পদ্মিনী রামচন্দ্রন

ভারতীয় অভিনেত্রী

পদ্মিনী রামচন্দ্রন (১২ জুন ১৯৩২ - ২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৬)[১][২][৩] ছিলেন একজন ভারতীয় অভিনেত্রী ও ভরতনাট্যম নৃত্যের প্রশিক্ষক। তিনি পদ্মিনী নামেই অধিক পরিচিত ছিলেন। তিনি ২৫০ টিরও বেশি ভারতীয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। [১] তিনি একই সাথে তামিল, হিন্দি, মালায়ালাম, তেলুগু এবং রুশ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। পদ্মিনী সহ তার বড় বোন ললিতা এবং তার ছোট বোন রাগিনীকে একত্রে "ত্রিবাঙ্কুর সিস্টার্স" বলে ডাকা হত।[৪]

পদ্মিনী রামচন্দ্রন
পদ্মিনী (১৯৫০)
জন্ম
পদ্মিনী

(১৯৩২-০৬-১২)১২ জুন ১৯৩২[১]
তিরুবনন্তপুরম, ত্রিবাঙ্কুর রাজ্য, ব্রিটিশ ভারত
মৃত্যু২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৬(2006-09-24) (বয়স ৭৪)
অন্যান্য নামনাট্য পেরোলই, পাপ্পিমা , থিরোবানকর সাগথারিগাল
কর্মজীবন১৯৪৭–১৯৯৪, ২০০২
দাম্পত্য সঙ্গীরামচন্দ্রন (বিয়ে:১৯৬১)
সন্তানপ্রেমানন্দ (জন্ম:১৯৬৩)
পিতা-মাতাবাবা : থাঙ্গাপ্পান নায়ার
মা : সরস্বতী
আত্মীয়শোভনা (ভাইঝি)
অম্বিকা সুকুমারন
বিনিথ (ভ্রাতুস্পুত্র)
সুকুমারী (চাচাতো বোন)
পরিবারললিতা (বোন)
রাগিনী (বোন)
চন্দ্র কুমার (ভাই)
নবীন (নাতি)
স্বাক্ষর
"পদ্মিনী"

প্রারম্ভিক জীবন

পদ্মিনী তিরুবনন্তপুরমে জন্মগ্রহণ করেন এবং এখানেই বেড়ে ওঠেন। তিরুবনন্তপুরম তখন ত্রিবাঙ্কুর নামক দেশীয় রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং বর্তমানে ভারতের কেরল রাজ্যের রাজধানী। তিনি ছিলেন শ্রী থাঙ্গাপ্পন নয়ার এবং সরস্বতীর দ্বিতীয় কন্যা।[১] তার বোন ললিতা এবং রাগিনীও নামকরা চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ছিলেন। ত্রিবাঙ্কুর রাজ্যে জন্মগ্রহণ করায় তাদের নাম ছিল ত্রিবাঙ্কুর সিস্টার্স[৪] পদ্মিনী এবং তার বোনেরা তিরুভিদাইমারুদুর মহালিঙ্গম পিল্লাইয়ের কাছ থেকে ভারতনাট্যম নৃত্য শিখেছিলেন। এই ত্রিবাঙ্কুর ত্রয়ী ছিলেন ভারতীয় নৃত্যশিল্পী গুরু গোপীনাথের শিষ্য। তারা তার কাছ থেকে নাথের কাথাকালি ও কেরল নাট্যনম শিখেছিলেন। তিরুবনন্তপুরমে পদ্মিনীর পরীজাথ পুস্পপাহাড়নম উপস্থাপনের সময় এন. এস. কৃষ্ণন তার প্রতিভার পরিচয় পান। সেই অভিনয়ের পর কৃষ্ণন বলেছিলেন ভবিষ্যতে পদ্মিনী বিখ্যাত অভিনেত্রী হবেন। এভাবেই পদ্মিনী কৃষ্ণনের প্রযোজিত মনমগল-এ নায়িকা হয়েছিলেন।

ত্রিবাঙ্কুর সিস্টার্স বা পদ্মিনী সহ তার বোনেরা ত্রিভেন্দ্রমের পুজাপ্পুরে একটি যৌথ পরিবার থারাবাদু (মালায়া কুটির) -এ বেড়ে ওঠেন। পরিবারের মাতৃতান্ত্রিক প্রধান ছিলেন কার্তিয়ায়িনী আম্মা এবং তার স্বামী ছিলেন পি.কে. পিল্লাই (চেরথালার পালকুন্নথু কৃষ্ণ পিল্লাই) ওরফে "পেনাং পদ্মনাভ পিল্লাই"। পি.কে. পিল্লাইয়ের ছয় ছেলে ছিল, যার মধ্যে সত্যপালান নায়ের (বেবি) বহু প্রাথমিকের মালায়ালাম চলচ্চিত্রের শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা ছিলেন। তারা ১৯৫৫ সালে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে পারফর্ম করেন। পদ্মিনী একজন শীর্ষস্থানীয় অভিনেত্রী এবং ৫০, ৬০ এবং ৭০ এর দশকের সর্বাধিক বেতনের অভিনেত্রীদের একজন ছিলেন। তিনি ৫০ এবং ৬০ এর দশকের মনোরম সৌন্দর্যের রাণীদের একজন হিসাবেও পরিচিত ছিলেন। তামিল ছবিতে তার দুর্দান্ত ভারতনাট্যম অভিনয়ের কারণে তাঁকে তামিলনাড়ুতে "নাট্য পেরোলি" উপাধি দেওয়া হয়েছিল। তার অভিনীত তামিল চলচ্চিত্র থিলানা মোহনাম্বল তামিল সিনেমার একটি কাল্ট ক্লাসিক এবং এটি আজও একটি স্মরণীয় চলচ্চিত্র। জিস দেশ মে গঙ্গা বেহতী হ্যায় চলচ্চিত্রে তার অভিনয় ছিল অসাধারণ এবং চলচ্চিত্রটি তাঁকে একজন জাতীয় তারকায় রূপান্তরিত করে।

কর্মজীবন

সর্বপ্রথম ১৪ বছর বয়সে পদ্মিনী হিন্দি চলচ্চিত্র কল্পনাতে (১৯৪৮) নৃত্যশিল্পী হিসাবে অভিনয় করেছিলেন।এভাবেই তার কেরিয়ার শুরু হয়। [৫] তিনি প্রায় ৩০ বছর ধরে চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন। [৬]

তিনি শিবাজি গণেশন, এম জি রামচন্দ্রন, এন টি রাসত্যায়ন, প্রেম নাজির, রাজকুমার, জেমিনি গণেশন এবং এস. এস. রাজেন্দ্রনের মত বিখ্যাত ভারতীয় অভিনেতার সাথে অভিনয় করেছেন। তিনি শুধুমাত্র শিবাজি গণেশনের সাথেই ৫৯ টি ছবিতে অভিনয় করেন।

তিনি মূলত তামিল ছবিতেই বেশি অভিনয় করেছেন। ১৯৫০ সালে মুক্তি পাওয়া এজাই পদুম পদু তামিল ভাষায় তার প্রথম চলচ্চিত্র। পক্ষীরাজ স্টুডিওর ভি এ গোপালকৃষ্ণণ পদ্মিনী ও তার বোনদের তামিল পড়াতেন। [১] ১৯৫২ সালের পানাম চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে সাথে শিবাজি গণেশনের সাথে তার অভিনয় শুরু হয়। [৫]

তার উল্লেখযোগ্য কয়েকটি তামিল ছবি গুলির মধ্যে রয়েছে থঙ্গা পধুমাই, আনবু, কাট্টু রোজা, থিলানা মোহনাম্বল, ভিয়েতনাম বীদু, এধির পরধাতু, মঙ্গায়ার থিলাকাম এবং পুভে পুছুদাভা। তার কয়েকটি জনপ্রিয় মালায়ালাম চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে প্রসন্ন, স্নেহসীমা, বিবাহিতা, অধ্যাপিকা, কুমার সংভাবম, নোককেথাধুরথু কান্নুম নাট্টু, বাস্তুহারা এবং দোলার

তার দুটি জনপ্রিয় হিন্দি চলচ্চিত্র - মেরা নাম জোকার এবং জিস দেশ মে গঙ্গা বেহতী হ্যায় - ছবিতে তিনি রাজ কাপুরের সাথে জুটি বেঁধেছিলেন। তিনি রাজ কাপুরের সাথে আশিক (১৯৬২) নামক আরও একটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার অন্যান্য হিন্দি চলচ্চিত্র গুলোর মধ্যে রয়েছে অমর দীপ (১৯৫৮), পায়েল (১৯৫৭), আফসানা (১৯৬৬), ভাসনা (১৯৬৮), চন্দ অর বিজলী (১৯৬৯) এবং বাবুভাই মিস্ত্রির প্রযোজিত মহাভারত (১৯৯৫)।

তিনি থিলানা মোহনাম্বল নামক একটি তামিল চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সর্বাধিক বিখ্যাত হয়েছেন। ছবিটিতে তিনি একজন নৃত্যশিল্পীর ভূমিকায় একজন সংগীতশিল্পীর সাথে কার দক্ষতার সেরা তা প্রমাণের প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হন। [৪] এছাড়াও তিনি তিনি রাশিয়ান ভ্রমণকারী আফান্যাসি নিকিতিনের অ্যা জার্নি বিউন্ড দ্য থ্রি সীস (যাকে এখন রুশ সাহিত্যের স্মৃতিস্তম্ভ হিসাবে বিবেচনা করা হয়) নামক ভ্রমণকাহিনী অবলম্বনে নির্মিত একটি ইন্দো-সোভিয়েত চলচ্চিত্র জার্নি বিউন্ড থ্রি সীস চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটিতে তিনি রাজনর্তকী লক্ষীর চরিত্রে অভিনয় করেন।

ব্যক্তিগত জীবন

১৯৬১ সালে পদ্মিনী আমেরিকা ভিত্তিক চিকিৎসক রামচন্দ্রনকে বিয়ে করেন। [১][৪] তিনি তৎক্ষণাৎ চলচ্চিত্র থেকে অবসর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে তার স্বামীর কাছে যেয়ে পারিবারিক জীবনে মনোনিবেশ করেছিলেন। [৪] পদ্মিনী ঐতিহ্যগতভাবে স্বামীর প্রতি অত্যন্ত নিবেদিত ছিলেন এবং তার বহিঃপ্রকাশ প্রকাশ হিসাবে তার স্বামীর সাথে সমস্ত ঐতিহ্যবাহী পূজা এবং অন্যান্য উপাসনা করতেন। এই দম্পতির প্রেম রামচন্দ্রন নামক একজন সন্তান আছেন যিনি নিউ জার্সির হিলসডালে বসবাসকারী এবং ওয়ার্নার ব্রাদার্সের হয়ে কাজ করছেন। [৫][৭] তার বিয়ের ষোল বছর পরে, ১৯৭৭ সালে পদ্মিনী নিউ জার্সিতে একটি শাস্ত্রীয় নৃত্য বিদ্যালয় চালু করেছিলেন, যার নাম পদ্মিনী স্কুল অফ ফাইন আর্টস। আজ, তার স্কুল আমেরিকার বৃহত্তম ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্য প্রতিষ্ঠান হিসাবে বিবেচিত হয়।

প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্যশিল্পী পদ্মিনী এবং বৈজয়ন্তীমালা তাদের ক্যারিয়ার জুড়ে একে অপরের সাথে প্রতিদ্বন্দীতায় লিপ্ত ছিলেন। কারণ তারা তাদের ক্যারিয়ারের উচ্চতায় ছিল এবং একে অপরকে ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য তাদের মধ্যে পেশাদার প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল। তাদের বাস্তব জীবনের ঈর্ষা নাট্য নৃত্য অলক্ষিত ভাবে প্রবেশ করে, যা এই ধারাটি সাথে তার নিজস্ব প্রভাব যুক্ত করে। সফল নৃত্যশিল্পী-অভিনেত্রী বৈজয়ন্তীমালার সাথে পেশাদার প্রতিযোগিতার জন্য পদ্মিনী সুপরিচিত ছিলেন। [৮] তারা যৌথভাবে ভানজিকোটাই ভালিবান নামক তামিল চলচ্চিত্রের "কান্নুম কান্নাম কালান্থু" গানে নৃত্য পরিবেশন করেছিলেন। গানটি দিয়েছিলেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী পি. লীলা এবং জিকি। পদ্মিনী এবং বৈজয়ন্তীমালার পেশাদার প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে, গানটি ছবিটি প্রকাশ হওয়ার পরপরই গানের জনপ্রিয়তা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয়তা ছাড়িয়ে গেছে। [৮]

পুরস্কার

জয়ী হন
মনোনীত হন

চলচ্চিত্রে তালিকা

তামিল চলচ্চিত্র

বছরচলচ্চিত্রচরিত্রটীকা
১৯৮৬লক্ষ্মী ভান্তাছুরাজেশ্বরী
১৯৮৬আয়রাম কান্নুদয়ালঅভিরাম
১৯৮৬থাইক্কু ওরু থালাট্টুধনম
১৯৮৬সিনেমা সিনেমাপদ্মিনী
১৯৮৫পূবে পুচুদাভাপুঙ্গাভানাথামা
১৯৭৯ওরে ভানম ওরে ভূমি ল
১৯৭৯দীপমরাজা"জয় জগৎ জননী" নামে হিন্দিতে ভাষান্তর
শিবাজী গণেশনের মায়ের চরিত্র
১৯৭৫ওরু কুদুম্বাথিন কাধি
১৯৭৪দেবী শ্রী কুমারীআম্মান
১৯৭৪আপ্পা আম্মা
১৯৭৩ধেইভা কুঝান্ধাইগল
১৯৭২আপ্পা টাটা
১৯৭১ইরু থুরুভাম থঙ্গম
১৯৭১আন্নাই ভেলাঙ্কান্নিস্বর্ণম
১৯৭১রিকশাকারানপার্বতী
১৯৭১কুলামা গুনামাসীতা
১৯৭১ তিনাম পাল্লুমজনকি
১৯৭১অতি পরাশক্তিপ্রভু পরাশক্তি
১৯৭১তিরুমাগলকল্যাণী
১৯৭১তিরুট্টাম
১৯৭০কুমারসম্ভাবমপার্বতী/সাথী
১৯৭০রমন এথানাই রমনাদিঅতিথি চরিত্র হিসেবে অভিনয় করেন
১৯৭০ইথিরকলম
১৯৭০পেন্ন্ দেইভামপোন্নাম্মা
১৯৭০ভিয়েতনাম বীদুসাবিত্রী
১৯৭০ভিলাইয়াত্তু পিল্লাইমরাগাথাম
১৯৬৯গুরুধাচানিদেবকি
১৯৬৮থিল্লানা মোহনাম্বলমোহনাম্বল
১৯৬৮তিরুমল পেরুমাইদেব দেবী
১৯৬৮কুঝান্তাইক্কাকাগাগৌরীনহ্নিন ফারিশতা নামে হিন্দি ভাষায় পুনরায় তৈরি হয়।
১৯৬৭এঙ্গালুক্কুম কালাম বরুম
১৯৬৭ইরু মালারগাল উমা
১৯৬৭পালাদাইজনকি
১৯৬৭পেসুম দেইভামলক্ষ্মী
১৯৬৭থিরুভারুৎসেলভারনৃত্যশিল্পী
১৯৬৬চিঠিমীনাক্ষী
১৯৬৬সরস্বতী সাবাতমদেবী মহা পার্বতী 'শক্তি '
১৯৬৬থায়ে উনাক্কাগাদেবী
১৯৬৪বীরাঙ্গনা
১৯৬৩নান ভানাগুম দৈবমরুক্মিণী
১৯৬৩বীর দলপতি ভেলুথাম্বি
১৯৬৩কাট্টু রোজাপন্নী
১৯৬২রানী সম্যুক্তসম্যুক্ত
১৯৬২সেন্তামারিসেন্তামারি
১৯৬২বিক্রমাদিত্যরাজকন্যা রত্নমালী
১৯৬২শ্রী ভাল্লিভাল্লি
১৯৬১আরসিলঙ্গকুমারিআনবুকারাসি
১৯৬১পুনত জেম্মানপার্বতো
১৯৬০দৈবপিরভিথাঙ্গম
১৯৬০মান্নাধি মান্নানচিত্র
১৯৬০মীন্দা সরগামনির্মলা
১৯৬০রাজা দেসিঙ্গোআয়িশা
১৯৬০পেত্রা মানাম
১৯৬০রিক্সা রঙ্গন
১৯৬০রাজা ভক্তিরাজকন্যা সরোজিনী
১৯৬০বাগদা তিরোধাননৃত্যশিল্পী
১৯৫৯দৈবমে থুনাই
১৯৫৯মরাগাথমমরাগাথম/আলমু
১৯৫৯পন্নু ভিলায়ুম ভূমিমুঠাম্মা
১৯৫৯থঙ্গপথুমাইসেলভি
১৯৫৯বীরপান্ডে কাট্টাবম্মানভেল্লায়াম্মাপ
১৯৫৮ভাঞ্জিকুট্টায় ভলিবনরাজকুমারী পদ্মা
১৯৫৮'উত্তম পুথিরানআমুধাবলি
১৯৫৮মঙ্গল ভাগ্যম
১৯৫৮সম্পূর্ণ রামায়ণসীতা
১৯৫৭রাজ রাজনরাজকুমারী রমা
১৯৫৭পুথাইয়ালপরিমলম
১৯৫৭ভাগ্যবতীমীনাক্ষী
১৯৫৭মালিকাকমলা
১৯৫৬মাদুরাই বীরেনভেলায়াম্মাই
১৯৫৬আমরা দীপমরূপা
১৯৫৬রাজা রানীরানী
১৯৫৬আসাইসুন্দরী
১৯৫৬কান্নিল মনিগাল
১৯৫৬ভেরাম পেচু আল্লা
১৯৫৫এল্লাম ইনবা মায়ামঅতিথি শিল্পী
১৯৫৫মাঙ্গাইয়ার তিলকমসুলোচনা
১৯৫৫কাবেরিকাবেরি
১৯৫৫কওটেস্বরণনীলা
১৯৫৫কতনায়কী
১৯৫৫রাজকুমারী
১৯৫৪এধির পরাধাতুসুমতি
১৯৫৪ইল্লারা জ্যোতিচিত্রলেখা
১৯৫৪কল্যনাম পান্নিয়াম ব্রহ্মচারী]]পদ্মিনী
১৯৫৪স্বর্গবাসলরানী কুমার দেবী
১৯৫৪বইরা মালাই
১৯৫৪থুক্কু থুক্কিরাজকন্যা মাধবী
১৯৫৩মরুমাগলশান্তা
১৯৫৩আশাদীপমজয়ন্তী
১৯৫৩আনবুমালতি
১৯৫৩উলাগমভারতনাট্যম নৃত্যশিল্পী
১৯৫৩পন্নী
১৯৫২পানামজীব
১৯৫২বেলাইকরন
১৯৫২'কঞ্চনা
১৯৫২অন্ধমান কাইধি
১৯৫২আমারকবি
১৯৫২ধর্ম দেবতি
১৯৫১মনমাগলকুমারী
১৯৫১ওর ল্রাভু
১৯৫১দেবকি
১৯৫১সিঙ্গারি
১৯৫১বনসুন্দরী
১৯৫০এঝাই পদুম পদুলক্ষ্মী
১৯৫০মরুধানাত্তু ইল্লা
১৯৫০পন্মুদি
১৯৫০ইতায়া গীতম'
১৯৫০পরিজাতম
১৯৫০দিগম্বর সমিয়ার
১৯৫০মন্ত্রিরি কুমারী
১৯৫০কৃষ্ণ বিজয়মগোপিকা /নৃত্যশিল্পী
১৯৫০বিজয়কুমারী
১৯৪৯লাইলি মজনু
১৯৪৯কন্নয়িন কদলি
১৯৪৯মঙ্গায়ারকরসি
১৯৪৯পবলক্কোডি
১৯৪৯নাট্যরানী
১৯৪৯ভেলয়করি
১৯৪৯বিনোতিনী
১৯৪৯মায়াবতী
১৯৪৯বাঝকাই
১৯৪৯দেব মনোহারী
১৯৪৮আধিতন কানাভুমোহিনী
১৯৪৮ভক্ত জন কৃষ্ণা
১৯৪৮ভোজন
১৯৪৮মহাবলী
১৯৪৮গণ সুন্দরী
১৯৪৮মোহিনী
১৯৪৮গোকুল দাসীকৃষ্ণা
১৯৪৮বেধাল উলাগম
১৯৪৮গীতা গান্ধী
১৯৪৭কনিকামোহিনী

হিন্দি চলচ্চিত্র

বছরচলচ্চিত্রচরিত্রটীকা
১৯৮২দরদ কা রাস্তাঅনুরাধার মা
১৯৭০মাস্তানাগৌরী
১৯৭০আনসু আউর মুসকানমেরি
১৯৭০মেরা নাম জোকারমীনা/মিনা বানু বোচালি/মাস্টার মীনু
১৯৬৯ভাই বহিনরানী/তারা
১৯৬৯মাধবীরাজকুমারী মঙ্গলা ভি সিং
১৯৬৯চন্দ আউর বিজলীবিজলী
১৯৬৯নহ্ন ফারিশতাগৌরী
১৯৬৮ভাসনালক্ষ্মী
১৯৬৭আওরাতপার্বতী
১৯৬৭বসন্ত সেন
১৯৬৬আফসানারেনু
১৯৬৫মহাভারতদ্রৌপদী / সাইরন্ত্রি
১৯৬৫কাজলভানু
১৯৬৫সপ্তশি
১৯৬৫শাহির
১৯৬২আশিক প্রীতি
১৯৬১অপ্সরা
১৯৬০কল্পনাকল্পনা
১৯৬০আই ফিরসে বাহার
১৯৬০মায়া মছিন্দ্র
১৯৬০সিঙ্গাপুরলতা
১৯৬০বিন্ধ্যবিন্ধ্য বধূ
১৯৬০জিস দেশ মেন গঙ্গা বেহতি হ্যায়কাম্মু
১৯৫৯আমার শহীদ
১৯৫৮রাগিনীসিতারা দেবী
১৯৫৮আমার দীপরূপা
১৯৫৮মুজরিম
১৯৫৮রাজ তিলকরাজকন্যা বাত্মা
১৯৫৮সিতামগার
১৯৫৭পরদেশীলক্ষ্মীএকটি ইন্দো-সোভিয়েত চলচ্চিত্র। রুশ ভাষায় জার্নি বিয়ন্ড থ্রি সীস নামে মুক্তি পায়।
১৯৫৭পায়েলকমলা
১৯৫৭কায়দি
১৯৫৫শিব ভক্তরানী
১৯৫২মিস্টার সম্পতমালিনী
১৯৫১জীবন তারা
১৯৪৮কল্পনা নৃত্যশিল্পী

মালায়ালাম চলচ্চিত্র

বছরচলচ্চিত্রচরিত্রটীকা
১৯৯৪ডলারআম্মাচি
১৯৯১বাস্তুহারাভবানী
১৯৮৯গুরুদেবনপার্বতী
১৯৮৫নক্কেথাধুরাথু কান্নুম নাট্টুকুঞ্জঞ্জম্ম টমাস
১৯৮৪শবরীমালা দর্শনম
১৯৭৯এঝাম কাদালিনাক্কারেডাক্তার
১৯৭১রাত্রি বন্দী
১৯৭০বিবাহিতামীনা
১৯৭০শবরীমালা শ্রী ধর্ম স্রষ্টা
১৯৬৯কুমারসম্ভবমসতী/পার্বতী
১৯৬৮অপরাধিনী
১৯৬৮সন্ধ্যা
১৯৬৮অধ্যাপিকা
১৯৬৪কনকচিলঙ্গা
১৯৬৪দেবালয়ম
১৯৬১শবরীমাল শ্রী আয়াপ্পানমোহিনী/মহাবিষ্ণু
১৯৬১উম্মিনি থাংকাথাংকা
১৯৫৯চতুরঙ্গম
১৯৫৯মিন্নালপাধায়লি
১৯৫৭শকুন্তলা
১৯৫৪স্নেহসীমাওমানা
১৯৫৩আশাদীপম জয়ন্তী
১৯৫২আম্মানৃত্যশিল্পী
১৯৫২কাঞ্চনভানুমতী
১৯৫১রক্তবন্ধমললিতা
১৯৫০চন্দ্রিকানৃত্যশিল্পী
১৯৫০প্রসন্ন

টিভি সিরিজ

বছরনামচরিত্রটিভি চ্যানেল
২০০২আমেরিকান ড্রিমসপার্বতীআম্মাঅ্যাসিনেট চ্যানেল
১৮৯০-এর দশকআননোন সিরিয়াল বাই মনোবালাঅভিনেত্রী

তেলুগু চলচ্চিত্র

বছরচলচ্চিত্রচরিত্রটীকা
১৯৬৭বসন্ত সেনঅঙ্গ সেন
১৯৬৭মোহিনী ভষ্মাসুরমোহিনী
১৯৫৫বিজয় গৌরী
১৯৫৪আমরা সন্দেশম রাজ নর্তকী
১৯৫৩ওকা তাল্লি পিল্লালু
১৯৫৩আম্মা লাক্কালুঊষা
১৯৫২কাঞ্চন
১৯৫২ধর্ম দেবতানর্তকী
১৯৫১নব্বিতে নবরত্নালু
১৯৫১চন্দ্রবংকা
১৯৫০তিরুগুবাতু
১৯৫০বীদাল পাতলুলক্ষ্মী
১৯৫০জীবিতমনৃত্যশিল্পী
১৯৪৯লাইলি মজনু

রুশ চলচ্চিত্র

বছরচলচ্চিত্রচরিত্রটীকা
1957খোজদেনিয়ে যা ত্রি (জার্নি বিয়ন্ড থ্রি সীস)লক্ষ্মী

নাটক

  • রামায়ণ
  • কল্পনা
  • ভাল্লি
  • কণ্যকি
  • দশভাত্রম
  • শ্রী কৃষ্ণ লীলা

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী