গাড়োয়াল বিভাগ

ভারতে উত্তরাখণ্ডের প্রশাসনিক বিভাগ

গাড়োয়াল বিভাগ হলো উত্তর ভারতে অবস্থিত উত্তরাখণ্ড রাজ্যের পশ্চিম দিকের জেলাগুলি নিয়ে গঠিত একটি প্রশাসনিক বিভাগ। হিমালয় পর্বতমালা অঞ্চলে অবস্থিত এই বিভাগটির উত্তর দিকে রয়েছে তিব্বত, পূর্ব দিকে রয়েছে কুমায়ূন বিভাগ, দক্ষিণ দিকে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ রাজ্য এবং উত্তর-পশ্চিম দিকে রয়েছে হিমাচল প্রদেশ রাজ্য। বিভাগটিতে যেই জেলাগুলি রয়েছে সেগুলি হল; চামোলি, দেরাদুন, হরিদ্বার, পৌড়ী গাড়োয়াল, রুদ্রপ্রয়াগ, তেহরি গাড়োয়াল এবং উত্তরকাশী। গাড়োয়ালে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী গাড়োয়ালি জাতি এবং তাদের কথিত ভাষা গাড়োয়ালী ভাষা নামে পরিচিত। বিভাগটির প্রশাসনিক কেন্দ্র পৌড়ী শহরে অবস্থিত। বিভাগীয় কমিশনার প্রশাসনিক বিভাগের প্রধান কর্মকর্তা এবং ভারতীয় প্রশাসনিক সার্ভিস অফিসারের একজন ঊর্ধ্ব‌তন। বিভাগীয় প্রধান হওয়ার দরুন তিনি উক্ত বিভাগের সাতটি জেনারেল ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ, যিনি একজন অতিরিক্ত অধীক্ষক এবং একজন জেলা সমাহর্তা দ্বারা সহযোগিতাপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন। বিনোদ শর্মা মহাশয় বর্তমানে গাড়োয়াল বিভাগে নিযুক্ত বিভাগীয় কমিশনার।

উত্তরাখণ্ড রাজ্যের বিভাগ

ইতিহাস

ছোট চার ধাম
কেদারনাথবদ্রীনাথ
গঙ্গোত্রীযমুনোত্রী

পৌরণিক সময়কালে বহু প্রাচীন পুস্তক প্রণয়নকারী মুনি ঋষি ও পন্ডিতদের নিকট গাড়োয়াল হিমালয় ছিল অত্যন্ত প্রিয় স্থান। গাড়োয়ালের ঐতিহাসিক নাম ছিল উত্তরখণ্ড। বিভিন্ন গুহালেখ এবং শিলালেখ থেকে বোঝা যায় যে এটি কোন একসময় মৌর্য সাম্রাজ্যের অংশ ছিল।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

গাড়োয়াল সম্পর্কিত প্রথম বিবরণ এবং গরিমার কথা রয়েছে স্কন্দপুরাণ এবং মহাভারতের বাণপর্বে। স্কন্দপুরাণ এই অঞ্চলের সীমানা এবং পুণ্যত্ব বিচার করে।[১] খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে হিউয়েন সাঙের ভ্রমণ বৃত্তান্তে গাড়োয়ালের উল্লেখ পাওয়া যায়। আদি শঙ্করাচার্যের সঙ্গে এই অঞ্চলের নাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত। খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দীতে তিনি গাড়োয়াল ভ্রমণে আসেন এবং তুষারাবৃত এই পর্বতময় অঞ্চলে তিনি যোশীমঠ প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়াও হিন্দু ধর্মের অন্যতম পবিত্র দুটি স্থান কেদারনাথ এবং বদ্রীনাথের সংস্কার করান।

খ্রিস্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে রাজা অজয় পাল গাড়োয়াল অঞ্চলের ৫২ টি গড় রাজধানী যুক্ত পৃথক জমিদারিকে একত্রিত করে একটি রাজ্য পত্তন ঘটালে গাড়োয়ালের একত্রিত ইতিহাস পর্ব শুরু হয়। পরবর্তী ৩০০ বছর ধরে গাড়োয়াল একটিই রাজ্য ছিল এবং এটি রাজধানী ছিল অলকানন্দা নদীর বামতীরে অবস্থিত শ্রীনগরে। পরে ব্রিটিশরা সহায়তা হিসেবে ঊনবিংশ শতাব্দীতে গোর্খা আগ্রাসনের সময় পৌড়ী এবং দেরাদুন অঞ্চল এই রাজ্যকে সমর্পিত করে।[২]

গাড়োয়ালের সর্বপ্রথম শাসকগোষ্ঠীর ছিলেন কত্যুরী রাজবংশীয়। উত্তরাখণ্ডের গাড়োয়াল এবং কুমায়ূন উভয় অঞ্চলের কত্যুরী রাজারা 'শ্রী বাসদেব গিরিরাজ চক্র চূড়ামণি' উপাধিতে ভূষিত হতেন। গাড়োয়ালে যোশীমঠের কত্যুরী রাজারা তাঁদের সাম্রাজ্য শতদ্রু এবং গণ্ডকী নদী অবধি নিজেদের সাম্রাজ্য বিস্তার করতে সক্ষম হন। তাদের সাম্রাজ্যের মধ্যে যেমন ছিল তুষারাবৃত পর্বতরাজি ঠিক তেমনি দক্ষিণ দিকে ছিল সম্পূর্ণ রোহিলখণ্ড অঞ্চল। জনশ্রুতি অনুসারে যোশীমঠ এর রাজারা মূলত ছিলেন বদ্রীনাথ অঞ্চলের, তারা পরবর্তীকালে পূর্বদিকে আলমোড়া জেলার ‌কত্যুর উপত্যকায় বসবাস করার শুরু করেন এবং কার্তিকেয়পুরে নিজেদের রাজধানী স্থাপন করেন।[১]

কত্যুরীরা খ্রিস্টীয় একাদশ শতাব্দীর অবধি উত্তরাখণ্ডে নিজেদের শাসনাধিপত্য প্রতিষ্ঠিত রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। সাম্রাজ্যের পতনের পরে স্থানীয় ভাবে ছোট ছোট একাধিক ক্ষেত্রে তাদের অস্তিত্ব বজায় ছিল। মোট ৫২ টি পৃথক জমিদারিতে বিভক্ত হয়ে পড়ে গাড়োয়াল। ছোট ছোট রাজত্বের মাঝেই চাঁদপুর গড়ীর পারমার রাজা নিজের প্রভাব অক্ষুণ্ণ রাখতে সক্ষম হন।[১] কনক পাল ছিলেন এই রাজবংশের পূর্বপুরুষ। তার উত্তরসূরি রাজা অজয় পাল এই ছোট ছোট রাজ্যকে একত্রিত করে নিজের রাজত্বের অংশীভূত করেছিলেন।[১] রাজা অজয় পালের এই সফল অভিযানের পর, একাধিক গড়ের রাজাদের অধীশ্বর হওয়ার দরুন রাজ্যটির নাম হয় গাড়োয়াল, বা গড়-বাল। খুব সম্ভবত এই ছোট ছোট রাজ্যগুলির সংযুক্ত করার ফলে তিনি গড়োয়ালা (অর্থাৎ দুর্গের অধিপতি) নামে পরিচিত ছিলেন। সময় অতিবাহিত হওয়ার সাথে সাথে তার রাজ্য গাড়োয়াল নামে পরিচিত হয়।[১]

গাড়োয়াল রাজ্য

গাড়োয়াল দেশীয় রাজ্যের পতাকা

প্রায় ৭০০ বছর পূর্বে রাজপুত রাজা অজয় পাল স্থানীয় ছোটো ছোটো রাজ্যকে একত্রিত করে গাড়োয়াল রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন৷ তিনি এবং তাঁর উত্তরসূরীরা ১৮০৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে গাড়োয়াল এবং পার্শ্ববর্তী তেহরি গাড়োয়ালে রাজত্ব করতেন‌। পরে‌ গোর্খারা এই অঞ্চলে অনুপ্রবেশ করে যথেচ্ছাচার শুরু করলে গাড়োয়ালী রাজারা পাহাড় ছেড়ে তরাই অঞ্চলের পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। পরবর্তী ১২ বছর ধরে গোর্খারা এই দেশ শাসন করেন এবং‌ ব্রিটিশদের ধারাবাহিক অভিযানে ১৮১৪ খ্রিস্টাব্দে গোর্খা যুদ্ধের দ্বারা এই শাসনব্যবস্থার পরিসমাপ্তি ঘটে। অভিযান শেষে গাড়োয়াল এবং কুমায়ূন উভয়ই ব্রিটিশ ভারতের অন্তর্ভুক্ত দুটি ব্রিটিশ জেলায় পরিণত হয় এবং তেহরির জমিদারিত্ব তার পূর্বতন শাসকের উত্তরাধিকারীরা ফেরত পান।

ব্রিটিশ গাড়োয়াল জেলা ছিল পূর্বতন ‌কুমায়ূন বিভাগের অন্তর্গত, যা ছিল যুক্তপ্রদেশের একটি প্রশাসনিক বিভাগ। এটি ৫,৬২৯ মা (১৪,৫৮০ কিমি) অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত ছিল। বৃটিশ-ভারতীয় সংযুক্তির পর গাড়োয়াল উৎপাদন গত ভাবে পূর্বের তুলনায় অধিক উন্নত হয়ে ওঠে। ১৯০১ খ্রিস্টাব্দের জনগণনা অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৪৩৯,৯০০ জন। ভারতীয় সেনাবাহিনীর (৩৯তম গাড়োয়াল রাইফেলস) দুজন ব্যাটেলিয়ানকে এই জেলায় নিযুক্ত থাকতো, যারা জেলার লান্সডাউনে অবস্থিত সেনানিবাস টিরুপুর তদারকি করতো। এখান থেকে খাদ্যশস্য এবং মোটা কাপড় রপ্তানী করা হতো এবং আমদানি করা হতো লবণ বোরাক্স উল এবং বিভিন্ন পশুজাত সম্পদ। জেলার প্রশাসনিক দপ্তর ছিল পৌড়ী শহরে, যদিও শ্রীনগর ছিল এই জেলার বৃহত্তম শহর। কোটদ্বারের মতো এখানেও অযোধ্যা-রোহিলখন্ড রেললাইনের নাজিবাবাদ রেলওয়ে স্টেশন থেকে নিকটে অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার ছিল।

ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে গোর্খারা গাড়োয়াল আক্রমণ করলে গাড়োয়ালের শাসক‌ হৃষীকেশ, হরিদ্বার এবং দেরাদুনের মত সমতল অঞ্চলগুলিতে পলায়ন করেন। খরবুরার যুদ্ধে প্রদ্যুম্ন শাহ নিহত হন। এরপর গাড়োয়ালের শাসকরা রাজ্য পুনরুদ্ধারে ব্রিটিশদের সাহায্য প্রার্থী হন। ৬০% রাজ্য সম্পত্তি ব্রিটিশদের হাতে তুলে দেওয়ার শর্তে ব্রিটিশরা গাড়োয়াল থেকে গোর্খা বিতাড়নে তাদের সাহায্য করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় রাজা নরেন্দ্র শাহ ব্রিটিশদের নিজের সৈন্য এবং বিমানপোত সহ আকাশযান দান করে তাদের সাহায্য করেন। তার এই সাহায্যের জন্য ব্রিটিশ সরকার তাঁকে মহারাজা উপাধি দেয় এবং তাকে অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়াতে নাইট কমান্ডার হিসেবে নিয়োগ করেন। সর্বসম্মতিতে তিনি স্যার মহারাজা নরেন্দ্র শাহ নাইট কমান্ডার স্টেট অফব ইন্ডিয়া নামে সম্মানিত হন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

ভূগোল

ভারতের দ্বিতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ নন্দাদেবী পর্বত
বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান পুষ্প উপত্যকা জাতীয় উদ্যান

পুরো অঞ্চলটাই মোটামুটিভাবে মাঝে মাঝে ছোটো নদী উপত্যকা দ্বারা বিচ্ছিন্ন বিভিন্ন অভিমুখে অবস্থিত পাহাড়ে ঘেরা ভূপ্রকৃতি৷ উপত্যকায় পাহাড়ের ঢাল কিছুক্ষেত্রে অধিক খাঁড়াই৷ পার্বত্য অঞ্চলের দক্ষিণের ঢাল এবং রোহিলখণ্ডের উর্বর ভূমির মধ্যবর্তী জলহীন ঊষর অরণ্য এই বিভাগের একমাত্র সমভূমি অঞ্চল৷ উচ্চতর শৃঙ্গগুলি রয়েছে পূর্বদিকে চামোলি জেলায়, যার মধ্যে নন্দাদেবী অন্যতম৷

  • নন্দাদেবী ৭,৮১৬ মি (২৫,৬৪৩ ফু),
  • কামেট ৭,৭৫৬ মি (২৫,৪৪৬ ফু),
  • চৌখাম্বা ৭,১৩৮ মি (২৩,৪১৯ ফু),
  • ত্রিশূল ৭,১২০ মি (২৩,৩৬০ ফু),
  • দুনগিরি ৭,০৬৬ মি (২৩,১৮২ ফু),
  • কেদারনাথ ৬,৯৪০ মি (২২,৭৬৯ ফু).

গঙ্গার অন্যতম উপনদী অলকানন্দা গাড়োয়ালের অন্যতম প্রধান নদী৷ দেবপ্রয়াগ|দেবপ্রয়াগের নিকট অলকানন্দা ভাগীরথীর সাথে মিলিত হয়৷

২০১৩ খ্রিস্টাব্দের জুন মাসে বহুদিন ব্যাপী হরপাবানে গাড়োয়ালে বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয় ও ৫,০০০ এর অধিক মৃত্যু হয়৷[৩] ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে উত্তর ভারতের বন্যা পরিস্থিতি, ২০১৩ ছিলো অন্যতম ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ৷

ধনোল্টি থেকে নেওয়া গাড়োয়াল হিমালয়ের দৃশ্য

ভাষা

গাড়োয়ালের প্রধান ভাষা গাড়োয়ালী, যা ২.৩ নিযুত (২৩ লক্ষ) লোকের মাতৃভাষা, যদিও হিন্দির সাথে দোভাষী বহুজন ২০১১ খ্রিস্টাব্দের জনগণনায় নিজেদের হিন্দিভাষীরূপে চিহ্নিত করেছেন৷ দক্ষিণে হরিদ্বারদেরাদুন জেলা ব্যতীত বাকী পাঁচটি জেলায় গাড়োয়ালী ভাষীরা একক সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং জেলাদুটিতে হিন্দি ভাষীরা সংখ্যাগরিষ্ঠ৷ গাড়োয়ালের প্রায় ২৮.৫ লক্ষ লোক নিজেদের হিন্দিভাষী বলে চিহ্নিত করেছেন৷ হরিদ্বার ও দেরাদুন জেলায় বাস করেন আড়াশ লক্ষের অধিক উর্দুভাষী এবং দেরাদুন জেলার জৌনসার বাওর অঞ্চলে বাস করেন সাড়ে তের লক্ষ জৌনসারী ভাষী৷ এছাড়া এখানে থাকেন ছিয়াশি হাজার নেপালি ভাষী ও ছিয়াত্তর হাজার পাঞ্জাবি ভাষী৷[৪] উত্তরকাশী জেলার উত্তর পশ্চিম দিকে বসবাস করেন মহসু পাহাড়ী ও চীনা তিব্বতি ভাষাগোষ্ঠীর জাদ ভাষী এবং চামোলি জেলায় বাস করেন রংপো ভাষীরা৷[৫]

গাড়োয়াল বিভাগ: ২০১১ ভারতের জনগণনা অনুসারে বিভিন্ন মাতৃভাষীর সংখ্যা[৪]
মাতৃভাষা কোডমাতৃভাষাজেলাগাড়োয়াল বিভাগ
উত্তরকাশীচামোলিরুদ্রপ্রয়াগতেহরি গাড়োয়ালদেরাদুনপৌড়ী গাড়োয়ালহরিদ্বারমোট মাতৃভাষীশতাংশ
০০২০০৭বাংলা৮৩৯৪৭২১০২৮১৩৯,২৫৮৪৩৫৩,৭০৮১৫,৬২৭০.৩%
০০৪০০১ডোগরি১১১১২৮৩৯১,৫৪৯১,০০৪২৩৯৩,০৭৪০.১%
০০৬১০২ভোজপুরি১,১২৮১,৩৪৮৩৭১৩,৪২৭১৪,৮০৫১,০২০৩,২০১২৫,৩০০০.৪%
০০৬১৯৫গাড়োয়ালী২৬৬,৬২১৩৫০,৬৬৭২২৮,৯১৬৫৬০,০২০২৮৫,৫৬৩৫৭২,৭৯২১৪,৬৩৮২,২৭৯,২১৭৩৮.৯%
০০৬২০৭গুর্জরী৩৯৬০৮২০৮২,৩২৯৩,১৮৫০.১%
০০৬২৪০হিন্দি২৪,০৩৫১৯,৯৫৬১০,১৬৭৩৭,০৯২১,০১৪,৩৬৩৯১,৩৬০১,৬৪৯,৫২৯২,৮৪৬,৫০২৪৮.৬%
০০৬২৬৫জৌনসারী৩,০৬৬৫৯২২৬,০৪৬১২৬,০৯৮১২৬৮৮১৩৫,৫০৫২.৩%
০০৬৩৪০কুমায়ূনী৪২৫৩,৭১৯১৭২৮৬১১৮,৫৯৭৪,৬৪৫১,৮০৫৩০,২২৪০.৫%
০০৬৪৩৯পাহাড়ী৭,১৯০৯৫২৫০৫,১৯৯২১৪১৭১৩,১৮১০.২%
০১৩০৭১মারাঠি৪৮৮২০৬১৮১৫৯২,৭৪৭১০৫৯৬৪৪,৬৮৭০.১%
০১৪০১১নেপালি৭,১৬২৫,৩৯৪১,৪৪৪৫,৮৭৬৫৬,২৮১৮,২৮৯১,০৫৫৮৫,৫০১১.৫%
০১৬০৩৮পাঞ্জাবি৯৫৮৪৩৩৮৩৫৪১৫৬,৯২৭১,৩৭৭১৫,৫৭০৭৫,৮৮৯১.৩%
০২২০১৫উর্দু১,৩১৭৫৬৩১৫৫৬২২৬৪,৭৬২২,৮৬০১৮২,৫৩৬২৫২,৮১৫৪.৩%
০৩১০০১জাদ (ভোটিয়া)১,১২৪৬,২০১২৮৬১৬১০৭,৬৪১০.১%
০৫৩০০৫গোজরি৪০৭৫০৮৬,২৭০৭,১৮৬০.১%
১১৫০০৮তিব্বতি২০৯,৮৯২১৬৯,৯৫০০.২%
অন্যান্য১৫,৬০২২,৩১৯৮১৩৩,১৭১২৯,৩৬২২,৪৯৭৮,০৪৭৬১,৮১১১.১%
মোট৩৩০,০৮৬৩৯১,৬০৫২৪২,২৮৫৬১৮,৯৩১১,৬৯৬,৬৯৪৬৮৭,২৭১১,৮৯০,৪২২৫,৮৫৭,২৯৪১০০.০%

তথ্যসূত্র

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী