আলিফুশি
আলিফুশি (ধিবেহী: އަލިފުށި) হলো মালদ্বীপের রা আতল নামক প্রশাসাসনিক বিভাগের বসতিপূর্ণ একটি দ্বীপ।
আলিফুশি | |
---|---|
জনবসতিপূর্ণ দ্বীপ | |
আলিফুশি (ডানে) এবং এথথিঙ্গিলি | |
মালদ্বীপে | |
স্থানাঙ্ক: ৫°৫৮′০০″ উত্তর ৭২°৫৭′১৫″ পূর্ব / ৫.৯৬৬৬৭° উত্তর ৭২.৯৫৪১৭° পূর্ব | |
দেশ | মালদ্বীপ |
প্রশাসনিক এটল | রা এটল |
মালে থেকে দূরত্ব | ২০৭.৪৩ কিমি (১২৮.৮৯ মা) |
আয়তন | |
• মোট | ০.৩১ বর্গকিমি (০.১২ বর্গমাইল) |
মাত্রা | |
• দৈর্ঘ্য | ০.৯৫০ কিলোমিটার (০.৫৯০ মাইল) |
• প্রস্থ | ০.৭৫০ কিলোমিটার (০.৪৬৬ মাইল) |
জনসংখ্যা [১] | |
• মোট | ২,৭০০ |
• জনঘনত্ব | ৮,৭০০/বর্গকিমি (২৩,০০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | এমএসটি (ইউটিসি+০৫:০০) |
ইতিহাস
পওয়েল দ্বীপপুঞ্জ
লেফটেন্যান্ট এফ,এফ, পওয়েল ১৮৩৪-৩৬ সালের মধ্যবর্তী সময়ে মালদ্বীপের প্রবালপ্রাচীরে হওয়া জরিপে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার নামানুসারে ক্যাপ্টেন রবার্ট মোর্সবি আলিফুশি এবং এত্থিঙ্গিলি দ্বীপদ্বয়ের নামকরণ করেন পওয়েল দ্বীপপুঞ্জ। পওয়েল পরবর্তীতে ক্যাপ্টেন পদে পদন্নোতি পেয়ে সিলনের উত্তর-পশ্চিম উপকূলে জরিপের কাজে যান।[২]
ভূগোল
আলিফুশি এবং এত্থিঙ্গিলি ( নৌবিভাগের তালিকা অনুসারে পাওয়েল দ্বীপপুঞ্জ) দ্বীপপুঞ্জ একটি বিচ্ছিন্ন শিলার উপর, যা গভীর জলে পরিবেষ্টিত এবং প্রধান উত্তর মালহস্মাদুলহু প্রবাল্প্রাচীরের উত্তর প্রান্তের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে।
আলিফুশি রাজধানী মালে হতে ২০৭.৪৩ কিলোমিটার (১২৯ মাইল; ১১২ নটিক্যাল মাইল) উত্তরে অবস্থিত।[৩]
জনসংখ্যা
বছর | জন. | ±% |
---|---|---|
২০০৬ | ১,৯৭৪ | — |
২০১৪ | ১,৫৭৮ | −২০.১% |
২০০৬-২০১৪: জনশুমারি উৎস: [৪] |
২০০৬ সালে আলিফুশি দ্বীপে জনসংখ্যা ১৯৭৪ (এক হাজার নয়শত চুয়াত্তর) হলেও ২০১৪ সালে তা ২০.১ শতাংশ হ্রাস পেয়ে জনসংখ্যা ১৫৭৮ (এক হাজার পাঁচশত আটাত্তর)- এ নেমে আসে।
অর্থনীতি
এই দ্বীপটি তার কাঠমিস্ত্রি এবং নৌকা নির্মাতাদের জন্য বিখ্যাত।