প্লাসকো ভবন
প্লাসকো ভবন (ফার্সি: ساختمان پلاسکو, Sakhteman Plasko) হল একটি ১৭ তলা বিশিষ্ট ভবন যেটি ইরানের রাজধানী তেহরানে অবস্থিত। এটি তৈরি হয়েছিল ১৯৬২ সালে যখন ইরান অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হচ্ছিল। তৎকালে, ইরানের সুপরিচিত ব্যবসায়ী ছিলেন হাবিব ইলঘানিয়ান। তার প্লাস্টিক কোম্পানির নামের পরই এই ভবনটির নাম প্লাসকো ভবন রাখা হয়।[১] এটি আবাসিক এবং বাণিজ্যিক ভবন হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হতো। তাছাড়া নিচতলায় ছিল বড় শপিং মল। এর ওপর তলায় ছিল একটি রেস্টুরেন্ট। তাছাড়া ভবনটিতে কিছু কাপড়ের দোকানও ছিল।[২]
প্লাসকো ভবন ساختمان پلاسکو | |
---|---|
![]() ২০১১ সালে ভবনটির ছবি | |
![]() | |
সাধারণ তথ্য | |
অবস্থা | ধ্বংসপ্রাপ্ত |
ধরন | আবাসিক ভবন বাণিজ্যিক ভবন |
অবস্থান | তেহরান, ইরান |
স্থানাঙ্ক | ৩৫°৪১′৪১″ উত্তর ৫১°২৫′১৫″ পূর্ব / ৩৫.৬৯৪৭২° উত্তর ৫১.৪২০৮৩° পূর্ব |
নির্মাণকাজের আরম্ভ | ১৯৬০ |
নির্মাণকাজের সমাপ্তি | ১৯৬২ |
কার্যারম্ভ | ১৯৬২ |
ধ্বংসপ্রাপ্ত | ১৯ জানুয়ারি ২০১৭ |
উচ্চতা | |
ছাদ পর্যন্ত | ৪২.০ মি (১৩৮ ফু) |
কারিগরী বিবরণ | |
তলার সংখ্যা | ১৭ |
তৈরি হওয়ার পর এটিই ছিল ইরানের সবচেয়ে উঁচু ভবন।[৩] তাছাড়া এটি ছিল তখনকার মর্যাদাপূর্ণ ভবন।[১] ভবনটি ১৯ জানুয়ারি ২০১৭ সালে অগ্নিকান্ডে ধ্বশে পড়ে।
তথ্যসূত্র
🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধানসামাজিক সমস্যালামিনে ইয়ামালকোপা আমেরিকা২০২৪ কোপা আমেরিকাউয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপউয়েফা ইউরো ২০২৪আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দলএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)মুকেশ আম্বানিঅপারেশন সার্চলাইটছয় দফা আন্দোলনরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বাংলাদেশআশুরাযুক্তফ্রন্টবাংলা ভাষা আন্দোলনব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দলশেখ মুজিবুর রহমানস্পেন জাতীয় ফুটবল দলকাজী নজরুল ইসলামআনহেল দি মারিয়ালিওনেল মেসিলাহোর প্রস্তাববাংলাদেশের সংবিধানবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনআর্জেন্টিনা–ব্রাজিল ফুটবল প্রতিদ্বন্দ্বিতাফিফা বিশ্বকাপফিফা বিশ্বকাপ ফাইনালের তালিকারাজাকারকারবালার যুদ্ধমিয়া খলিফাবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহকিম কার্দাশিয়ানভূমি পরিমাপ