯৬৫-১৯৬৬মতিয়া চৌধুরীসাইফউদ্দিন আহমেদ মানিক
দশম১৯৬৬-১৯৬৯সাইফউদ্দিন আহমেদ মানিকমোহাম্মদ সামসুদ্দোহা
একাদশ১৯৬৯-১৯৭০মোহাম্মদ সামসুদ্দোহানুরুল ইসলাম নাহিদ
দ্বাদশ১৯৭০-১৯৭২নুরুল ইসলাম নাহিদমুজাহিদুল ইসলাম সেলিম
ত্রয়োদশ১৯৭২-১৯৭৩মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমআব্দুল কাইয়ুম মুকুল
চতুর্দশ১৯৭৩-১৯৭৬নূহ-উল-আলম লেনিনমাহবুব জামান, কাজী আকরাম হোসেন (কার্যকরী)
পঞ্চদশ১৯৭৬-১৯৮০কাজী আকরাম হোসেনকামরুল আহসান খান
ষোড়শ১৯৮০-১৯৮২আব্দুল মান্নান খানআনোয়ারুল হক
সপ্তদশ১৯৮২-১৯৮৪খন্দকার মোহাম্মদ ফারুকআনোয়ারুল হক
অষ্টাদশ১৯৮৪-১৯৮৬আনোয়ারুল হকতাহের উল্লা
ঊনবিংশ১৯৮৬-১৯৮৯তাহের উল্লামোস্তাফিজুর রহমান বাবুল
বিংশ১৯৮৯-১৯৯১মোস্তাফিজুর রহমান বাবুলনাসির-উদ-দুজা
একবিংশ১৯৯১-১৯৯৩নাসির-উদ-দুজারুহিন হোসেন প্রিন্স
দ্বাবিংশ১৯৯৩-১৯৯৪রুহিন হোসেন প্রিন্সকাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন
ত্রয়োবিংশ১৯৯৪-১৯৯৬কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দনআসলাম খান
চতুর্বিংশ১৯৯৬-১৯৯৭আসলাম খানহাসান হাফিজুর রহমান সোহেল
পঞ্চবিংশ১৯৯৭-১৯৯৯হাসান হাফিজুর রহমান সোহেলমনজুর-এ-খোদা টরিক
ষষ্ঠবিংশ১৯৯৯-২০০০মনজুর-এ-খোদা টরিকহাসান তারিক চৌধুরী সোহেল
সপ্তবিংশ২০০০-২০০২হাসান তারিক চৌধুরী সোহেলশরীফুজ্জামান শরীফ
অষ্টাবিংশ২০০২-২০০৩শরীফুজ্জামান শরীফনূর আলম
ঊনত্রিংশ২০০৩-২০০৪লুনা নূরবাকী বিল্লাহ
ত্রিংশ২০০৪-২০০৬বাকী বিল্লাহসামসুল আলম সজ্জন
একত্রিংশ২০০৬- ২০০৮সামসুল আলম সজ্জনখান আসাদুজ্জাম মাসুম
দ্বাত্রিংশ২০০৮ - ২০০৯খান আসাদুজ্জাম মাসুমমানবেন্দ্র দেব
ত্রয়োত্রিংশ২০০৯-২০১১মানবেন্দ্র দেবফেরদৌস আহমেদ উজ্জল
চতুত্রিংশ২০১১-২০১২ফেরদৌস আহমেদ উজ্জলএস এম শুভ
পঞ্চত্রিংশ২০১২-২০১৪এস এম শুভহাসান তারেক
ষট্‌ত্রিংশ২০১৪-২০১৫হাসান তারেকলাকি আক্তার
সপ্তত্রিংশ২০১৫-২০১৭লাকি আক্তারজি এম জিলানী শুভ
অষ্টাত্রিংশ২০১৭-২০১৯জি এম জিলানী শুভলিটন নন্দি
ঊনচত্বারিংশ২০১৯-২০২০মেহেদি হাসান নোবেলঅনিক রায়
চত্বারিংশ২০২০- ২০২৩ফয়েজ উল্লাহদীপক শীল[২৫]
একচত্বারিংশ২০২৩- বর্তমানদীপক শীলমাহির শাহরিয়ার রেজা[১]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী