ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন (UCL) হচ্ছে লন্ডনে অবস্থিত একটি পাবলিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ফেডারেল লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় এর একটি অন্যতম প্রাচীন কলেজ। তালিকাভুক্তি অনুযায়ী এটি যুক্তরাজ্যের সব থেকে বড় স্নাতকোত্তর প্রতিষ্ঠান,[৫] এবং পৃথিবীর বহুবিষয়ে অগ্রগামী গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি।[৬][৭][৮][৯]

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন
নীতিবাক্যCuncti adsint meritaeque expectent praemia palmae (Latin)
বাংলায় নীতিবাক্য
Let all come who by merit deserve the most reward
ধরনসরকারি
স্থাপিত১৮২৬
আচার্যHRH The Princess Royal (University of London)
প্রাধ্যক্ষProf. Malcolm Grant
Chairman of the CouncilSir Stephen Wall[১]
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ
১০,০৯৭ (2012 average)[২]
শিক্ষার্থী24,680[৩]
স্নাতক১৩,৪০৫[৩]
স্নাতকোত্তর১১,২৭৫[৩]
অবস্থান
লন্ডন
VisitorLord Dyson, Master of the Rolls ex officio[৪]
পোশাকের রঙ
           
অধিভুক্তি
তালিকা
ওয়েবসাইটucl.ac.uk
মানচিত্র

এটি ১৮২৬ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠিত হয়, এটির প্রতিষ্ঠাতা জেরমি বেনথাম এর মৌলবাদী বিশ্বাসে উদ্বোধ হয়ে। ইউসিএল হচ্ছে লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠান, এবং ইংল্যান্ডের প্রথম প্রতিষ্ঠান যেখানে জাতপ্রথা নির্বিশেষে সকল ধর্মের শিক্ষানুরাগী ভর্তির সুযোগ পায়।[১০] ইউসিএল এমনকি ইংল্যান্ডের সবচেয়ে পুরনো তৃতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিযোগিতা করছে[note ১] এবং নারী শিক্ষার্থীদের সর্ব প্রথম ভর্তির সুযোগ দেয়।[note ২]

ইতিহাস

১৮২৬ থেকে ১৮৩৬– লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়

থমাস হস্মার শেফার্ডের তুলিতে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রাকাশিত হয় ১৮২৭-১৮২৮ (বর্তমান প্রধান বিল্ডিং)

ইউসিএল ১১ ফেব্রুয়ারি ১৮২৬ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা অক্সফোর্ড এবং ক্যামব্রিজের ধর্মীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিকল্প হিসেবে ধর্ম নিরপেক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।[১১][১২] লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন লিউনারড হরনার, কোন ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার যিনি কোন প্রথম বিজ্ঞানী ছিলেন।[১৩]

হেনরি টঙ্কস' ১৯২৩, UCL-এর চার প্রতিষ্ঠাতা

সর্বসম্মতভাবে বিশ্বাস করা ইউসিএলের প্রতিষ্ঠাতা দার্শনিক জেরমি বেনথাম হওয়া স্বত্বেও, ডিসেম্বর ১৮২৬ থেকে ১৮৩০ সালের মধ্যে ১০০ পাউন্ড মূল্যের নয়টি কিস্তি ক্রয়ে শেয়ার নাম্বার ৬৩৩ (share No.633)-এ তার খুব কমই হস্তক্ষেপ ছিল। ১৮২৮ সালে, তিনি তার এক বন্ধুকে পরিষদে মনোনয়ন দেন, এবং ১৮২৭ সালে তার শিষ্য জন বাউরিংকে ইংরেজি বা ইতিহাস বিভাগের প্রথম অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ দিতে পদক্ষেপ নেন, কিন্তু উভয় ক্ষেত্রে তার প্রার্থীরা অকৃতকার্য হন।[১৪] এটা ধারণা করা হয় যে তার চিন্তাধারা প্রভাবশালী ছিল, কিন্তু তিনি নিজ থেকে খুব কমই কাজ করেছেন। যাইহোক, বেনথামকে বর্তমানে ইউসিএল এর "আধ্যাত্মিকতার জনক" হিসেবে গণ্য করা হয়, যেহেতু শিক্ষা এবং সমাজের জন্য তার মৌলিক চিন্তাধারা উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠায় অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল, বিশেষকরে স্কটঅধিবাসী জেমস মিল (১৭৭৩–১৮৩৬) এবং Henry Brougham (১৭৭৮–১৮৬৮) কে।[১৫]

কৃতি শিক্ষার্থী

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব

কমপক্ষে ২৯ ইউসিএল সদস্য এবং শিক্ষার্থীকে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করে হয়েছে, (যাদের মধ্যে ১৮ জন ফিজিওলজি ও মেডিসিন বিভাগের), তিন জন ফিল্ড মেডেল অর্জন করেছেন।[১৬][১৭]

তথ্যসূত্র


উদ্ধৃতি ত্রুটি: "note" নামক গ্রুপের জন্য <ref> ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="note"/> ট্যাগ পাওয়া যায়নি

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী