বলরাজ সাহনি

ভারতীয় অভিনেতা

বলরাজ সাহনি (জন্ম যুধিষ্ঠির সাহনি;১ মে ১৯১৩ – ১৩ এপ্রিল ১৯৭৩) ছিলেন একজন খ্যাতিমান ভারতীয় চলচ্চিত্র এবং মঞ্চ অভিনেতা। একজন অত্যন্ত বিদ্বান ও রাজনৈতিক সচেতন ব্যক্তিত্ব হিসাবে চলচ্চিত্র জগতে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন অভিনয়ের প্রতি অসীম আগ্রহ, ভালোবাসা, নিষ্ঠা, অপরিসীম ধৈর্য্যের গুণে। ধরতি কে লাল (১৯৪৬), দো বিঘা জমিন (১৯৫৩), ছোটি বহন (১৯৫৯), কাবুলিওয়ালা(১৯৬১) ইত্যাদি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সর্বাধিক পরিচিত ছিলেন। প্রখ্যাত হিন্দি লেখক, নাট্যকার এবং অভিনেতা ভীষ্ম সাহনি ছিলেন তার অনুজ।[১]

বলরাজ সাহনি
জন্ম
যুধিষ্ঠির সাহনি

(১৯১৩-০৫-০১)১ মে ১৯১৩
মৃত্যু১৩ এপ্রিল ১৯৭৩(1973-04-13) (বয়স ৫৯)
পেশাঅভিনেতা,লেখক
কর্মজীবন১৯৪৬–১৯৭৩
রাজনৈতিক দলভারতের কমিউনিস্ট পার্টি[১]
দাম্পত্য সঙ্গীদয়মন্তী সাহনি (বি.১৯৩৬;মৃ. ১৯৪৭)
সন্তোষ চান্দক (বি.১৯৫১)
সন্তান৩ জন পরীক্ষিত সাহনি সহ
আত্মীয়ভীষ্ম সাহনি (অনুজ)
সম্মাননাপদ্মশ্রী (১৯৬৯)[২]

জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন

বলরাজ সাহনি তার স্ত্রী দময়ন্তীর সাথে,১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে।
দো বিঘা জমিন ছবিতে বলরাজ সাহনি, রতন কুমার এবং নানা পালসিকার (১৯৫৩)

বলরাজ সাহনির জন্ম ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দের ১ মে ব্রিটিশ ভারতের অধুনা পাকিস্তানের  পাঞ্জাব প্রদেশের রাওয়ালপিন্ডিতে আর্যসমাজভুক্ত পরিবারে। [৩] পিতা হরবংশলাল সাহনি এবং মাতা  লক্ষ্মীদেবী। জন্মের পর তার নাম রাখা হয়েছিল যুধিষ্ঠির। তিনি তার পিতা-মাতার প্রথম পাঁচ কন্যা সন্তানের পর প্রথম পুত্র সন্তান ছিলেন। তিন কন্যা সন্তান শৈশবে মারা যায়। তার জীবিত ভগিনী দুজন হলেন বেদবতী ও সাবিত্রী এবং ভীষ্ম সাহনি ছিলেন তার অনুজ। প্রথম দিকে তার বাল্যকালের পাঠ শুরু হয় আর্য সমাজের এক গুরুকুল বিদ্যালয়ে। পরে পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষালাভের জন্য আর্যসমাজ প্রতিষ্ঠাতা দয়ানন্দ সরস্বতীর শিষ্য হংসরাজ প্রতিষ্ঠিত রাওয়ালপিন্ডির দয়ানন্দ অ্যাংলো বৈদিক (ডি এ ভি) স্কুলে পড়াশোনা করেন। এখানে তার মেন্টর শিক্ষক ছিলেন যশবন্ত রাই। [৪] কলেজের পাঠ লাহোরের গভর্নমেন্ট গর্ডন কলেজে।[৫] লাহোর থেকে পরবর্তী চার বৎসরে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতক স্নাতকোত্তর শিক্ষা সমাপ্ত করার পর, তিনি রাওয়ালপিন্ডিতে ফিরে যান এবং পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দেন। তিনি হিন্দিতে স্নাতক হয়েছিলেন। [৬] এর পর  তিনি যশবন্ত রাইয়ের ছোট বোন দময়ন্তীকে বিবাহ  করেন।

১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে বলরাজ এবং তাঁর স্ত্রী দময়ন্তী  রাওয়ালপিন্ডি ত্যাগ করে  বাংলার শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ও হিন্দি শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এখানেই তাদের পুত্র পরীক্ষিতের জন্ম হয় এবং তার স্ত্রী দময়ন্তীও স্নাতক হন। [৭] শান্তিনিকেতনে এক বছর কাটিয়ে ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি  মহাত্মা গান্ধীর সেবাশ্রমে চলে যান। সেখানকার একটি পত্রিকার কর্মী হিসাবে চাকরী নিয়ে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর মহাত্মা গাঁধীর সাহচর্য তাকে ঋদ্ধ করেছিল। সেবাগ্রামে কর্মরত অবস্থায় পরের বছরেই, গান্ধীর সুপারিশে বলরাজ সাহনি  বিবিসি লন্ডনের হিন্দি পরিষেবার রেডিও ঘোষক হিসেবে যোগ দিতে শিশুপুত্র পরীক্ষিতকে মায়ের কাছে রেখে সস্ত্রীক ইংল্যান্ডে যান এবং ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে ভারতে ফিরে আসেন। ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২৯ এপ্রিল তার স্ত্রী দময়ন্তী মাত্র ২৬ বৎসর বয়সে মারা যান। [৪] শেষে ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে বলরাজ পুনরায়  লেখিকা সন্তোষ চান্দককে  বিবাহ করেন। [৮] প্রখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক জর্জ অরওয়েল  বিবিসিতে  তার সহকর্মী ছিলেন। [৯]

কর্মজীবন

বলরাজ কলেজের ছাত্রবস্থায় কলেজের ড্রামাটিক ক্লাবের পুরোধা ছিলেন। প্রবাদপ্রতিম অধ্যাপক আহমেদ শাহ বুখারি ও গুরু দত্ত সোন্ধির সাহচর্যে এবং অভিনয়ের প্রতি  তার নিষ্ঠা, ভালোবাসা আর অপরিসীম ধৈর্য্যের গুণে তিনি মঞ্চ ও চলচ্চিত্র জগতের একজন সফল অভিনেতা হয়ছিলেন।   ভারতীয় গণনাট্য সংঘের বা (আইপিটিএ) এর নাটক দিয়ে তিনি অভিনয় জীবন শুরু করেন। [১০] তবে ঘটনাক্রমে, সাহনি চলচ্চিত্রে বলরাজের যুক্ত হওয়ার অনেক আগে থেকেই তার স্ত্রী দময়ন্তী আইপিটিএ অভিনেত্রী হিসেবে সুপরিচিত হন। তিনি ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে বোম্বেতে ইনসাফ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন। ওই বৎসরেই  খাজা আহমেদ আব্বাস পরিচালিত ধরতি কে লাল ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতের গুণিজনের প্রশংসা অর্জন করে ফেলেন। ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে দময়ন্তীর প্রথম চলচ্চিত্র, দূর চলেঁ । কিন্তু ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের বিমল রায়ের ক্লাসিক ছবি দো বিঘা জমিন -এ 'শম্ভু মাহতো' ভূমিকায় অভিনয় করে প্রকৃত অর্থে অমর হয়ে যান। ছবিটি কান চলচ্চিত্র উৎসবে আন্তর্জাতিক পুরস্কার  লাভ করে।

বলরাজ ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা কাবুলিওয়ালা চলচ্চিত্র রূপায়ণে উচ্চ প্রশংসিত হন।

বলরাজের স্ত্রী দময়ন্তী,  ভারতীয় গণনাট্য সংঘের সার্থক  প্রযোজনা খাজা আহমেদ আব্বাসের ধরতী কে লাল ছবিতে ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে, ইবসেনের 'এ ডলস হাউস' অবলম্বনে আর পাণ্ডে এবং অচ্যুৎ গোবিন্দ রানাডের গুড়িয়া ছবিতে ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। কিন্তু তার অকাল মৃত্যুর পর বলরাজ এক সম্পর্কিত বোন  সন্তোষ চান্দককে বিবাহ করেন। তিনি ছিলেন একজন লেখক এবং টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব।

বলরাজ সাহনি পদ্মিনী, নূতন, মীনা কুমারী , বৈজয়ন্তীমালা এবং নার্গিসের মত নায়িকাদের বিপরীতে অভিনয় করেছেন - বিন্দ্যা, সীমা (১৯৫৫), সোনে কি চিড়িয়া (১৯৫৮), 'সুত্তা বাজার' (১৯৫৯), 'ভাবী কি চুড়িয়াঁ' (১৯৬২), 'কাঠপুটলি' (১৯৫৭),  'লাজবন্তী' (১৯৫৮) এবং 'ঘর সংসার' (১৯৫৮)। 'নীলকমল', 'ঘর ঘর কি কাহানি', 'দো রাস্তে' এবং 'এক ফুল দো মালি' চলচ্চিত্রে তিনি তার চরিত্রের সার্থক রূপায়ণ করেছেন। ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে মুক্তিপ্রাপ্ত ওয়াক্ত চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি  "অ্যা মেরি জোহরা জাবীন" গানটির সঙ্গে তার সুনিপুন চিত্রায়নের জন্য বর্তমান প্রজন্মের কাছেও সম্ভবত তিনি স্মরণীয় হয়ে আছেন।

১৯৭০ খ্রিস্টাব্দের মুক্তিপ্রাপ্ত  ক্লাসিক পাঞ্জাবি ভাষার  চলচ্চিত্র নানক দুঃখিয়া সাব সংসার  পাশাপাশি ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে মুক্তিপ্রাপ্ত সাতলুজ দে কান্দেতেও তার অভিনয় চিত্রসমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিল।

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে ভারতের স্বাধীনতা এবং সেই সঙ্গে ভারত বিভক্তির পর উত্তর প্রদেশের এক মুসলমান পরিবারের দুই ভাইয়ের অবস্থানের পরিপেক্ষিতে নির্মিত গরম হাওয়া ছিল তার শেষ অভিনীত ছবি। চলচ্চিত্র সমালোচকপাকতার অভিনয়কে সেরা অভিনয় বলে অভিহিত করেছেন।    বলরাজ অবশ্য তার নিজের অভিনয়ের মূল্যায়ন করার জন্য সম্পূর্ণ ফিল্মটি দেখতে পারেননি, কারণ তিনি ডাবিংয়ের কাজ শেষ করার পরদিন মারা যান। তিনি ছবিটিতে তার অন্তিম কথাটি ছিল - "ইনসান কব তক অকেলা জি সক্ত হ্যায়?" যার বাংলায় অর্থ হল - "একজন মানুষ কতক্ষণ একা থাকতে পারে?"  

বলরাজ প্রায় ১৩৫টি ছবিতে অভিনয় করেছেন, যার মধ্যে ১০৫ টি ছবির সন্ধান পাওয়া যায়। দুটি ইংরাজি এবং একটি করে অসমিয়া, পাঞ্জাবি ও উর্দু ছবিও আছে এর মধ্যে।[৪]

পরবর্তী জীবন

বলরাজ সাহনি একজন প্রতিভাধর লেখক ছিলেন।  প্রথম দিকে তিনি ইংরেজিতে ও হিন্দিতে লিখতেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরামর্শক্রমে পরবর্তীতে মাতৃভাষা পাঞ্জাবীতে লিখতে শুরু করেন এবং পাঞ্জাবি সাহিত্যে একজন খ্যাতিমান লেখক হয়ে ওঠেন [১১] ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে পাকিস্তান সফরের পর, লেখেন - "মেরা পাকিস্তানি সফরনামা", ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন সফরের পর লেখেন- "মেরা রুসি সফরনামা"  এবং  "সোভিয়েত ল্যান্ড নেহেরু পুরস্কার" লাভ করেন। করে। তিনি পাঞ্জাবী সাহিত্য পত্রিকা - প্রীতলারিসহ  অনেক পত্র পত্রিকায় বহু কবিতা এবং ছোটগল্প লিখেছেন। "মেরি ফিল্মি আত্মকথা" নামে আত্মজীবনীও রচনা করেছেন তিনি। চলচ্চিত্র জগতে অত্যন্ত বিদ্বান এবং রাজনীতি সচেতন ব্যক্তি হিসাবেও তিনি সুপরিচিত ছিলেন।

স্বল্প সময়ের লন্ডনে অবস্থানকালে তিনি ও তার স্ত্রী মার্কসবাদে বিশ্বাসী কর্মী হয়ে ওঠেন। সেখানেই তাদের দ্বিতীয় সন্তান শবনমের জন্ম হয়। দেশে ফেরার পর পি কে বাসুদেবন ও দিল্লির কমিউনিস্ট নেতা কমরেড রাধা কিষানের সঙ্গে তার যোগাযোগ হয়। অল ইন্ডিয়া ইয়ুথ ফেডারেশনের দিল্লিতে আয়োজিত প্রথম জাতীয় সম্মেলনের সফল আয়োজকদের অন্যতম ছিলেন তিনি। সম্মেলনে সারা ভারতের  বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন যুব সংগঠনের ২৫০ টিরও বেশি প্রতিনিধি ও পর্যবেক্ষক অংশ নেন। এই অধিবেশনে বলরাজ সাহনি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির যুব শাখা 'অল ইন্ডিয়া ইয়ুথ ফেডারেশন'-এর প্রথম সভাপতি নির্বাচিত হন। সংগঠনটির বিশাল সাফল্য  সংগঠনের  সিনিয়র কমিউনিস্ট নেতাদের মধ্যে আশার আলো সঞ্চার করেছিল।

বলরাজ সাহনি চলচিত্রের জন্য চিত্রনাট্য রচনাও করেছেন। ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে গুরু দত্ত পরিচালিত  এবং  দেব আনন্দ অভিনীত বাজি চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য রচনা করেছিলেন তিনি।  তিনি ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি ভারত সরকারের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী  সম্মানে ভূষিত হন।

১৯৫০ এর দশকে তিনি  দিল্লিতে পড়াশোনার সুযোগ সুবিধা হতে বঞ্চিতদের জন্য লাইব্রেরি এবং পঠনপাঠন কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন।

দো বিঘা জমিন এবং গরম হাওয়া'তে তার অভিনয় ছিল তার জীবনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা। তিনি নব্য বাস্তববাদী সিনেমায় বিশ্বাসী ছিলেন।

তার অনুজ ভীষ্ম সাহনি ছিলেন একজন সুপরিচিত নাট্যকার। তিনি ''তমস'' গ্রন্থটি রচনা করেছেন। তার পুত্র পরীক্ষিত সাহনিও একজন অভিনেতা। বলরাজ সাহনি তার ৬০ তম জন্মদিনের এক মাসেরও এক মাস আগে ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দের ১৩  এপ্রিল হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পরলোক গমন করেন। এক বৎসর আগে তার কন্যা  ''শবনম'' -এর অকালমৃত্যু ঘটে এবং সেজন্য তিনি বিষাদগ্রস্ত ছিলেন। [৮]

১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে বলরাজ সাহনি বোম্বাইতে"পাঞ্জাবি কলা কেন্দ্র"  প্রতিষ্ঠা করেন। যার মাধ্যমে "অল ইন্ডিয়া আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশন" প্রতি বছর  বলরাজ সাহনি পুরস্কার প্রদান করে। [১২]

ফিল্মগ্রাফি

২০১৩ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় ডাক বিভাগ কর্তৃক জারি স্ট্যাম্পে বলরাজ সাহনি
YearTitleRoleNotes
১৯৪৬ধরতি কে লাল
দূর চলেঁ
বদনামি
১৯৪৭গুড়িয়া
১৯৪৮গুঞ্জন
১৯৫০ধরতি কে লাল
১৯৫১মালদার
হাম লোগরাজ
হলচলদ্য জেলার
১৯৫২বদনাম
১৯৫৩আকাশ
রাহীডক্টর
দো বিঘা জমিনশম্ভু মাহাতো
চালিশ বাব এক চোর
ভাগ্যবান
১৯৫৪মজবুরি
ঔলাদ
নৌকরি
বাজুবন্দসুরাজমল
১৯৫৫টাঙ্গেওয়ালী
সীমাঅশোক "বাবুজী"
জোরু কা ভাই
JawabDayal
Garam CoatGirdharilal "Girdhari"
1956TaksaalJatin Mukherjee
Era Bator SurAssamese film
1957Krishna Sudama
PardesiSakharam
Mai BaapChandan
লাল বাত্তি
কাঠ পুতলীলোকনাথ
দো রোটিশ্যাম / মাস্টারজি
ভাবিরতন
১৯৫৮সোনে কী চিড়িয়াশ্রীকান্ত
নয়া কদম
লাজবন্তীনির্মল কুমার
KhazanchiRadhe Mohan
ঘর সংসারকৈলাশ
ঘর গৃহস্থী
দেবর ভাবি
১৯৫৯চাঁদমি কাপুর
Black CatAgent Rajan
সাঠূঠা বাজাররমেশ
হীরামতীধুরি
ছোটি বহনরাজেন্দূর
C.I.D. GirlMohan
১৯৬০Nai Maa
Dil Bhi Tera Hum Bhi TerePanchu Dada
BindyaDevraj
AnuradhaDr. Nirmal Chaudhary
১৯৬১কাবুলিওয়ালাআবদুল রহমান খান
Suhag SindoorRamu
Sapne SuhaneShankar
Bhabhi Ki ChudiyanShyam
1962ShaadiRatan R. Malhotra
AnpadhChoudhary Shambhunath
1963Akela
1964Satluj De KandeRam Praksh Malhotra
Maain Bhi Ladki HunGanga
Punar MilanDr. Mohan / Ram
HaqeeqatMajor Ranjit Singh
1965ডাকঘরAndhe Baba
ওয়াক্তLala Kedarnath
FaraarDetective Officer
1966Aaye Din Bahar KeShukla
Pinjre Ke PanchhiYaseen Khan
Neend Hamari Khwab TumhareKhan Bahadur
LaadlaBarrister Brij Mohan
AasraSurendranath Kumar
1967HamraazPolice Inspector Ashok
NaunihaalPrincipal
Ghar Ka Chirag
AmanGautamdas' dad
1968IzzatThakur Pratap Singh
SunghurshGaneshi Prasad
Neel KamalMr. Raichand
DuniyaPublic Prosecutor Ramnath Sharma
1969Ek Phool Do MaliKailashnath Kaushal
Do RaasteNavendu Gupta
TalashRanjit Rai
Nanha FarishtaDr. Ramnath
Hum Ek Hain
1970Nanak Dukhiya Sab SansarSubedar Varyam Singh
Holi Ayee ReThakur Mangal Singh
Mere HumsafarAshok
PehchanEx-Firefighter
Pavitra PaapiPannalal
Naya RaastaBansi
Ghar Ghar Ki KahaniShankarnath
DhartiInspector General Chandrashekhar (Bharat's Father)
1971Paraya DhanGovindram
Jawan MohabbatDr. Sareen
1972Jawani DiwaniRavi Anand
Jangal Mein MangalThomas
Shayar-e-Kashmir MahjoorGhulam Ahmed Mahjoor
Mangetar
1973Chimni Ka Dhuan
Pyaar Ka RishtaAshok
Hindustan Ki Kasam
Hanste ZakhmS.P. Dinanath Mahendru
Daman Aur AagShanker
Garam HawaSalim Mirza
1977AmaanatSuresh
Jallian Wala BaghUdham Singh(final film role)

রচনাবলী

  • বলরাজ সাহনি: একটি আত্মজীবনী, বলরাজ সাহনি দ্বারা। হিন্দ পকেট বুকস দ্বারা প্রকাশিত।
  • মেরা পাকিস্তানি সফরনামা ( পাঞ্জাবি ), ১৯৬০।
  • মেরা রুসি সফরনামা (পাঞ্জাবি), ১৯৬৯।
  • কামি (শ্রমিক) (পাঞ্জাবি)
  • এক সফর এক দাস্তান (পাঞ্জাবি)
  • গাইর জাজবাতি ডায়েরি (পাঞ্জাবি)

তথ্যসূত্র

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী