ইক জুনুন (পেইন্ট ইট রেড)

২০১১ সালের হিন্দি চলচ্চিত্র সংগীত

"ইক জুনুন (পেইন্ট ইট রেড)" (হিন্দি: इक जूनून; বাংলা: একটি আবেগ) ২০১১ সালে সুরকার ত্রয়ী শঙ্কর-এহসান-লায়ের সৃষ্ট হিন্দি চলচ্চিত্র জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা চলচ্চিত্রের একটি সঙ্গীত। এই সঙ্গীত বা গানটির কথা লিখেছেন জাভেদ আখতার ও পরিবেশনা করেছেন ক্লিনটন সেরেজো, বিশাল দাদলানি এবং আলিশা মেন্দোনসা।[১] প্রকাশের সাথে সাথে গানটি তাৎক্ষণিক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ২০১১ সালে চতুর্থ মিরচি সঙ্গীত পুরস্কারের 'সেরা গানের রেকর্ডিং' বিভাগে পুরস্কারের জন্য গানটি মনোনীত হয়।

"ইক জুনুন (পেইন্ট ইট রেড)"
ইক জুনুন সঙ্গীত ভিডিও'র প্রচ্ছদ
জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা অ্যালবাম থেকে
শঙ্কর-এহসান-লায় (সঙ্গীত পরিচালক)
শঙ্কর মহাদেবন, বিশাল দাদলানি, এহসান নুরানী, আলিশা মেন্দোনসা, ক্লিন্টন সেরেজো, গুলরাজ সিং (গায়কদল) কর্তৃক সঙ্গীত
মুক্তিপ্রাপ্ত৮ জুন ২০১১
বিন্যাসকমপ্যাক্ট ডিস্ক একক
রেকর্ডকৃত২০১১
স্থানমুম্বাই, ভারত
ধারাচলচ্চিত্র সঙ্গীত, ভারতীয় পপ
দৈর্ঘ্য০৫:০০
লেবেলটি সিরিজ
লেখকজাভেদ আখতার
প্রযোজকফারহান আখতার
রিতেশ সিধ্বানি
বহিঃস্থ ভিডিও
video icon ইউটিউবে "ইক জুনুন"

পটভূমি

জিন্দেগি না মিলিগি দোবারা চলচ্চিত্রের পরিচালক জোয়া আখতার একটি নির্দিষ্ট মুহূর্তে নিজেকে হারিয়ে ফেলা'র বিষয় নিয়ে 'অ্যাম্বিয়েন্ট হাউজ' বা 'এসিড রক' ও 'হাউজ রক'-এর সমন্বয়ে একটি সঙ্গীত নির্মাণ করতে শঙ্কর-এহসান-লয়কে অনুরোধ করেছিলেন। চলচ্চিত্রে গানটি ভালভাবে মানিয়ে নেয়ার জন্য তারা গানটির সুর ও সঙ্গীত আয়জনের সময় এই সঙ্গীতে পপ ঘরানার সুর মিশ্রণ করেছিলেন। রোবোটিক কণ্ঠ দেয়ার জন্য এই সঙ্গীতে ডিকোডার ব্যবহৃত হয়েছিল।[২] ২৭ মে ২০১১ তারিখে এই গানের প্রোমো মুক্তি পায়।[৩][৩]

চলচ্চিত্রায়ন

স্পেনের ভ্যালেন্সিয়ার বুনল শহরে গানের চিত্রায়ণ করা হয়েছে। গানের জন্য স্পেনের প্রচলিত লা তোমাতিনা উৎসবের একটি নতুন চিত্রায়ণ করা হয়েছিল। উৎসবের দৃশ্য ধারণের জন্য পর্তুগাল থেকে ১ কোটি রূপি মূল্যের প্রায় ১৬ টন টমেটো আনা হয়েছিল। গানে হৃতিক রোশন, অভয় দেওল, ফারহান আখতার, ক্যাটরিনা কাইফ এবং আরিয়াদনা ক্যাব্রোলের অভিনয় করেছেন।[৪][৫] প্রতিটি দৃশ্য ধারণের পর অভিনেতাদের গরম জল দিয়ে নিজেকে পরিষ্কার করতে হয়েছিল। পরে তারা সবাই এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েছিল যে, তারা কয়েক সপ্তাহ ধরে টমেটোযুক্ত কোন খাবার খেতে পারেনি।[২]

অভ্যর্থনা ও স্বীকৃতি

বলিউড হাঙ্গামার এক বর্ণনায় এই সঙ্গীতের দৃশ্যসমূহ ও শব্দাবলী সূক্ষ্ম "মস্তি, আনন্দ ও শক্তি দিয়ে পরিপূর্ণ" বলা হয়েছে।[৬] রেডিফ-এর এক পর্যালোচনায় গানটি "এক উত্তেজনাপূর্ণ ছন্দ এবং ন্যূনতম পরিবেশের সাথে মুগ্ধকর অবস্থা তৈরি করে, যা অপ্রতিরোধ্য"-মন্তব্য করা হয়েছে।[৭]

গানটি তাৎক্ষণিক জনপ্রিয় হয় এবং সঙ্গীত তালিকাগুলির শীর্ষস্থান দখল করে।, মুক্তির প্রথম সপ্তাহে গানটি রেডিও মিরচির শীর্ষ ২০ জনপ্রিয় গানের তালিকায় প্রথম স্থান নিয়ে নেয়। [৮] দ্বিতীয় সপ্তাহে দ্বিতীয় স্থানে ও তৃতীয় সপ্তাহে পুনরায় শীর্ষস্থানে ফিরে আসে।[৯] মুক্তির দিন প্ল্যানেট বলিউড-এর তালিকার ৬ নম্বরে প্রবেশ করে[১০] এবং এক সপ্তাহ পরে চতুর্থ স্থানে উঠে আসে। [১১] বিবিসি এশিয়ান চার্টে, গানটি প্রথম সপ্তাহে ৪০ নম্বরে আত্মপ্রকাশ করে।[১২] এবং ৬ সপ্তাহের মধ্যে সপ্তম স্থানে উঠে আসে।[১৩] ২০১১ সালে চতুর্থ মিরচি সঙ্গীত পুরষ্কারের 'সেরা গানের রেকর্ডিং' বিভাগে পুরষ্কারের জন্য গানটি মনোনীত হয়।[১৪]

বছরপুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানবিভাগফলাফলসূত্র
২০১১৪র্থ মিরচি সংগীত পুরস্কারসেরা গানের রেকর্ডিংমনোনীত[১৪]

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী