চট্টগ্রাম–কাপ্তাই মহাসড়ক
সরঞ্জাম
সাধারণ
মুদ্রণ/রপ্তানি
অন্যান্য প্রকল্পে
আঞ্চলিক সড়ক ১৬৩ | ||||
---|---|---|---|---|
চট্টগ্রাম–কাপ্তাই মহাসড়ক | ||||
![]() রাঙ্গুনিয়ায় চট্টগ্রাম–কাপ্তাই মহাসড়ক | ||||
পথের তথ্য | ||||
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক রক্ষণাবেক্ষণকৃত | ||||
দৈর্ঘ্য | ৫২ কিমি (৩২ মা) | |||
অস্তিত্বকাল | ১৯৬৩–বর্তমান | |||
প্রধান সংযোগস্থল | ||||
পশ্চিম প্রান্ত: | চান্দগাঁও, চট্টগ্রাম জেলা | |||
পূর্ব প্রান্ত: | কাপ্তাই, রাঙামাটি জেলা | |||
অবস্থান | ||||
প্রধান শহর | চট্টগ্রাম, রাঙ্গুনিয়া, নোয়াপাড়া, কাপ্তাই | |||
মহাসড়ক ব্যবস্থা | ||||
|
চট্টগ্রাম–কাপ্তাই মহাসড়ক বা কাপ্তাই সড়ক হল ৫২ কিমি (৩২ মা) বিশিষ্ট একটি আঞ্চলিক মহাসড়ক। এটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগে অবস্থিত। এই মহাসড়ক চট্টগ্রাম জেলার চট্টগ্রাম, হাটহাজারী উপজেলা, রাউজান উপজেলা ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাই পর্যন্ত গেছে। অন্তত ৯০ লাখ যাত্রী এই মহাসড়ক ব্যবহার করে।[১]
১৯৬৩ সালে কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের সময় চট্টগ্রাম থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ পরিবহনের জন্য এই সড়ক নির্মাণ করা হয়। তখন এর দৈর্ঘ্য ৪৯ কিলোমিটার ছিল। সড়কটির জন্য ১৫ দশমিক ২৫ মিটার চওড়া জমি অধিগ্রহণ করা হলেও সে সময় ৬ মিটার চওড়া করে সড়কটি নির্মাণ করা হয়।[২] ১৯৬২ সালে মহাসড়ক এলাকায় প্রথম বাস পরিবহন সেবা চালু হয়। পরে নবনির্মিত সড়কে লোকাল বাস পরিবহন সেবাও চালু করা হয়। কিন্তু ২০০৯ সালে সেখানে লোকাল বাস পরিবহন পরিষেবা বন্ধ হয়ে যায়। ২০২৩ সালে বহদ্দারহাট থেকে কাপ্তাই এই সড়কে লোকাল বাস পরিবহন পরিষেবা পুনরায় চালু করা হয়।[৩] এই মহাসড়ক একটি বিপজ্জনক দুর্ঘটনাপ্রবণ সড়ক।[৪]
গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় মহাসড়ক | |
---|---|
অন্যান্য জাতীয় মহাসড়ক | |
আঞ্চলিক মহাসড়ক |
|
জেলা সড়ক |
|