আব্দুল কাবির

আফগান রাজনীতিবিদ

মৌলভি মোহাম্মদ আবদুল কবীর তালেবান সংগঠনের নেতৃত্বের একজন সিনিয়র সদস্য [২] এবং ৪ অক্টোবর ২০২১ সাল থেকে আফগানিস্তানের আবদুল গনি বারাদার এবং আবদুল সালাম হানাফির পাশাপাশি একজন ভারপ্রাপ্ত তৃতীয় উপ-প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। [৩] [৪] তিনি এর আগে ১৬ এপ্রিল ২০০১ থেকে ১৩ নভেম্বর ২০০১ পর্যন্ত আফগানিস্তানের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন । [৫] [৬] [৭]

আব্দুল কবীর
আফগানিস্তানের রাজনৈতিক বিষয়ক তৃতীয় উপ-প্রধানমন্ত্রী
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
৪ অক্টোবর ২০২১
সাথে ছিলেন আব্দুল গনি বারাদার এবং
আব্দুল সালাম হানাফি
প্রধানমন্ত্রীহিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা
নেতাআমিরুল মুমিনিন হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা
পূর্বসূরীঅবস্থান প্রতিষ্ঠিত
আফগানিস্তানের নেতৃত্ব পরিষদ এর সদস্য
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
মে ২০০২ [১]
পূর্বসূরীঅবস্থান প্রতিষ্ঠিত
ভারপ্রাপ্ত আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
১৬ এপ্রিল ২০০১ – ১৩ নভেম্বর ২০০১
ডেপুটিহিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা
নেতা মোহাম্মদ ওমর
পূর্বসূরীমোহাম্মদ রাব্বানী
উত্তরসূরীহাসান আখুন্দ (ভারপ্রাপ্ত, ২০২১)
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৯৫৮/১৯৬৩ (বয়স ৫৮-৬৪)
পাকতিয়া, আফগানিস্তান
জাতীয়তা আফগান
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতাতালিবান

জাতিসংঘ এই বিষয়ে রিপোর্ট করেছিলেন যে, তিনি তালেবানের মন্ত্রী পরিষদের দায়িত্বে দ্বিতীয় ডেপুটি ছিলেন; নানগারহার প্রদেশের গভর্নর; এবং পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলের প্রধান। জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে কবীরআফগানিস্তানের পাকতিয়ায় ১৯৫৮ থেকে ১৯৬৩ সালের মধ্যে জন্মগ্রহন করেন এবং তিনি জাদরান উপজাতি থেকে এসেছিলেন। জাতিসংঘের মতে কবীর পূর্ব আফগানিস্তান থেকে মার্কিন বাহিনীকে সরানোর জন্য জিহাদী অভিযানে সক্রিয় ভুমিকা পালন করেছেন।

কর্মজীবন

২০০২ সালের এপ্রিল মাসে, আব্দুল রাজ্জাক অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে বলেছিলেন যে কবীর আহমেদ খদরের সাথে নানগারহার থেকে পাক্তিয়ায় পালিয়ে গেছে বলে তার বিশ্বাস। [৮]

চীনা সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, ২০০৫ সালের ১৬ জুলাই পাকিস্তানের নওশেরায় আবদুল কবীরকে আটক করা হয়। [৯] [১০] আবদুল কবীরের সাথে তার ভাই আব্দুল আজিজ, মোল্লা আব্দুল কাদির, মোল্লা আব্দুল হক এবং তালেবান নেতৃত্বের মত পাঁচজন নামহীন সদস্যও ছিলেন।

১৯ জুলাই, ২০০৬ তারিখে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান রসকো জি. বার্টলেট আব্দুল কবীরকে প্রাক্তন সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী হিসাবে তালিকাভুক্ত করেছিলেন যাকে মার্কিন সরকার আর হুমকি বলে মনে করে না। [১১]

এই প্রতিবেদন সত্ত্বেও, এশিয়া টাইমসে উদ্ধৃত গোয়েন্দা কর্মকর্তারা ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, কবীর এবং অন্যান্য সিনিয়র তালিবান নেতারা ২০০৭ সালের রমজান মাসের সময়ে পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে ছিলেন, তিনি সে সময়ে দক্ষিণ-পূর্ব আফগানিস্তানে মার্কিনীদের উপর একটি আক্রমণের পরিকল্পনা করেছিলেন। [১২]

২০০৭ সালের ২১ শে অক্টোবর, সিনহুয়া দৈনিক আফগানিস্তানের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে উদ্ধৃত করে জানায় যে আব্দুল কবীরকে নানগারহার, লাঘমান, কুনার এবং নূরিস্তান প্রদেশে সে সময়ে কমান্ডার নিযুক্ত করা হয়েছিল। [১৩]

২০১০ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল যে মোল্লা বারাদারের কাছ থেকে প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্যের কারণে কবীরকে পাকিস্তানে আটক করা হয়েছিল, যা নিজেই এই মাসের শুরুতে হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল। পরে মুক্তি পায় কবীর। [১৪] [১৫] [১৬]

তথ্যসূত্র

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী