আনোয়ারা উপজেলা

চট্টগ্রাম জেলার একটি উপজেলা

আনোয়ারা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা

আনোয়ারা
উপজেলা
মানচিত্রে আনোয়ারা উপজেলা
মানচিত্রে আনোয়ারা উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২২°১৩′১৬″ উত্তর ৯১°৫৪′৪৩″ পূর্ব / ২২.২২১১১° উত্তর ৯১.৯১১৯৪° পূর্ব / 22.22111; 91.91194 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগচট্টগ্রাম বিভাগ
জেলাচট্টগ্রাম জেলা
প্রতিষ্ঠাকাল১৮৭৬
সংসদীয় আসন২৯০ চট্টগ্রাম-১৩
সরকার
 • সংসদ সদস্যসাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ)
আয়তন
 • মোট১৬৪.১০ বর্গকিমি (৬৩.৩৬ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট২,৫৯,০২২
 • জনঘনত্ব১,৬০০/বর্গকিমি (৪,১০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৫১.৯%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৪৩৭৬ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
২০ ১৫ ০৪
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

অবস্থান ও আয়তন

আনোয়ারা উপজেলার মোট আয়তন ১৬৪.১০ বর্গ কিলোমিটার (৪০,৫৫১ একর)।[২] ২২°০৭´ থেকে ২২°১৬´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৪৯´ থেকে ৯১°৫৮´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে চট্টগ্রাম মহানগরীর বিপরীতে কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ-পূর্ব পাশে ও বঙ্গোপসাগরের উপকূলে আনোয়ারা উপজেলার অবস্থান।[৩] চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব ২৪ কিলোমিটার।[৪] এ উপজেলার উত্তরে পটিয়া উপজেলা, দক্ষিণে বাঁশখালী উপজেলা, পূর্বে চন্দনাইশ উপজেলা, পশ্চিমে চট্টগ্রাম বন্দর থানাবঙ্গোপসাগর

নামকরণ ও ইতিহাস

দেয়াঙ -এর সামন্ত রাজা আনোপোড়মের নামানুসারে ‘আনোয়ারা’ নামের উৎপত্তি হয়েছে। ১৫৯৩ সালে আরাকান রাজা মেঙ পলৌঙ (মুসলিম নাম -সেকান্দার শাহ্) মৃত্যুবরণ করলে তার বড় ছেলে মেঙ রাজ্যাগী (মুসলিম নাম - সলিম শাহ্) আরাকানের রাজা হন। তার শাসনামলে ১৬০৩ সালে দেয়াঙ -এর সামন্ত রাজা হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তারই আপন ভাই আনাপোড়ম। কেন্দ্রীয় রাজার অবাধ্যতার কারণে আরাকানের রাজা আশি হাজার সৈন্য ও সাত হাজার রণহস্তির এক বিশাল বাহিনী নিয়ে সামন্ত রাজা আনাপড়োম -এর সামন্ত রাজ্য দেয়াঙ আক্রমণ করেন। উভয়পক্ষে ঘোরতর যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধে রাজা আনাপোড়ম নিজেও গুরুতর আহত হন এবং উভয়পক্ষের বিপুল সংখ্যক লোক হতাহত হয়। আরাকান বাহিনীর তীব্র আক্রমণের মুখে আনাপোড়ম স্ত্রী, পুত্র, বোন অরুন্ধতীসহ পর্তুগীজ সেনাপতি গঞ্জালিশের সাথে প্রচুর ধন সম্পদ নিয়ে পর্তুগীজ যুদ্ধজাহাজ-যোগে সন্দ্বীপে পালিয়ে যান। এর কিছুদিন পর আনাপোড়ম সন্দ্বীপে মারা যান। আনাপোড়মের ধ্বংসস্তুপ রাজ কার্যালয়কে কেন্দ্র করে ঐ এলাকাটি আনাপোড়া নামে পরিচিত হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে এ এলাকা আনাপোড়া, আনোপাড়া, আন্‌ওয়ারা, আনোওয়ারা এবং সর্বশেষ আনোয়ারা নামে পরিচিতি লাভ করে।[৫]

প্রশাসনিক এলাকা

১৮৭৬ সালে আনোয়ারা থানা গঠিত এবং ১৯৮৩ সালে আনোয়ারা থানাকে উপজেলায় রূপান্তরিত করা হয়। এ উপজেলায় ১১টি ইউনিয়ন, ৮০টি মৌজা এবং ৮১টি গ্রাম রয়েছে।[৪] এ উপজেলার বৈরাগ ইউনিয়নের আংশিক চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের কর্ণফুলী থানার আওতাধীন। বৈরাগ ইউনিয়নের বাকি অংশসহ উপজেলার বাকি ১০টি ইউনিয়ন আনোয়ারা থানার আওতাধীন।

ইউনিয়নসমূহ:[৬]

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী আনোয়ারা উপজেলার মোট জনসংখ্যা ২,৫৯,০২২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,২৬,৭০৯ জন এবং মহিলা ১,৩২,৩১৩ জন। মোট পরিবার ৪৯,৯৬৬টি।[২] মোট জনসংখ্যার ৮৪% মুসলিম, ১৪% হিন্দু এবং ২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।[৩]

শিক্ষা ব্যবস্থা

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী আনোয়ারা উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫১.৯%।[২] এ উপজেলায় ২টি ডিগ্রী কলেজ, ২টি কামিল মাদ্রাসা, ১টি কারিগরী কলেজ, ৩টি আলিম মাদ্রাসা, ৩টি স্কুল এন্ড কলেজ, ২২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৭টি দাখিল মাদ্রাসা, ৮৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৪টি রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৮টি কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১৬টি কিন্ডারগার্টেন রয়েছে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

যোগাযোগ ব্যবস্থা

চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে যোগাযোগের প্রধান সড়ক শাহ আমানত সেতু পার হয়ে চট্টগ্রাম-আনোয়ারা সড়ক। সব ধরনের যানবাহনে যাতায়াত করা যায়। এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে ১৪নং ১৫নং ঘাটযোগে নৌপথেও আনোয়ারা উপজেলায় যাতায়াত করা যায়।বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের (কর্ণফুলী টানেল)মাধ্যমে পতেঙ্গার সাথে আনোয়ারা উপজেলার সংযোগ হয়েছে।টানেল দিয়ে অল্প সময়ে কর্ণফুলী নদী পার হয়ে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে যাওয়া যায়।

স্বাস্থ্য

আনোয়ারা উপজেলায় ৫০ শয্যাবিশিষ্ট ১টি উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ১টি উপজেলা পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র ও ৮টি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র রয়েছে।[৪]

অর্থনীতি

প্রধান কৃষি ফসল

ধান, আলু এবং বিভিন্ন ধরনের তরিতরকারী।

শিল্প কল-কারখানা[৩]

ব্যাংক

বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম জীবনীশক্তি হলো ব্যাংক এবং এই ব্যাংকগুলো দেশের মুদ্রাবাজারকে রাখে গতিশীল ও বৈদেশিক বাণিজ্যকে করে পরিশীলিত। আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত ব্যাংকসমূহের তালিকা নিচে উল্লেখ করা হলো:

ক্রম নংব্যাংকের ধরনব্যাংকের নামশাখাব্যাংকিং পদ্ধতিঠিকানা
০১রাষ্ট্রায়ত্ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংকঅগ্রণী ব্যাংকআনোয়ারা শাখা[৭]সাধারণহাজিরহাট, ঝিওরী, আনোয়ারা
০২চাতরী শাখা[৮]গাউছিয়া মার্কেট, চাতরী চৌমুহনী মোড়
০৩ছত্তারহাট শাখা[৯]ছত্তারহাট, আনোয়ারা-চন্দনাইশ সড়ক
০৪মিন্নত আলী হাট শাখা[১০]মিন্নত আলী হাট, আনোয়ারা
০৫জনতা ব্যাংকসিইউএফএল শাখা[১১]সিইউএফএল, আনোয়ারা
০৬রূপালী ব্যাংকআনোয়ারা শাখা[১২]কালাম চেয়ারম্যান মার্কেট (২য় তলা), আনোয়ারা সদর
০৭সোনালী ব্যাংকআনোয়ারা শাখা[১৩]আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
০৮চট্টগ্রাম ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড শাখা[১৪]সিইউএফএল, চট্টগ্রাম
০৯মেরিন একাডেমী শাখা[১৫]বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী, চট্টগ্রাম
১০রুস্তম হাট শাখা[১৬]বটতলী, আনোয়ারা
১১বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকআইএফআইসি ব্যাংকআনোয়ারা শাখা[১৭]সাধারণহক টাওয়ার, পি এ বি রোড, চাতরী চৌমুহনী বাজার, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
১২ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকআনোয়ারা সদর শাখা[১৮]এপিএল হোসেন নিউ মার্কেট, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
১৩চাতরী শাখা[১৯]তালুকদার ভবন (১ম ও ২য় তলা), চাতরী চৌমুহনী, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
১৪বটতলী শাখা[২০]ইদ্রিস টাওয়ার (১ম তলা), বটতলী রুস্তমহাট, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
১৫এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকআনোয়ারা রেজিঃ উপশাখা[২১]আনোয়ারা ভূমি রেজিস্ট্রেশন অফিস, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
১৬আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকআনোয়ারা শাখা[২২]ইসলামী শরিয়াহ্ ভিত্তিকচাতরী চৌমুহনী, সিইউএফএল রোড, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
১৭ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশআনোয়ারা শাখা[২৩]হাজী আবদুল লতিফ মার্কেট, চাতরী চৌমুহনী, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
১৮গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকআনোয়ারা শাখা[২৪]বন্দর শপিং কমপ্লেক্স, উত্তর বন্দর, বৈরাগ মহল খান বাজার, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
১৯মেলঘর উপশাখা[২৫]এলাহী শপিং সেন্টার, মেলঘর বাজার, হাইলধর, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
২০সরকারহাট উপশাখা[২৬]এ কে এম এম আলিম শপিং কমপ্লেক্স, তৈলারদ্বীপ, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
২১রায়পুর উপশাখা[২৭]জলিল মার্কেট, রায়পুর,আনোয়ারা, চট্টগ্রাম(প্রক্রিয়াধীন)

ধর্মীয় উপাসনালয়

আনোয়ারা উপজেলায় ৩৫৬টি মসজিদ, ৮৩টি মন্দির ও ৮টি বিহার রয়েছে।[৪]

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা

১৯৭১ সালে আনোয়ারা ১নং সেক্টরের অধীন ছিল। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে পাকবাহিনীর কাফকো, কালীগঞ্জ, পরৈকোড়া প্রভৃতি জায়গায় সংঘটিত বিভিন্ন লড়াইয়ে প্রায় ৫৬ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন এবং অনেক পাকসেনা হতাহত হয়। পাকবাহিনী এ উপজেলার খিলপাড়া গ্রামের ৯ জন নিরীহ গ্রামবাসীকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। এছাড়াও পাকবাহিনী এ উপজেলার অনেক ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে।মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রামের প্রথম শহীদ ছাত্রনেতা বশরুজ্জামান চৌধুরী আনোয়ারার হাইলধরের গ্রামের সন্তান।২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে আনোয়ারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্র জনতার এক মিছিল ও সমাবেশ শেষে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন আনোয়ারা আর্দশ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল মোতালেব। দক্ষিণ চট্টগ্রামের কনিষ্ঠতম ভাষাসৈনিক শোলকাটা নিবাসী এড. এম. আব্দুস সামাদ চৌধুরী একজন নির্মোহ 'স্বাধীনতার সংগঠক' রূপে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছিলেন। বিশেষভাবে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা, আহত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের সেবা-যত্ন এবং সফল গেরিলা আক্রমণে তাঁর অবদান ছিল কিংবদন্তিতুল্য।[৩]

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন
  • বধ্যভূমি: ৩টি (কাফকো, কালীগঞ্জ, পরৈকোড়া)[৩]

নদ-নদী

আনোয়ারা উপজেলার উত্তর-পশ্চিম পাশ দিয়ে কর্ণফুলী নদী এবং দক্ষিণ-পূর্ব পাশ দিয়ে সাঙ্গু নদী বয়ে চলেছে।[৩]

হাট-বাজার

আনোয়ারা উপজেলায় মোট হাট-বাজার ৩৪টি।[৪] মিন্নত আলী দোভাষী হাট, কালু মাঝি হাট, পালের হাট, রুস্তম হাট, চাতরী চৌমুহনী বাজার, আন্নর আলী সিকদার হাট, ওয়াহেদ আলী চৌধুরী হাট, কালী বাড়ি বাজার, কে বি ছত্তার হাট, সরকার হাট, জয় কালির হাট, মালঘর বাজার, খোদার হাট, ধানপুরা হাট ও লামারবাজার উল্লেখযোগ্য।[২৮]

পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী

  • পাক্ষিক: অবিচল
  • অনলাইন দৈনিক: প্রথম আনোয়ারা, সারা আনোয়ারা, আনোয়ারা টাইমস।

দর্শনীয় স্থান

আনোয়ারা উপজেলার দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে:[২৯]

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গঃ

আনোয়ারা উপজেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগণের মধ্যে রয়েছেন:[৩০]

জনপ্রতিনিধি

সংসদীয় আসন
সংসদীয় আসনজাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৩১]সংসদ সদস্য[৩২][৩৩][৩৪][৩৫][৩৬]রাজনৈতিক দল
২৯০ চট্টগ্রাম-১৩কর্ণফুলী উপজেলা এবং আনোয়ারা উপজেলাসাইফুজ্জামান চৌধুরীবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন
ক্রম নংপদবীনাম
০১উপজেলা চেয়ারম্যান[৩৭]কাজী মোজাম্মেল হক
০২ভাইস চেয়ারম্যান[৩৮]এম এ মান্নান মান্না
০৩মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান[৩৯]এডভোকেট চুমকি চৌধুরী
০৪উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা[৪০]ইশতিয়াক ইমন

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী