ফোর্স (২০১১-এর চলচ্চিত্র)

ফোর্স (ইংরেজি: Force) ২০১১ সালের একটি বলিউড নির্মিত হিন্দি ভাষার একশনধর্মী চলচ্চিত্র। এই সিনেমাটির পরিচালক নিশিকান্ত কামথ।[২] এই সিনেমাটি ২০০৩ সালের তামিল চলচ্চিত্র 'কাখা কাখা'র পুনঃনির্মাণ।[৩] ফোর্স সিরিজের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র ফোর্স ২ মুক্তি পায় ২০১৬ সালে। এই দুই ছবিতেই মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জন আব্রাহাম

ফোর্স
ফোর্স চলচ্চিত্রের পোস্টার
Force
পরিচালকনিশিকান্ত কামথ
রচয়িতারীতেশ শাহ
কাহিনিকারগৌতম মেনন
শ্রেষ্ঠাংশে
চিত্রগ্রাহকঅয়নাংক বোস
সম্পাদকআরিফ শেখ
মুক্তি
  • ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১১ (2011-09-30)
স্থিতিকাল১৩৮ মিনিট
দেশভারত
ভাষাহিন্দি
নির্মাণব্যয়১২০ মিলিয়ন (ইউএস$ ১.৪৭ মিলিয়ন)[১]
আয়৩২০ মিলিয়ন (ইউএস$ ৩.৯১ মিলিয়ন)

অভিনয়

কাহিনী

সিনেমা শুরু হয় যখন নার্কোটিক কন্ট্রোল ব্যুরোর এসিস্টেন্ট কমিশনার অফ পুলিশ, যশোবর্ধন হসপিটালে মরণাপন্ন অবস্থায় শুয়ে আছে। তাকে আততায়ীরা গুলি করে গভীর খাদে ফেলে দিলে সহাকারী অতুল ও কমলেশ যশকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে। পিছনের কাহিনী এভাবেই শুরু হয়। যশ একজন সাহসী আই পি এস অফিসার। সে ও তার দলে বাকিরা আড়ালে থেকে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে অভিযান চালায়। এই দলে মহেশ, অতুল, কমলেশ তিনজনেই যশ ওরফে যশোবর্ধনকে ভালবাসে। যশের একদিন শিক্ষিকা মায়ার সাথে আলাপ হয়। মায়া পথ দুর্ঘনায় আহত হলে যশ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায় ও সুস্থ করে তোলে। যশ তার প্রেমে পড়ে ও অতুলের স্ত্রী স্বাতীর উৎসাহে তাকে বিবাহ করে। ইতিমধ্যে মাদকচক্রের সমস্ত ঘাঁটির খবর তাদের জানিয়ে দেয় এক ব্যক্তি। যশোবর্ধন ও তার পুরো বাহিনী সমস্ত দলবলকে গ্রেপ্তার করতে শুরু করে। অন্য সমস্ত মাদক ব্যবসায়ীরা জেলে চলে গেলে সেই সুযোগে মাদকের ব্যবসায় একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী হয়ে ওঠে রেড্ডি। রেড্ডিকে যশরা গ্রেপ্তার করে, রেড্ডি পালটা আক্রমণ করতে চেষ্টা করলে অফিসাররা তাকে হত্যা করে। এই দৃশ্য চোখের সামনে দেখে রেড্ডির ভাই বিষ্ণু, যে কেনিয়া থেকে ভারতে এসেছিল মাদকের ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতে। বিষ্ণু অত্যন্ত নৃশংস ও শক্তিশালী। সে এর প্রতিশোধ নিতে একের পর এক হত্যা করতে থাকে যারা নার্কোটিক দপ্তরকে মদত করেছে তাদের। রেড্ডি হত্যার জন্যে তদন্ত কমিশন বসে ও জোনাল ডিরেক্টর যশ, মহেশ, অতুল, কমলেশ চারজনকে সাসপেন্ড কর‍তে বাধ্য হন। বিষ্ণু মহেশ কে বাড়ির ভেতর ঢুকে পাশবিকভাবে হত্যা করে ও রচনাকে ধর্ষন করে খুন করে। এই ঘটনায় ডিরেক্টর সকলের সাসপেনসন তুলে নেন ও আদেশ দেন বিষ্ণুকে যেভাবেই হোক থামাতে। বিষ্ণু এবার স্বাতীকে অপহরণ করে এবং অতুলকে চাপ দিয়ে জেনে নেয় মায়া ও যশের অবস্থান তারপর যশকে ঘায়েল করে মায়াকে তুলে নিয়ে যায়। অনুতপ্ত অতুল যশকে হাসপাতাকে নিয়ে আসে এবং এখান থেকে সিনেমা শুরু হয়। অসুস্থ যশ কোমা থেকে ফিরে আসে কিন্তু ডাক্তার তাকে কোথাও যেতে নিষেধ করে। কড়া ওষুধ খেয়ে যশোবর্ধন বেরিয়ে পড়ে বিষ্ণুর খোঁজে। অতুলের কাছে আসা ফোনে যানা যায় বিষ্ণু স্বাতীকে একটি বাড়িতে রেখে গেছে। সেখানে গিয়ে তারা দেখে স্বাতীকে হত্যা করে ঝুলিয়ে দিয়েছে বিষ্ণুর লোকেরা। এই ঘটনায় নিজেকে দোষী মনে করে অতুল আত্মহত্যা করে। কমলেশকে সংগে নিয়ে যশ বিষ্ণুর মুখোমুখি হয়। গুলিতে কমলেশ আহত হলে সে যশকে জানায় বিষ্ণুকে যেভাবেই হোক ধরতে। যশ বিষ্ণুকে ধরে ফেলার আগে মায়াকে বিষ্ণু হত্যা করে এবং যশের মুখোমুখি হয়। রক্তক্ষয়ী খন্ডযুদ্ধে যশ বিষ্ণুকে খুন করে।[৩]

ধারাবাহিক

তথ্যসূত্র

🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধানসামাজিক সমস্যালামিনে ইয়ামালকোপা আমেরিকা২০২৪ কোপা আমেরিকাউয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপউয়েফা ইউরো ২০২৪আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দলএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)মুকেশ আম্বানিঅপারেশন সার্চলাইটছয় দফা আন্দোলনরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বাংলাদেশআশুরাযুক্তফ্রন্টবাংলা ভাষা আন্দোলনব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দলশেখ মুজিবুর রহমানস্পেন জাতীয় ফুটবল দলকাজী নজরুল ইসলামআনহেল দি মারিয়ালিওনেল মেসিলাহোর প্রস্তাববাংলাদেশের সংবিধানবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনআর্জেন্টিনা–ব্রাজিল ফুটবল প্রতিদ্বন্দ্বিতাফিফা বিশ্বকাপফিফা বিশ্বকাপ ফাইনালের তালিকারাজাকারকারবালার যুদ্ধমিয়া খলিফাবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহকিম কার্দাশিয়ানভূমি পরিমাপ