নাজমউদ্দিন এরবাকান
নাজমুদ্দিন এরবাকান (তুর্কি: "Necmettin Erbakan-নেজমেত্তিন এরবাকান"; জন্মঃ ২৯ অক্টোবর ১৯২৬ – মৃত্যুঃ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১) হলেন তুরষ্কের একজন প্রয়াত রাজনীতিবিদ, প্রকৌশলী, শিক্ষাবিদ এবং তুরষ্কের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী যিনি ১৯৯৬ এর ২৮ জুন থেকে ১৯৯৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত স্বীয় পদে বহাল ছিলেন। ১৯৯৭ সালে তিনি তৎকালীন সামরিক বাহিনী কর্তৃক জোরপূর্বক পদচ্যুত হন এবং পরবর্তীতে তুর্কি সংবিধানের ধর্মনিরপেক্ষতা নীতি লঙ্ঘন করে রাষ্ট্রনীতিতে ইসলামপন্থী প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে তুর্কি সংসদ তাকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।[১][২]
অধ্যাপক ড. নাজমউদ্দিন এরবাকান | |
|---|---|
 | |
| তুর্কি প্রধানমন্ত্রী | |
| কাজের মেয়াদ জুন ২৮, ১৯৯৬ – জুন ৩০, ১৯৯৭ | |
| রাষ্ট্রপতি | সুলেমান দেমিরেল |
| ডেপুটি | তানসু সিলার |
| পূর্বসূরী | মেসুত ইলমাজ |
| উত্তরসূরী | মেসুত ইলমাজ |
| ব্যক্তিগত বিবরণ | |
| জন্ম | ২৯ অক্টোবর ১৯২৬ সিনপ, তুরস্ক |
| মৃত্যু | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ (বয়স ৮৪) চানকায়া, আঙ্কারা, তুরস্ক |
| রাজনৈতিক দল | মিল্লি নিজাম পার্টি (১৯৭০–৭১) মিল্লি সালামেত পার্টি (১৯৭২–১৯৮১) রেফাহ পার্টি (১৯৮৭–১৯৯৮) ফজিলত পার্টি (১৯৯৮–২০০১) সাদেত পার্টি (২০০৩–২০১১) |
| দাম্পত্য সঙ্গী | নার্মিন এরবাকান (১৯৬৭–২০০৫, তার মৃত্যু) |
| সন্তান | জয়নাফ, এলিফ, ফাতিহ |
| প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ইস্তানবুল টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয় |
| ধর্ম | সুন্নি ইসলাম |
| স্বাক্ষর |  |
নাজমুদ্দিন এরবাকান ক্ষমতায় থাকা কালে বাংলাদেশসহ সাতটি উন্নয়নশীল মুসলিম দেশ নিয়ে ডি-৮ আন্তঃরাষ্ট্রীয় পারস্পারিক সহযোগী সমবায় গঠন করেন। গাজায় বিশেষভাবে সাহায্যকারী আলোচিত তুর্কি এনজিও আইএইচএইচ এর প্রতিষ্ঠাতাও তিনি।
প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা
এরবাকান উত্তর তুরস্কে কৃষ্ণ সাগর উপকূল সংলগ্ন সিনপে জন্মগ্রহণ করেন।[৩]
বাংলা ভাষায় প্রকাশিত বই
তাঁর লেখা দুটি বই বাংলা ভাষায় অনুবাদ হয়েছে।
১. দাওয়াম।
২. ইসলাম ও জ্ঞান।
মৃত্যু
এরবাকান ২০১১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সময় ১১:৪০ মিনিটে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে আঙ্কারার গুভেন হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।[৪]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
