Ahmed Godane (May 2009 – Dec 2010; Dec 2011 –) Ibrahim Haji Jama Mee'aad (Dec 2010 – Dec 2011) Sheikh Mukhtar Robow (May 2008 – May 2009) Aden Hashi Farah (2002 – May 2008)
Clans/Tribes:
Multi-ethnic
Headquarters:
Kismayo (22 August 2008 - 29 September 2012) Jilib (29 September 2012 -)
আল-শাবাব (আরবি: حركة الشباب المجاهدين); (সোমালি:Xarakada Mujaahidiinta Alshabaab; জারাকাদা মুজাহিদিন্তা আল শাবাব মুজাহিদিন) পুরো নাম হরকাত আল শাবাব আল মুজাহিদিন। সংক্ষেপে আল-শাবাব নামেই পরিচিত। এতে অনেক বিদেশি যোদ্ধা আছে বলে ধারণা করা হয়। এরা সরাসরি আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত।[১]
উৎপত্তি
এক সময়কার সোমালিয়ার রাজধানী-সহ বৃহদাংশ নিয়ন্ত্রণকারী শক্তি ইসলামিক কৌর্টস ইউনিয়ন থেকে ভেঙ্গে এসে গড়ে উঠেছে আল-শাবাব - যার অর্থ হচ্ছে তারুণ্য।[২]
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
Map showing territorial gains made by al-Shabaab from January 31, 2009 to December 2010; the period when a civil war against the Transitional Federal Government commenced
আল-শাবাব নেতৃত্বাধীন ইসলামপন্থিরা সোমালিয়ায় ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠা করার লক্ষে জাতিসংঘ সমর্থিত সরকার ও পশ্চিমা বিশ্বের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।[৩][৪] শরিয়া আইন মেনে চলে তারা।।[৫]
অর্থ প্রাপ্তি
দস্যুবৃত্তির মাধ্যমে আল-শাবাব তহবিল সংগ্রহ ও সম্পদ আহরণ করে। অনেক সময় জলদস্যু দলের সদস্য সংগ্রহ হয় শাবাব থেকে। ২০ শতাংশের ওপরে জলদস্যু এই জঙ্গি গোষ্ঠীর।[৫]
ইতিহাস
২০০১ সালে গঠিত হয় আল-শাবাব। ২০০৬ সালে সোমালিয়ার সরকারি বাহিনী ও ইথিওপীয়ান বাহিনীর আক্রমণে ইসলামিক কৌর্টের হটে যাবার পর থেকে আল-শাবাব নতুন শক্তি হিসেবে তার প্রভাব বাড়াতে থাকে।[২]
হামলা
পশ্চিমা দেশগুলোতে আল-শাবাব হামলা চালিয়েছে বিভিন্ন সময়ে। ২০১১ সালের মে মাসের হিসেব অনুযায়ী এই বাহিনীতে রয়েছে ১৪ হাজার ৪২৬ জন জঙ্গি।[৫]